হারবাল ঔষধ, ভেষজ ঔষধ, ভেষজ চূর্ণ, ভেষজ গুণ সম্পর্কিত গাছ, প্রাকৃতিক ঔষধ, ভেষজ উদ্ভিদ পরিচিতি, ইউনানি চিকিৎসা, আয়ুর্বেদ চিকিৎসা, আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা, গ্রামীণ চিকিৎসা সেবা, হারবাল চিকিৎসা, অর্গানিক খাদ্য,হারবাল চা,হারবাল রেমিডি,ন্যাচারাল রেমিডি, হার্বস, একক ভেষজ, হারবাল ঔষধ এর পরিচিতি,হারবাল ঔষধ এর রিভিউ, ইউনানি ঔষধ এর রিভিউ, আয়ুর্বেদিক ঔষধ এর রিভিউ,আয়ুর্বেদ চিকিৎসার ইতিহাস, ইউনানি চিকিৎসার ইতিহাস, ঘরোয়া পদ্ধতিতে চিকিৎসা, হারবাল টোটকা,হারবাল শরবত, ফলের গুনাগুন, ফুলের গুনাগুন ইত্যাদি নিয়ে লেখালেখি।

Blogger templates

  • This is default featured slide 1 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

  • This is default featured slide 2 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

  • This is default featured slide 3 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

  • This is default featured slide 4 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

  • This is default featured slide 5 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারী, ২০২০

মূত্রনালী পথে নিঃসরণ

মূত্রনালী পথে নিঃসরণ 

পুরুষের স্বাস্থ্য সমস্যা

যদি আপনার মূত্রনালী পথে রস নিঃসরণ হয়, তাহলে সম্ভবত আপনার যৌনবাহিত সংক্রমণ রয়েছে যা আপনি অন্যের মধ্যে ছড়াতে পারেন। এ ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনি ডাক্তার দেখাবেন, এমনকি আপনার উপসর্গ চলে গেলেও।

মূত্রনালীর প্রদাহ কী এবং এর কারণ কী?

মূত্রনালীর প্রদাহকে চিকিৎসা পরিভাষায় বলে ইউরেথ্রাইটিস। মূত্রনালী হচ্ছে একটি নল যা মূত্রথলি থেকে লিঙ্গের মাথা পর্যন্ত বিস্তৃত। মূত্রনালীর প্রদাহ সাধারণত যৌনবাহিত সংক্রমণ দ্বারা ঘটে। তবে সব সময় নয়। এটা সীমাবদ্ধ যৌন সম্পর্কের মধ্যেও ঘটতে পারে।

গনোরিয়া

এটা এক ধরনের যৌনবাহিত সংক্রমণ যা মূত্রনালীর প্রদাহ ঘটাতে পারে।

নন-গনোকক্কাল ইউরেথ্রাইটিস

গনোরিয়া ছাড়া অন্য যেকোনো কারণে মূত্রনালীর প্রদাহ হলে তাকে নন-গনোকক্কাল ইউরেথ্রাইটিস বলে। এটার সবচেয়ে সাধারণ কারণ হলো ক্লামাইডিয়া নামক ব্যাকটেরিয়া। এটা এক ধরনের যৌনবাহিত সংক্রমণ। এ ধরনের মূত্রনালীর প্রদাহ অন্য ধরনের ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাস দ্বারাও ঘটতে পারে। কখনো কখনো কোনো সংক্রমণ ছাড়াও ঘটতে পারে। উদাহরণস্বরূপ মূত্রনালীতে আঘাত পেলে বা কোনো অপারেশন হলে প্রদাহ হতে পারে। কোনো কোনো পুরুষের একই সময়ে গনোরিয়ার জীবাণু এবং অন্য জীবাণু দ্বারা মূত্রনালীর প্রদাহ হতে পারে।

মূত্রনালীর প্রদাহের উপসর্গগুলো কী?

