হারবাল ঔষধ, ভেষজ ঔষধ, ভেষজ চূর্ণ, ভেষজ গুণ সম্পর্কিত গাছ, প্রাকৃতিক ঔষধ, ভেষজ উদ্ভিদ পরিচিতি, ইউনানি চিকিৎসা, আয়ুর্বেদ চিকিৎসা, আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা, গ্রামীণ চিকিৎসা সেবা, হারবাল চিকিৎসা, অর্গানিক খাদ্য,হারবাল চা,হারবাল রেমিডি,ন্যাচারাল রেমিডি, হার্বস, একক ভেষজ, হারবাল ঔষধ এর পরিচিতি,হারবাল ঔষধ এর রিভিউ, ইউনানি ঔষধ এর রিভিউ, আয়ুর্বেদিক ঔষধ এর রিভিউ,আয়ুর্বেদ চিকিৎসার ইতিহাস, ইউনানি চিকিৎসার ইতিহাস, ঘরোয়া পদ্ধতিতে চিকিৎসা, হারবাল টোটকা,হারবাল শরবত, ফলের গুনাগুন, ফুলের গুনাগুন ইত্যাদি নিয়ে লেখালেখি।

Blogger templates

বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২০

লাল শাকের কিছু অসাধারণ স্বাস্থ্যগুন

লাল শাকের কিছু অসাধারণ স্বাস্থ্যগুন


লাল শাক নিশ্চয়ই সকলেই চেনেন। খেতে সুস্বাদু এই লাল শাকে যে কতো রকমের স্বাস্থ্যগুন লুকিয়ে আছে তা হয়তো আপনি জানেন না। অনেকেই খেতে ভালোবাসেন আবার অনেকে লাল শাক পছন্দও করেন না। কিন্তু আমাদের দেহের সুস্থতা বজায় রাখার জন্য লাল শাকের গুরুত্ব অনেক বেশি।
লাল শাক ভাজি, বা ছোট কোন মাছ দিয়ে লাল শাকের ঝোল খেতে কে না ভালোবাসে। যারা এখনো লাল শাক খান নি তারা খাওয়ার আগে একবার জেনেই নিন এর বাহারি স্বাস্থ্যগুন সম্পর্কে তাহলে অবশ্যই দেহের সুস্থতার দিক চিন্তা করে লাল শাক খাবেন।
দেহের রক্তশূন্যতা রোধ করে
দেহের রক্তশূন্যতা রোধ করতে লাল শাক খুব উপকারী কারণ এতে আছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন। লাল শাক দিয়ে আপনি জুস বানিয়েও খেতে পারেন। কিছু সাধারণ উপাদান যেমন- ডিম, মধু, লেবুর রস ও লাল শাক একসাথে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন তারপর এরপর ব্লেন্ড করে সামান্য পানি মিশিয়ে খেয়ে নিন। ভালো ফলাফল পেতে প্রতিদিন একবার খাওয়া উচিৎ।
কিডনি সমস্যা দূর করতে
কিডনি ফাংশনগুলো ভালো রাখতে ও কিডনি পরিষ্কার রাখতে লাল শাক খুব ভালো। এছাড়াও যেসকল নারীরা মাত্রই সন্তান জন্ম দিয়েছেন তাঁদের জন্য লাল শাক খুব কার্যকরী।
ভালো দৃষ্টি শক্তি
লাল শাকে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি যা চোখের দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধির জন্য খুব উপকারী। তাই দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি করতে ডায়েট মেন্যুতে রাখুন লাল শাক।
চুলের গোড়া মজবুত করে
চুলের স্বাস্থ্যের জন্য লাল শাক ভালো। লাল শাক ও লবণ একসাথে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিন, তারপর ছেকে রস সংরক্ষন করুন রসটি চুলের গোঁড়ায় তেলের মতো করে দিয়ে কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে ফেলুন। এই জুসটি পুরো সপ্তাহে ২/৩ বার ব্যবহার করতে পারেবন চুলে। এটি চুলের গোড়া মজবুত করে এবং চুলে মিনারেল ও পুষ্টি যোগায়।
জ্বর সারিয়ে তোলে
দেহের সুস্থতায় লাল শাক যে ভালো তা আমরা জানি। কিন্তু জ্বর সারাতেও লাল শাকের উপকারিতা অনেক বেশি। জ্বরের সময় লাল শাক ভাজি প্রতিদিন খান দেখবেন জ্বর ধীরে ধীরে কমে যাবে।