সাধারণত লিঙ্গের মুখ দিয়ে নিঃসরণ বা তরল পদার্থ বের হয়, তবে সব সময় নয়।
প্রস্রাব করার সময় ব্যথা বা জ্বালাপোড়া করে। এটা অনেকে প্রস্রাবে ইনফেকশন বলে ভুল করতে পারেন।
লিঙ্গের মধ্যে জ্বালাপোড়া করতে পারে অথবা ঘন ঘন প্রস্রাব করার ইচ্ছা জাগতে পারে।
মূত্রনালীর প্রদাহে কোনো কোনো পুরুষের কোনো উপসর্গ না-ও থাকতে পারে। উদাহরণস্বরূপ ক্লামাইডিয়া সংক্রমণের অর্ধেক সংখ্যক পুরুষের কোনো উপসর্গ থাকে না।
কিভাবে রোগের উন্নতি ঘটে?
উপসর্গগুলো অনেক সময় এমনিতেই চলে যায়। এ ক্ষেত্রে দুই সপ্তাহ থেকে ছয় মাস লাগতে পারে। যদি ব্যাকটেরিয়ার কারণে, যেমন­ ক্লামাইডিয়ার কারণে মূত্রনালীর প্রদাহ ঘটে তাই কিছু ব্যাকটেরিয়া মূত্রনালীতে থেকে যায়। তখন অবশ্যই চিকিৎসার প্রয়োজন হয়। এ ক্ষেত্রে উপসর্গ চলে গেলেও চিকিৎসা করাতে হবে। যে ব্যাকটেরিয়াটি (ক্লামাইডিয়া) সচরাচর পুরুষদের মূত্রনালীর প্রদাহ ঘটায় সেটি মহিলাদের মারাত্মক সমস্যা ঘটাতে পারে।
মূত্রনালীর প্রদাহ হলে কী করা উচিত?
এটা কখনোই অবহেলা করবেন না। অবশ্যই ডাক্তার দেখাবেন, এমনকি আপনার উপসর্গ চলে গেলেও ডাক্তার দেখাবেন।
ডাক্তার আপনাকে কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করাতে পারেন। এসব পরীক্ষার মধ্যে রয়েছে নিঃসরণ পরীক্ষা ও প্রস্রাব পরীক্ষা, যা আপনার সংক্রমণের কারণ নির্ণয়ে সাহায্য করবে।
এন্টিবায়োটিক সাধারণত সংক্রমণ দূর করবে। তবে এটি নির্ভর করে রোগের কারণের ওপর।
আপনার যৌন সঙ্গিনীকেও ডাক্তার দেখাতে হবে, এমনকি তার কোনো উপসর্গ না থাকলেও। যৌনবাহিত রোগে আক্রান্ত অনেক মহিলার কোনো উপসর্গ প্রকাশ পায় না।
আপনার ও আপনার যৌন সঙ্গিনীর পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও চিকিৎসা শেষ না হওয়া পর্যন্ত যৌনসঙ্গম করবেন না।


Share:

বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০২০

যৌন রোগ এবং তার লক্ষণ

জেনে রাখুন ১০টি যৌন রোগ এবং তার লক্ষণ

যৌনরোগ মানেই শুধুমাত্র এইড্‌স নয়। আরও বহু যৌনরোগ রয়েছে যা ঠিকমতো চিকিৎসা না-হলে মারণ আকার ধারণ করতে পারে। পুরুষ ও মহিলা উভয়েই সমানভাবে আক্রান্ত হতে পারেন এই সব রোগ থেকে।
যৌনরোগ বা যৌন সংসর্গের ফলে সংক্রামিত রোগের সংখ্যা নেহাত কম নয়। ঠিক সময়ে চিকিৎসা না হলে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। সব সময় যে অবাধ সঙ্গমের ফলেই এই ধরনের রোগ হয় তা নয়, কোনও একজন আক্রান্ত ব্যক্তির সঙ্গে বহুবার শারীরিক সম্পর্কের ফলেও এই রোগ হতে পারে।

এইড্‌সের সম্পর্কে কমবেশি সবাই জানেন কিন্তু এটি ছাড়াও আরও অনেক যৌনরোগ রয়েছে। জেনে রাখুন তাদের নাম ও লক্ষণ—

১) ক্ল্যামিডিয়া

যোনি এবং পুরুষাঙ্গ থেকে অস্বাভাবিক ক্ষরণ এই রোগের লক্ষণ। গড়ে ৫০ শতাংশ পুরুষ ও ৭০ শতাংশ মহিলাদের মধ্যে এই রোগ দেখা যায়। দ্রুত চিকিৎসা করলে সেরে ওঠা সম্ভব। ক্ল্যামিডিয়া হলে খুব সহজেই অন্যান্য যৌনরোগ বাসা বাঁধে শরীরে। 

২) গনোরিয়া

সচরাচর ক্ল্যামিডিয়া এব‌ং গনোরিয়া একই সঙ্গে হয়। যোনি বা পুরুষাঙ্গ থেকে অস্বাভাবিক ক্ষরণ, মূত্রত্যাগ করার সময় যন্ত্রণা ইত্যাদি এই রোগের লক্ষণ। চিকিৎসা না করলে সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ে এই রোগ।

৩) যৌনাঙ্গে হার্পিস

৮০ শতাংশ মানুষ যাঁদের যৌনাঙ্গে হার্পিস রয়েছে তাঁরা জানেন না যে তাঁদের শরীর আসলে একটি বিশেষ ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত। অজান্তেই তাঁরা সঙ্গী বা সঙ্গিনীর শরীরে সংক্রামিত করেন এই ভাইরাস। যৌনাঙ্গে ছোট ছোট ফোস্কার মতো র‌‌্যাশ এই রোগের লক্ষণ। ফোস্কা পরার বেশ কয়েক ঘণ্টা আগে থেকে চুলকানির অনুভূতি হয় যৌনাঙ্গে। একটি নির্দিষ্ট সময় অন্তর বার বার এই র‌্যাশগুলি বেরতে থাকে।

৪) সিফিলিস

প্রাচীনকাল থেকেই এই রোগে আক্রান্ত হয়েছে মানুষ। ঠিক সময়ে ধরা পড়লে সাম্প্রতিক কালে সহজেই সারানো যায় এই রোগ। কিন্তু রোগ বেড়ে গেলে তা সাঙ্ঘাতিক যন্ত্রণাদায়ক। যৌনাঙ্গ, পায়ু এবং মুখে আলসার হয়, এমনকী চোখ এবং মস্তিষ্কও আক্রান্ত হয়। যৌনরোগগুলির মধ্যে অন্যতম মারণ রোগ। তবে প্রাথমিক অবস্থায় এই রোগের লক্ষণ শরীরে চট করে ধরা পড়ে না।

৫) যৌনাঙ্গে আঁচিল বা ওয়ার্ট

যৌনাঙ্গ এবং পায়ুর আশেপাশে আঁচিলের মতো র‌্যাশ এক ধরনের যৌন রোগ। একত্রে একসঙ্গে অনেকগুলি আঁচিল দেখা যায়। হিউম্যান প্যাপিলোমাভাইরাস, যা সার্ভিক্যাল ক্যানসারের কারণ এবং যৌন সংসর্গে এক শরীর থেকে অন্য শরীরে ছড়ায়, তাই এই রোগের জন্ম দেয়। অনেক সময় এই আঁচিলগুলি ফোস্কার মতো হয় আবার অনেক সময় এগুলি আলসারেও পরিণত হতে পারে।

৬) হেপাটাইটিস বি

অনেকেই হয়তো জানেন না, এই রোগটিও যৌন সংসর্গের ফলে ছড়ায়। একই ভাবে ছড়াতে পারে হেপাটাইটিস এ এবং হেপাটাইটিস সি তবে তার সংখ্যা খুবই কম। লিভার সংক্রান্ত জটিলতা, মূত্রের রং পরিবর্তন, গা বমি ভাব ইত্যাদি এই রোগের লক্ষণ হতে পারে।

৭) এইচআইভি

এইচআইভি ভাইরাস মারণ নয় কিন্তু এই রোগের মূল লক্ষণ শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা ভেঙে পড়া। তাই এই ভাইরাস শরীরে থাকলে অন্য যে কোনও কঠিন রোগ হলে তা মারণ আকার ধারণ করে।

৮) যৌনকেশে উকুন

মাথার চুলের মতো যৌনাঙ্গের কেশেও উকুন বাসা বাঁধতে পারে এবং শারীরিক মিলনের সময়ে তা অন্যের শরীরে সংক্রামিত হয়। যৌনাঙ্গের আশপাশে চুলকানি হলে তা এই কারণে হতে পারে।

৯) ট্রাইকোমোনিয়াসিস
যৌনাঙ্গ থেকে অস্বাভাবিক ক্ষরণ, যৌনক্রিয়ার সময় যৌনাঙ্গে যন্ত্রণা এবং মূত্রত্যাগের সময় যন্ত্রণা এই রোগের লক্ষণ যদিও সঠিক চিকিৎসায় দ্রুত সেরে ওঠা সম্ভব।

১০) ব্যাকটেরিয়াল ভ্যাজাইনোসিস

যোনি থেকে নিঃসরণে দুর্গন্ধ এই রোগের লক্ষণ। অন্যান্য রোগের তুলনায় এই রোগ খুব সহজেই সেরে যায়।
Share:

বুধবার, ২৯ জানুয়ারী, ২০২০

যৌনবাহিত রোগ

যৌনবাহিত রোগ 


(ইংরেজি: sexually transmitted disease বা STD) হল সেসব সংক্রামক রোগ যেগুলো সাধারণত যোনীমৈথুন, মুখমেহন, পায়ুমৈথুনসহ নানাবিধ যৌনকর্মের মাধ্যমে বিস্তার লাভ করে। একে সংক্ষেপে এসটিডি (STD) উল্লেখ করা হয়। এছাড়াও একে যৌনবাহিত সংক্রমণ (sexually transmitted infections বা STI) অথবা যৌনব্যাধি (venereal diseases বা VD) নামেও অভিহিত করা হয়। চিকিৎসা শাস্ত্রের বিখ্যাত গ্রন্থ ডেভিডসন যৌনসংক্রমণে বিভিন্ন মানব অঙ্গপ্রত্যঙ্গের নাম বর্ণনা করা হয়েছে।

অ্যালব্রেক্ট ডিউরার কর্তৃক অঙ্কিত সিফিলিস রোগের চিত্র
শ্রেণীবিভাগ এবং বহিঃস্থ সম্পদ
বিশিষ্টতা সংক্রামক রোগ 
আইসিডি-১০ A৬৪
আইসিডি-৯-সিএম ০৯৯.৯
ডিজিসেসডিবি ২৭১৩০
পেশেন্ট ইউকে যৌনবাহিত রোগ

মেএসএইচ D০১২৭৪৯ (ইংরেজি)

"STIs are a group of contagious conditions whose principal mode of transmission is by intimate sexual activity involving the moist mucous membranes of the penis, vulva, vagina, cervix, anus, rectum, mouth and pharynx along with their adjacent skin surfaces."