লেখাটি পছন্দ হইলে শেয়ার করতে ভুলবেন না।
নিয়মিত সুন্দর সুন্দর টিপস পেতে আমাদের ফেসবুক পেজ এ অ্যাক্টিভ থাকুন।
জনপ্রিয় শাকের মধ্যে লাল শাক অন্যতম। খেতেও যেমন সুস্বাদু তেমনি পুষ্টিগুণে ভরপুর। পুষ্টিগুণ এবং রোগ প্রতিরোধের দিক দিয়ে লাল শাকের চেয়ে যোজন যোজন দূরে অন্যান্য শাক।
লাল শাক রূপে যেমন মনোহারী গুণেও তেমন কার্যকরী। পাতের ভাতকে নতুন রূপ দিতেও সেরা। ছোট বড় সবাই এর স্বাদের ভক্ত।
লাল শাক, ডাঁটা শাক বা ডাঙ্গা শাক, এরা সবই একই গোত্রের এবং এদের প্রজাতিও একই। বিশ্বের অন্য দেশে এদেরকে ফুলের গাছ হিসাবে ব্যবহার করা হলেও আমাদের বাংলাদেশে কিন্তু আমরা একে সবজি হিসাবে ব্যবহার করি।
লালশাকে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ অন্য শাকের তুলনায় সবচেয়ে বেশি। ১০০ গ্রাম লাল শাকে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ রয়েছে ৩৭৪ মিলিগ্রাম, যেখানে পুঁই শাকে ১৬৪ মিলিগ্রাম, মূলা শাকে ২৭.৯০ মিলিগ্রাম, পালং শাকে ৭৯ মিলিগ্রাম ও ডাঁটা শাকে ৮০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে।
ক্যালসিয়াম ছাড়া লাল শাকে অন্য যে সমস্ত পুষ্টি উপাদান রয়েছে তা হলো- শর্করা ৪.৯৬ মিলিগ্রাম, প্রোটিন ৫.৩৪ মিলিগ্রাম, স্নেহ ০.১৪ মিলিগ্রাম, ভিটামিন বি-১ ০.১০ মিলিগ্রাম, ভিটামিন বি-২ ০.১৩ মিলিগ্রাম, ভিটামিন সি ৪২.৯০ মিলিগ্রাম, ক্যারোটিন ১১.৯৪ মিলিগ্রাম, অন্যান্য খনিজ ১.০৬ মিলিগ্রাম, খাদ্য শক্তি ৪৩ কিলোক্যালরি।
ক্যালসিয়াম দেহের জন্য অত্যন্ত দরকারি উপাদান বিশেষ করে দাঁত এবং হাঁড় গঠনে। গর্ভবতী এবং প্রসূতি মাতাদের দৈনিক ক্যালসিয়ামের চাহিদা অনেক বেশি প্রায় ১৫০০-২০০০ মিলিগ্রাম। এ সময় ক্যালসিয়ামের অভাব হলে মা ও শিশুর নানা রকম সমস্যা দেখা দেয়।
বাড়ন্ত শিশুর ক্যালসিয়ামের অভাব হলে দাঁত ও হাঁড়ের গঠন ঠিকমতো হয় না ফলে শিশুর দৈহিক গঠন দুর্বল হয় এবং হাঁটাও বিলম্ব হয়। ছোটবেলা থেকেই শিশুদের লাল শাক খাওয়ার অভ্যাস করা দরকার।
ক্যালসিয়ামের অভাবে শিশুদের রিকেটস এবং বয়স্কদের অস্টিও পোরেসিস রোগ হয়। সুতরাং ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণে অন্যান্য ক্যালসিয়ামযুক্ত খাদ্যের পাশাপাশি সস্তা এবং সহজলভ্য লাল শাক খাওয়া উচিত।
(ঢাকাটাইমস/১৫অক্টোবর/এমআর)
ভিটামিন 'এ'-তে ভরপুর লালশাক। ফলে নিয়মিত এই শাক খেলে অন্ধত্ব ও রাতকানা রোগ প্রতিরোধের পাশাপাশি দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে।
এতে আছে এন্টি-অক্সিডেন্ট, যা ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে। এছাড়া শরীরে অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম জমার কারণে যে অসুখ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে লাল শাক তা প্রতিরোধ করে।
লাল শাকে আছে বিটা-ক্যারোটিন। যেটি আপনার হার্টস্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিকে অনেকাংশে কমিয়ে আনবে। আর রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে লাল শাকের জুড়ি নেই।