উল্লেখযোগ্য কিছু যৌনবাহিত রোগের নাম হলোঃ

সিফিলিস(syphilis) বা ফিরিঙ্গি রোগ

গনোরিয়া( Gonorrhoea) বা বিষমেহ

ক্ল্যামাইডিয়া (Chlamydia)

ট্রাইকোমোনিয়াসিস(Trichomoniasis)

জেনিটাল হার্পিস (Genital herpes)

জেনিটাল ওয়ার্টস ( Genital warts)

হেপাটাইটিস বি এবং সি (Hepatitis B & C)

এইডস (এইচ আইভির জীবাণু)

চ্যানক্রয়েড (Chancroid)

গ্রানুলোমা ইনগুইনাল (granuloma inguinale)

লিম্ফোগ্রানুলোমা ভেনেরিয়াম (lymphogranuloma venereum)

একে যৌন বহনযোগ্য রোগ বলা অধিক যুক্তিযুক্ত কারণ এসব রোগের কিছুসংখ্যক রোগ অন্যান্য প্রক্রিয়াতেও ছড়ায় (যেমন এইচআইভি)।

কিছু সাধারণ যৌনরোগের জীবানুর নামঃ

গনোরিয়া - Neisseria gonorrhoea.

সিফিলিস - Treponema pallidum.

জেনিটাল হার্পিস - Herpes simplex(type 2)

এইডস -HIV virus

দীর্ঘদিনের যকৃতের প্রদাহ -Hepatitis B & C virus

জেনিটাল ওয়ার্টস - Human pailloma virus.



তথ্যসূত্র :উইকিপিডিয়া

Share:

সোমবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০২০

রক্তস্বল্পতায় ঘরোয়া সমাধান

রক্তস্বল্পতায় ভুগছেন? 

জেনে নিন ঘরোয়া সমাধান

অনেকে রক্তস্বল্পতাকে খুব বড় কোনো রোগ মনে করেন না। তবে আপনি জানেন কী? বড় অসুখের শুরু হতে পারে এই রক্তস্বল্পতা থেকেই। আবার এই রক্তস্বল্পতা কিন্তু আপনি ঘরোয়াভাবে সমাধান করতে পারেন।
কারণ, রক্তস্বল্পতা মারাত্মক পর্যায়ে না পৌঁছানো পর্যন্ত একে তেমন ক্ষতিকর কোনো সমস্যা অনেকেই মনে করেন না। তবে বাস্তবে এই অবহেলার ফল হয় মারাত্মক।

একজন পূর্ণবয়স্ক নারীর জন্য রক্তে হিমোগ্লোবিন ১২.১ থেকে ১৫.১ গ্রাম/ডেসিলিটার, পুরুষের রক্তে ১৩.৮ থেকে ১৭.২ গ্রাম/ডেসিলিটার, শিশুদের রক্তে ১১ থেকে ১৬ গ্রাম/ডেসিলিটার থাকা স্বাভাবিক। কারও রক্তে হিমোগ্লোবিন এর চেয়ে কমে গেলে তিনি রক্তস্বল্পতায় আক্রান্ত বলেই মনে করা হয়।

আসুন জেনে নিই শরীরে রক্তস্বল্পতার সমস্যা হলে কী করবেন?
১. রক্তস্বল্পতার সমস্যায় প্রতিদিন চীনাবাদাম খাওয়া জরুরি। চীনাবাদামে থাকা আয়রন আপনার রক্তস্বল্পতার সমস্যা দূর করবে।

২. দিনে মাত্র একটি ডিম খাওয়া অভ্যাস করলে শরীরে আয়রনের ঘাটতি দূর হবে। তাই ডিমের মতো সহজলভ্য, পুষ্টিকর খাবার রাখুন প্রতিদিনের

খাদ্যতালিকায়।

৩. খেজুরে পুষ্টিগুণও রয়েছে ভরপুর আয়রন। তাই রক্তস্বল্পতার সমস্যা দূর করতে নিয়মিত খাদ্যতালিকায় খেজুর রাখতে পারেন। খেজুর হল অন্যতম একক ভেষজ। 

৪. সহজলভ্য সবজি টমেটো রক্তস্বল্পতা দূর করতে খুবই কার্যকরী। টমেটোয় থাকা আয়রন, ভিটামিন সি এবং লাইকোপেন রক্তস্বল্পতাসহ নানা রোগের হাত থেকে আমাদের রক্ষা করতে সক্ষম। তাই নিয়মিত খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন টমেটো।তাই টমেটোকে আমরা একক ভেষজ বলতে পারি।

৫. মধু একটি উচ্চ ঔষধি গুণসম্পন্ন একক ভেষজ তরল। এই মধু রক্তস্বল্পতার সমস্যায় খুব ভালো কাজ করে।

তথ্যসূত্র: জি নিউজ



Share:

রবিবার, ২৬ জানুয়ারী, ২০২০

ভিটামিনসমৃদ্ধ খাবার যেসব উপকার

ভিটামিনসমৃদ্ধ খাবার কেন খাবেন, কী উপকার?