যাদের দাঁতে সমস্যা আছে তারা বেশি করে লাল শাক খাওয়া প্রয়োজন। কারণ এতে আছে ভিটামিন 'সি'। আর লাল শাক দাঁত ও দাঁতের অস্থি গঠনে দারুণভাবে সাহায্য করে। দাঁতের মাড়ি ফোলা দূর করে।
যেহেতু আঁশ জাতীয় অংশ খাবার তাই নিশ্চিতভাবেই খাবার পরিপাকে সহায়তা করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে ভূমিকা রাখে।
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও লাল শাক অনেক উপকারী। কারণ এতে ক্যালরি নেই বললেই চলে। আর ক্যালরি না থাকায় ওজন বাড়ারও ভয় নেই লাল শাকে।
সুতরাং এই শীতে লাল শাকই হোক আপনার প্রতিদিনের খাদ্য।
লাল শাক চাষ
লাল শাক চাষ কনটেন্টটিতে লাল শাক চাষ কিভাবে করা যায়,চাষ করার জন্য প্রশিক্ষণের প্রয়োজন আছে কিনা, এক বিঘা জমির উৎপাদন খরচ,এর পুষ্টিমান এবং সর্বোপরি এর মাধ্যমে কিভাবে বাড়তি আয় করা সম্ভব, সেই বিষয় সম্পর্কে বর্ণনা করা হয়েছে।
লাল শাক চাষ
আমাদের দেশে লাল শাক একটি জনপ্রিয় শাক। এর ইংরেজি নাম Red amaramth ও বৈজ্ঞানিক নাম Anaranthus oleraceus. বাংলাদেশের প্রায় সব অঞ্চলেই কম বেশি লাল শাকের চাষ হয়। রান্নার পর শাকের রং গাঢ় লাল রঙ হয়। লাল শাক একটি সুস্বাদু ও পুষ্টিকর খাবার। আমাদের দেশের অনেক জায়গায় এখন বাণিজ্যিক ভিত্তিতে লাল শাক চাষ ও বাজারজাত করা হচ্ছে। একজন বেকার নারী বা পুরুষ নিজের কর্মসংস্থান ব্যবস্থার জন্য নিজের জমিতে অথবা বর্গা নেওয়া জমিতে লাল শাক চাষ করে ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
পুষ্টিগুণ
লাল শাকে প্রচুর ভিটামিন এ, বি, সি ও ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়।
বাজার সম্ভাবনা
লাল শাক সুস্বাদু ও পুষ্টিকর তাই ছোট বড় সবাই এই শাক খুব পছন্দ করে। যেহেতু এর চাহিদা সবার কাছেই আছে তাই লাল শাক চাষ করে পারিবারিক পুষ্টির চাহিদা পূরণ করার পাশাপাশি অতিরিক্ত উৎপাদন বাজারে বিক্রি করে বাড়তি আয় করাও সম্ভব। এছাড়া দেশের চাহিদা মেটানোর পর অতিরিক্ত উৎপাদন বিদেশে রপ্তানি করা সম্ভব। এক্ষেত্রে বিভিন্ন রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান সহায়তা দিয়ে থাকে। লাল শাক বিদেশে রপ্তানি করার জন্য এসব প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ করা যেতে পারে।
লাল শাক উৎপাদন কৌশল
জাত
১. আমাদের দেশে বারি লালশাক-১ জাতের শাক চাষ ১৯৯৬ সালে অনুমোদন করা হয়।
২. এ শাকের পাতার বোটা ও কান্ড নরম ও উজ্জ্বল লাল রঙের হয়।
৩. প্রতি গাছে ১৫ থেকে ২০টি পাতা থাকে।
৪. গাছের উচ্চতা ২৫-৩৫ সে.মি. এবং ওজন ১০-১৫ গ্রাম হয়ে থাকে।
৫. এ শাকের ফুলের রঙ লাল এবং বীজ গোলাকার হয়।
৬. বীজের উপরিভাগ কালো ও কিছুটা লাল দাগ মেশানো থাকে।
তথ্যসূত্র : কৃষি প্রশিক্ষণ ম্যানুয়াল, জুন ২০০৭, Microfinance for Marginal and Small Farmers (MFMSF) Project, প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট সেল-১, পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশন (পিকেএসএফ), ঢাকা।

* চাষের উপযোগী পরিবেশ ও মাটি
জলবায়ু মাটির প্রকৃতি
সারাবছরই লালশাক চাষ করা যায়। তবে শীতের শুরুতে লাল শাকের ফলন বেশি হয়। প্রায় সব ধরণের মাটিতেই সারাবছর বারি লাল শাক-১ এর চাষ করা হয়। তবে দো-আঁশ ও বেলে দো-আঁশ মাটি লাল শাক চাষের জন্য সবচেয়ে ভালো।
জমি তৈরি ও বীজ বপন
১. লাল শাক চাষের আগে জমি খুব ভালোভাবে চাষ ও মই দিয়ে তৈরি করে নিতে হবে। জমি ও মাটির অবস্থা বুঝে ৪-৬টি চাষ ও মই দিতে হবে।
২. লাল শাকের বীজ ছিটিয়ে ও সারিতে বপন করা যায়। তবে সারিতে বীজ বপন করা সুবিধাজনক।
৩. এক সারি থেকে অন্য সারির দূরত্ব ২০ সে.মি. রাখতে হবে।
৪. একটি কাঠি দিয়ে ১৫-২০ সে.মি. গভীর লাইন টেনে সারিতে বীজ বুনে মাটি সমান করে দিতে হবে।
সার প্রয়োগ
কৃষকদের মতে গুণগত মানসম্পন্ন ভালো ফলন পেতে হলে লাল শাক চাষের জমিতে যতটুকু সম্ভব জৈব সার প্রয়োগ করতে হবে। মাটি পরীক্ষা করে মাটির ধরণ অনুযায়ী সার প্রয়োগ করতে হবে। তবে জৈব সার ব্যবহার করলে মাটির গুণাগুণ ও পরিবেশ উভয়ই ভালো থাকবে। বাড়িতে গবাদি পশু থাকলে সেখান থেকে গোবর সংগ্রহ করা যাবে। নিজের গবাদি পশু না থাকলে পাড়া-প্রতিবেশি যারা গবাদি পশু পালন করে তাদের কাছ থেকে গোবর সংগ্রহ করা যেতে পারে। এছাড়া ভালো ফলন পেতে হলে জমিতে আবর্জনা পচা সার ব্যবহার করা যেতে পারে। বাড়ির আশে-পাশে গর্ত করে সেখানে আবর্জনা, ঝরা পাতা ইত্যাদি স্তুপ করে রেখে আবর্জনা পচা সার তৈরি করা সম্ভব।
চাষের সময় পরিচর্যা
১. বীজ গজানোর এক সপ্তাহের পর প্রত্যেক সারিতে ৫ সে.মি. পর পর গাছ রেখে বাকি গাছগুলো তুলে ফেলতে হবে।
২. নিড়ানি দিয়ে জমি আগাছামুক্ত রাখতে হবে।
৩. জমির উপরের মাটিতে চটা হলে নিড়ানি দেওয়ার সময় তা ভেঙ্গে দিতে হবে।
উৎপাদিত ফসলের পরিমাণ
উন্নত পদ্ধতিতে চাষ করলে প্রতি বিঘা জমি থেকে প্রায় ৫০০ কেজি লাল শাক পাওয়া যায়।
লাল শাক উৎপাদন খরচ
* ১বিঘা (৩৩ শতাংশ) জমিতে ফসল উৎপাদন খরচ
খরচের খাত পরিমাণ আনুমানিক মূল্য (টাকা)
বীজ ১ কেজি ২০০
জমি তৈরি ------- ৯০০
পানি সেচ ------- সাধারণত প্রয়োজন হয় না
শ্রমিক ৫জন (প্রতিজন=২০০ টাকা) ১০০০
সার প্রয়োজন আনুসারে জৈব সার নিজস্ব
বিকল্প হিসেবে
টিএসপি=৫ কেজি (১ কেজি=২৩ টাকা)
ইউরিয়া=২৩ কেজি (১ কেজি=১৫ টাকা)
এমপি=৬ কেজি (১ কেজি=২৮ টাকা)
জিপসাম=৩ কেজি (১ কেজি ১২ টাকা) ৬৬৪
কীটনাশক প্রয়োজন অনুসারে জৈব বা রাসায়নিক কীটনাশক ব্যবহার নিজস্ব/দোকান
জমি ভাড়া একবছর ৪০০০
মাটির জৈব গুণাগুণ রক্ষা ও উৎপাদন খরচ কমানোর জন্য জৈব সার ও জৈব কীটনাশক ব্যবহার করা যেতে পারে। সেক্ষেত্রে লাভের পরিমাণ বাড়তে পারে।
তথ্যসূত্র : মাঠকর্ম, ঘিওর, মানিকগঞ্জ, অক্টোবর ২০০৯
মূলধন
এক বিঘা (৩৩ শতাংশ) জমিতে লাল শাক চাষের জন্য ৩০০০-৪০০০ টাকার প্রয়োজন হবে। মূলধন সংগ্রহের জন্য ঋণের প্রয়োজন হলে নিকট আত্মীয়স্বজন, সরকারি ও বেসরকারি ঋণদানকারী ব্যাংক বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান (এনজিও)-এর সাথে যোগাযোগ করা যেতে পারে। এসব সরকারি ও বেসরকারি ঋণদানকারী ব্যাংক বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান (এনজিও) শর্ত সাপেক্ষে ঋণ দিয়ে থাকে।
প্রশিক্ষণ
লাল শাক চাষের আগে এ সম্পর্কে অভিজ্ঞ কারও কাছ থেকে বিস্তারিত জেনে নিতে হবে। এছাড়া চাষ সংক্রান্ত কোন তথ্য জানতে হলে স্থানীয় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ইউনিয়ন পর্যায়ে কৃষি কর্মকর্তা অথবা উপজেলা কৃষি অফিসে যোগাযোগ করা যেতে পারে। এছাড়া বাংলাদেশের প্রতিটি জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র আছে। এসব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র নির্ধারিত ফি এর বিনিময়ে কৃষি বিষয়ক প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে।
লাল শাক একটি জনপ্রিয় শাক। এটি খেতে সুস্বাদু ও পুষ্টিকর। তাই এর চাহিদা শহর গ্রাম সবখানেই আছে। উন্নত পদ্ধতিতে চাষ করে লাল শাকে ফলন বাড়ানো সম্ভব।
সচরাচর জিজ্ঞাসা
প্রশ্ন ১ : কোন সময় লাল শাক চাষ করা হয়?
উত্তর : সারাবছরই লাল শাক চাষ করা যায়। তবে শীতের শুরুতে লাল শাকের ফলন বেশি হয়।
প্রশ্ন ২ : কোন ধরণের মাটিতে লাল শাক চাষ করা হয়?
উত্তর : প্রায় সব ধরণের মাটিতেই সারাবছর বারি লালশাক-১ এর চাষ হয়। তবে দো-আঁশ ও বেলে দো-আঁশ মাটি লাল শাক চাষের জন্য সবচেয়ে ভালো।
প্রশ্ন ৩ : লাল শাকে কি কি পুষ্টিগুণ আছে ?
উত্তর : লাল শাকে প্রচুর ভিটামিন এ, বি, সি ও ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়।
২৮-১১-২০১৩ | দেখা হেয়েছ: ২৫৮০ বার | 
আপলোড করেছে: কৃষি তথ্য সার্ভিস