স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের জন্য সুষম খাবার জরুরি। খাবার তালিকা থেকে বাদ দিতে হবে তৈলাক্ত খাবার ও লবণযুক্ত ফাস্ট ফুড। সুস্থ থাকতে হলে খাবার তালিকায় ভিটামিন ও খনিজসমৃদ্ধ খাবার রাখার পরামর্শ পুষ্টিবিদদের।
ভিটামিন ও খনিজসমৃদ্ধ খাবারে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও হজমশক্তি বাড়ে।

এসব খাবারে আরও যেসব উপকার, আসুন জেনে নিই সেই সম্পর্কে-

১. কালো শিম, মসুরের ডাল, টুনা মাছ, সূর্যমুখীর বীজ থেকে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন বি১ পাওয়া যায়। ভিটামিন বি১ কার্বোহাইড্রেট ভেঙে শক্তি উৎপন্ন করে স্নায়ু ভালো রাখে।

২. অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমৃদ্ধ ভিটামিন সি ফ্রি রেডিকেলের সঙ্গে প্রতিনিয়ত যুদ্ধ করে ডিএনএর ক্ষতি রোধ করে। এ ছাড়া শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। স্টবেরি, ব্রকলি, লেবুসহ সব ধরনের সাইট্রাস জাতীয় ফলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি পাওয়া যায়।

৩. শরীরে ভিটামিন ডির ঘাটতি হলে হাড়ের ক্ষয় এবং বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার হতে পারে। ভিটামিন ডির জন্য স্যামন, টুনা মাছ এবং বিভিন্ন ধরনের সিরিয়াল খাবার ও দুধ খেতে পারেন। এ ছাড়া সূর্যরশ্মি থেকেও ভিটামিন ডি গ্রহণ করতে পারেন।

৪. রক্তশূন্যতা প্রতিরোধ করে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে লাল মাংস, মাছ, শাক, মুরগি খেতে পারেন।

৫. ভিটামিন বি২ শরীরে মেদ ঝরায়। সেই সঙ্গে কার্বোহাইড্রেট এবং প্রোটিন ভাঙতেও সাহায্য করে। বিভিন্ন ধরনের সিরিয়াল খাবার, ভেড়ার মাংস, সবুজ শাকসবজি এবং দুধে ভিটামিন বি২ পাওয়া যায়।

৬. ক্যালসিয়াম হাড়ের স্বাস্থ্য উন্নত করে। এটি হাড়ক্ষয় জড়িত বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি কমায়। দুগ্ধজাত খাবার থেকে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। এ ছাড়া শিমজাতীয় সবজি এবং সবুজ শাকসবজিতেও প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকে।

সূত্র: হেলদিবিল্ডার্জড
Share:

শনিবার, ২৫ জানুয়ারী, ২০২০

সন্তানের শরীরে কৃমি বাসা বেঁধেছে ! কী করবেন ? জেনে নিন ঘরোয়া সমাধান

সন্তানের শরীরে কি কৃমি বাসা বেঁধেছে? কী করবেন?

শিশুরা সাধারণত মিষ্টিজাতীয় খাবার বেশি পছন্দ করে। এ জন্য শিশুদের পেটে বেশি কৃমি বাসা বাধে। এ ছাড়া চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে প্রত্যেক মানুষের ছয় মাস পর পর কৃমির ওষুধ খাওয়া উচিত।


খেয়াল করলেই দেখবেন যে, মাঝেমধ্যেই সন্তানের পেটে ব্যথা ও মাথার যন্ত্রণা হচ্ছে। ৬-৭ ঘণ্টা ঘুমানোর পরও ওর ক্লান্তি কাটছে না আর খাবারে অরুচি হয়ে থাকে। এখন প্রশ্ন হলো– কীভাবে বুঝবেন সন্তানের শরীরে কৃমি বাসা বেঁধেছে-
কৃমির উপসর্গ

১. মিষ্টিজাতীয় খাবার খাওয়ার ইচ্ছা অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যাওয়া।

২. মাড়ি থেকে রক্তপাত হওয়া।

৩. ঘুমনোর সময়ে মুখ থেকে লালা পড়া।

৪. অকারণে ক্লান্ত হয়ে পড়া।

৫. ত্বকে র্যা শ, চুলকানির সমস্যা।

৬. খিদে না পাওয়া।

৭. গা-হাত-পা ব্যথা।

কী করবেন?

১. কাঁচাহলুদ অ্যান্টিবায়োটিকের কাজ করে। কৃমির সমস্যা নিয়ন্ত্রণে কাঁচাহলুদ খেতে পারেন।

২. কাঁচারসুনে প্রায় ২০ ধরনের ব্যাকটেরিয়া এবং ৬০ ধরনের ফাংগাস ধ্বংস করার ক্ষমতা রাখে। তাই সন্তানকে নিয়মিত কুচনো কাঁচারসুন খাওয়ান।

৩. আদা হজমের সব রকমের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে আনতে খুবই কার্যকরী একটি উপাদান। হজমের সমস্যা, অ্যাসিডিটি, পেটে ইনফেকশন ইত্যাদি দূর করতে আদা খেতে পারেন।

৪. শিশুকে খালি পেটে কাঁচা আদার রস খাওয়ান। কৃমির সমস্যায় দ্রুত সেরে যাবে।

৫. পেটের সমস্যা দূর করতে পেঁপে খুব ভালো কাজ করে। কৃমি সমস্যায় পেঁপের বীজ খুবই কার্যকর। কৃমির সমস্যায় দ্রুত ফল পেতে সন্তানকে পেঁপে আর মধু খাওয়াতে পারেন।

৬. ফিতাকৃমির সমস্যা নিয়ন্ত্রণে আনতে শসর বীজ খাওয়াতে পারেন শিশুকে। শশার বীজ শুকিয়ে গুঁড়ো করে প্রতিদিন এক চা-চামচ করে খেলে কৃমির সমস্যায় দ্রুত ভালো হবে।