Share:

Sample Text

হারবাল ঔষধ, ভেষজ ঔষধ, ভেষজ চূর্ণ, ভেষজ গুণ সম্পর্কিত গাছ, প্রাকৃতিক ঔষধ, ভেষজ উদ্ভিদ পরিচিতি, ইউনানি চিকিৎসা, আয়ুর্বেদ চিকিৎসা, আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা, গ্রামীণ চিকিৎসা সেবা, হারবাল চিকিৎসা, অর্গানিক খাদ্য,হারবাল চা,হারবাল রেমিডি,ন্যাচারাল রেমিডি, হার্বস, একক ভেষজ, হারবাল ঔষধ এর পরিচিতি,হারবাল ঔষধ এর রিভিউ, ইউনানি ঔষধ এর রিভিউ, আয়ুর্বেদিক ঔষধ এর রিভিউ,আয়ুর্বেদ চিকিৎসার ইতিহাস, ইউনানি চিকিৎসার ইতিহাস, ঘরোয়া পদ্ধতিতে চিকিৎসা, হারবাল টোটকা,হারবাল শরবত, ফলের গুনাগুন, ফুলের গুনাগুন ইত্যাদি নিয়ে লেখালেখি।

Blogger দ্বারা পরিচালিত.

About

test

Wikipedia

সার্চ ফলাফল

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

Blog Archive

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

আমার ব্লগ তালিকা

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

About

আমার ব্লগ তালিকা

Blogroll

Unordered List

Theme Support

Blogroll

BTemplates.com

Blogroll

Natural Health

আমার ফটো
kishoregonj, dhaka, Bangladesh
I am simple Man and Harbs Learner.

Contact form

নাম

ইমেল *

বার্তা *

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

অনুসরণকারী

Followers

Generate More Traffic on your Website.

Generate More Traffic on your Website.
It is a long established fact that a reader will be distracted by the readable content of a page when looking at its layout. The point of using Lorem Ipsum is that it has a more-or-less normal distribution of letters, as opposed to using 'Content here, content here'.

Translate

BTemplates.com

THE LIFESTYLE

Pages - Menu

Random Posts

Pages

Pages - Menu

Pages

Pages

Most Popular

Blog Archive

Recent Posts

Unordered List

Pages

Theme Support