তথ্যসূত্র: জি নিউজ
Share:

শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী, ২০২০

ব্রণ তাড়ানোর ঘরোয়া উপায়

ব্রণ তাড়ানোর ঘরোয়া ৪ উপায় 

ত্বকের সজীবতা ও লাবণ্য নষ্ট করে ব্রণ। বয়:সন্ধিকাল থেকে সাধারণত ব্রণ ওঠা শুরু হয়। এটি হরমোনের সঙ্গে জড়িত। অনেকে খুব দ্রুতই ব্রণ সমস্যা থেকে রেহাই পান। আবার অনেককে এই সমস্যা বহুদিন ভোগায়। তরুণ-তরুণীরা ব্রন নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েন। তবে ব্রণ উঠলে চিন্তার কিছু নেই। এই সমস্যায় ওষুধ খাওয়ারও দরকার পড়ে না।
ব্রণ দূর করতে অনেকে বাজার থেকে নাম না জানা ক্রিম ব্যবহার করে থাকেন। এতে সমস্যা আরও বেড়ে যায়। আর ত্বকের ক্ষতি তো হয়েই থাকে। এমনও হতে পারে ক্রিমে মেশানো উচ্চ মাত্রায় স্টেরয়েড ও নানা রাসায়নিক ত্বকের স্থায়ী ক্ষতি করে দিতে পারে।


যারা ব্রণ নিয়ে চিন্তিত তাদের জন্য এটি দূর করার ঘরোয়া কিছু উপায় তুলে ধরা হল-

১. ব্রণের সমস্যা সারাতে ও দাগ তুলতে চন্দন বেটে তার সঙ্গে দু’ ফোঁটা পাতিলেবুর রস মিশিয়ে নিন। পাঁচ ছ’ মিনিট রাখার পর শুকিয়ে গেলে ভাল করে ধুয়ে নিন।
২. দারচিনি গুঁড়োর সঙ্গে গোলাপজল মিশিয়ে সেই মিশ্রণ ১০ মিনিট লাগিয়ে রাখুন ব্রণ আক্রান্ত জায়গায়। এতে ব্রণের সংক্রমণ ও ব্যথা কমে যাবে। লেবুর রস ব্রণর সমস্যা মেটানোর অন্যতম সমাধান।

৩. নিমপাতা জীবাণু নাশ করতে সক্ষম। তাই নিমপাতা বেটে তার সঙ্গে চন্দনের গুঁড়ো মিশিয়ে লাগালে ব্রণর ব্যথা ও সংক্রমণও কমবে।

৪. চালের গুঁড়ো, পাতিলেবুর রস ও পাকা পেঁপে বাটা ব্রণর সমস্যা কমানোর এক অত্যন্ত কার্যকর সমাধান। মিশ্রণটি লাগিয়ে ২০ মিনিট মতো রাখুন।

শুকিয়ে গেলে ধুয়ে নিন।

তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
Share:

বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী, ২০২০

চুল পড়া বন্ধের ঘরোয়া সমাধান

                      অতিরিক্ত চুল পড়া বন্ধের ঘরোয়া সমাধান


নারী-পুরুষ সবাই চুলপড়া সমস্যায় ভোগেন। অতিরিক্ত চুল পড়া সত্যিই চিন্তার বিষয়। চুল পড়তে পড়তে অনেকের মাথায় টাক পড়ে যায়। ঘরোয়া উপায়েই চুল পড়া বন্ধ করা যায়।

চুল কেরাটিন নামে একরকম প্রোটিন দিয়ে তৈরি ও ৯৭ শতাংশ প্রোটিন ও ৩ শতাংশ পানি রয়েছে। চুলের যেটুকু আমরা দেখি, সেটি মৃত কোষ। নানা কারণেই চুলে সমস্যা দেখা দেয়। এই সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়ার আগে চুল পড়ার কারণ জানতে হবে।

চুলের সাধারণ সমস্যায় ব্যবহার করতে পারেন আলুর রসের হেয়ার প্যাক। এতে চুল কমবে, চুল দ্রুত বাড়বে, পাশাপাশি ঝলমলে ও মজবুত হবে। আর চুল পড়া বন্ধ করতেও আলুর রস ভালো কাজ করে।


আসুন জেনে নিই যেভাবে ব্যবহার করবেন আলুর রস-

১. আলুর রস চুলের গোড়ায় লাগিয়ে কিছুক্ষণ ম্যাসাজ করে অপেক্ষা করুন। আধা ঘণ্টা পর কুসুম গরম পানি ও শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

২. অর্ধেকটি আলু রস করে ২ টেবিল চামচ নারকেল তেল মিশিয়ে চুলের গোড়ায় ম্যাসাজ করুন। ৩০ মিনিট পর মাইল্ড শ্যাম্পু ব্যবহার করে ধুয়ে ফেলুন।

৩. একটি আলু ও একটি পেঁয়াজ রস করে একসঙ্গে মেশান। মিশ্রণটি চুলের গোড়ায় লাগিয়ে রাখুন। ২০ মিনিট পর ভেষজ শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

৪. ৩টি আলু রস করে একটি ডিমের কুসুম ও ১ চা চামচ মধু দিয়ে মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটি চুলের আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত লাগিয়ে রাখুন। ৪০ মিনিট পর ভেষজ শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে নিন।


তথ্যসূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া।
Share:

বুধবার, ২২ জানুয়ারী, ২০২০

যা করলে ত্বক ভালো থাকবে শীতে

শীতে যা করলে ভালো থাকবে ত্বক

শীতে ত্বকের যত্নে ব্যবহার করতে হবে ময়েশ্চারাইজ। ময়েশ্চারাইজ শীতের শুষ্কতা কমিয়ে ত্বককে করে মসৃণ ও স্বাস্থ্যোজ্জ্বল। তবে এখন প্রশ্ন হলো– কীভাবে ময়েশ্চারাইজ ব্যবহার করে ত্বক ভালো রাখবেন।


আসুন জেনে নিই শীতে যেভাবে নেবেন ত্বকের যত্ন

ত্বকে ময়েশ্চারাইজ ব্যবহার

শীতে ত্বকের যত্নে ভালো ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন। বাজার থেকে বাদাম তেল বা এভাকাডো সমৃদ্ধ ময়েশ্চারাইজার কিনুন। এগুলো ত্বকের স্বাভাবিক আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। যতবার ত্বক শুষ্ক মনে হবে ততবার ব্যবহার করুন।

সানস্ক্রিন ব্যবহার

অনেকে মনে করেন শীতে সানস্ক্রিন ব্যবহার করার প্রয়োজন নেই। শীতকালেও বাইরে বের হওয়ার ৩০ মিনিট আগে এসপিএফ ১৫-৩০ সম্পন্ন সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন।

আর্দ্রতা বজায় রাখুন

শীতকালে ত্বকের আর্দ্রতা বজায়ে মাঝে মাঝে মুখে পানির ঝাপটা দিন। সহজে ত্বক শুষ্ক হবে না।

অতিরিক্ত গরম পানি

গোসলের সময় আরাম অনুভব হলেও অতিরিক্ত গরম পানি দিয়ে মুখ, মাথা ধোয়া থেকে বিরত থাকবেন। অতিরিক্ত গরম পানি মুখের ত্বকের ফলিকলগুলোকে ক্ষতিগ্রস্ত করে ফেলে, যা ত্বককে আর্দ্র রাখতে সাহায্য করে। গোসলের সময় পানিতে কয়েক ফোঁটা জোজোবা বা বাদাম তেল দিয়ে নিলে তা ত্বককে আর্দ্র ও মসৃণ করতে সহায়তা করে।

ভেজা ত্বকের পরিচর্যা করুন

গোসলের পর এবং প্রতিবার মুখ ধোয়ার পর ভেজা অবস্থায় ময়েশ্চারাইজার বা লোশন ব্যবহার করুন। এতে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় থাকবে।

ঠোঁটের পরিচর্যা

কখনই জিব দিয়ে ঠোঁট ভেজানো উচিত নয়। কয়েক ফোঁটা অলিভ অয়েল মধুর সঙ্গে মিশিয়ে ঠোঁটে লাগালে ঠোঁট কখনই ফেটে যাবে না।

চুলের যত্ন

শীতকালে কখন ভেজা চুলে বাইরে বের হওয়া উচিত নয়। এতে করে চুলের আর্দ্রতা নষ্ট হয় এবং চুল ভেঙে যায়।

হ্যাট পরুন

চুল ও মাথার তালুর আর্দ্রতা ধরে রাখতে হ্যাট পরুন। তবে হ্যাটটি যাতে বেশি টাইট না হয় সেদিকে খেয়াল রাখবেন।
Share:

মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী, ২০২০

লবণপানির গরগরার উপকারিতা


সর্দি গলাব্যথায় ভুগছেন, করুন লবণপানি গরগরা

শীত এলেই বাড়ে সর্দি-কাশি ও গলাব্যথার সমস্যা। গলাব্যথা কিংবা ঠাণ্ডা লাগলে লবণ-গরম পানি দিয়ে গরগরা করলে উপকার পাবেন।
সাধারণ সর্দি-গলাব্যথায় প্রথম অবস্থায় ওষুধ না খেয়ে লবণ-গরম পানি ব্যবহার করতে পারেন। এই পদ্ধতির কথা কম-বেশি সবাই জানেন। তবে কীভাবে কাজ করে সে ব্যাপারে জানি না।


স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে এ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ অনেক তথ্য জানা গেছে।

আসুন জেনে নিই কুসুম লবণপানি সর্দি ও গলাব্যথা সারাতে যেভাবে কাজ করে-

লবণপানি দিয়ে কুলকুচি করলে তৈরি হয় ‘অসমোসিস ইফেক্ট’, যেখানে এই লবণ গলা থেকে তরল টেনে আনে। সেই তরলের টানে বেরিয়ে আসে ‘মিউকাস’, অস্বস্তি সৃষ্টিকারী ‘অ্যালার্জেনস’, ব্যাক্টেরিয়া ও ছত্রাক। ফলে গলা পরিষ্কার হয়।
এ ছাড়া দাঁত ও মাড়ি থেকে ক্ষতিকর ‘প্যাথোজেন’ বা রোগজনক শক্তি অপসারণ করে এবং তাদের বৃদ্ধি রোধ করে লবণপানি।

লবণপানির গরগরার উপকারিতা

১. গলাব্যথা দুর করতে প্রদাহ, সর্দি এবং সাইনাসের সংক্রমণ সারাতে গরগরা করতে পারেন।

২. নিয়মিত ব্যবহারে মাড়ির রক্তক্ষরণ কমে।

৩.লবণপানি দিয়ে কুলকুচি করার কারণে মুখগহ্বরের অম্ল প্রশমিত হয় এবং সেখানকার অম্ল-ক্ষারের মাত্রার ভারসাম্য বজায় থাকে। এতে ‘জিনজিভাইটিস’ বা মাড়ি ফোলা রোগ হওয়ার সম্ভাবনা কমায়।

৪. মুখে ও গলায় ফাঙ্গাসজনিত সংক্রমণ হওয়া প্রতিরোধ করে।
লবণপানির মিশ্রণ তৈরির পদ্ধতি

একটি চা-চামচে অর্ধেক পরিমাণ লবণ নিয়ে তার চার ভাগের এক ভাগ পরিমাণ মিশিয়ে নিতে হবে এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে। কুলি বা গার্গল করার সময়

মাথা পেছনের দিকে ঠেলে দিয়ে মুখে পানিটুকু গলার নিয়ে গরগরা করতে হবে ৩০ সেকেন্ড। সঙ্গে সাধারণ কুলি তো করবেনই। একবারে পাঁচ থেকে সাতবার এভাবে কুলি করতে হবে।

সর্দি লাগলে বা গলায় অস্বস্তি দেখা দিলে দিনে দুবার এই পদ্ধতি অনুসরণ করলে উপকার মিলবে। সতর্ক থাকতে হবে পানির তাপমাত্রা ও লবণের পরিমাণ নিয়ে। লবণ বেশি হলে মুখগহ্বর ও গলার ভেতরের ‘টিস্যু’ শুষ্ক হয়ে যাবে।
Share:

সোমবার, ২০ জানুয়ারী, ২০২০

শীতে জ্বর ঠোসা ভালো হওয়ার ঘরোয়া উপায়

                শীতে জ্বর ঠোসা ভালো হওয়ার ঘরোয়া উপায়


শীত এলেই বাড়ে বিভিন্ন রোগের প্রকোপ। শীতে সর্দিজ্বর ও কাশি একটি সাধারণ সমস্যা। এই সময়ে এ রোগে মানুষ বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকেন।
শীতে ঠোঁট বা নাকের পাশে জ্বর ঠোসা হতে পারে। সাধারণত জ্বরের পর এ সমস্যা বেশি হয়ে থাকে। জ্বর ঠোসা আমাদের যন্ত্রণা থেকে বাঁচার আছে ঘরোয়া উপায়।



বিশেষজ্ঞরা বলেন, জ্বর ঠোসা ছোঁয়াচে। আর জ্বর ঠোসা পুরোপুরি সারতে প্রায় এক মাস সময় লাগতে পারে।

আসুন জেনে নিই জ্বর ঠোসা দ্রুত সারাতে চাইলে কী করবেন....

১. অ্যান্টি ভাইরাল উপাদানসমৃদ্ধ টি ট্রি অয়েল তুলায় নিয়ে ঘায়ের জায়গায় লাগাতে হবে। দিনে কয়েকবার দিলে ভাইরাস ইনফেকশন রোধ করে।

২. সুতির কাপড় অ্যাপেল সিডার ভিনিগারে ভিজিয়ে জ্বর ঠোসার ওপরে লাগিয়ে শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।

৩. রসুনের কোয়া বেটে সরাসরি ক্ষততে দিনে দুই থেকে তিনবার লাগাতে পারেন। এত উপকার পাবেন।

৪. ক্ষতস্থানে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সমৃদ্ধ মধু লাগিয়ে রাখুন ৫ থেকে ১০ মিনিট। দিনে দুবার ব্যবহার করুন।

জ্বর ঠোসায় কোনোভাবেই নখ লাগানো যাবে না। ঘরোয়া এসব পদ্ধতিতে দ্রুত জ্বর ঠোসার ঘা শুকিয়ে যাবে, দাগও দূর হবে।
Share:

রবিবার, ১৯ জানুয়ারী, ২০২০

বাসে উঠলেই বমি বমি ভাব কেন হয় জেনে নিন করণীয়

বাসে উঠলেই বমি বমি ভাব কেন হয় জেনে নিন করণীয়


অনেকের কোথাও ঘুরতে যাওয়ার সময়, দীর্ঘক্ষণ বাসে-ট্রেনে যাতায়াতকালে, বমি বমি ভাব হয়ে থাকে। অনেকের মাথা ব্যথাও হয়
হঠাৎ করে বমি হলে অনেকেই আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়েন। বিভিন্ন কারণে এই সমস্যা হতে পারে।


বমি বমি ভাবের কারণগুলোর মধ্যে আছে, গতির কারণে অসুস্থতা বা মোশন সিকনেস, মাইগ্রেইনের ব্যথা, শারীরিক ব্যথা, অতিরিক্ত ক্লান্তি, অতিরিক্ত ধূমপান, বদ হজমের সমস্যা ইত্যাদি।

বমি বমি ভাব দূর করার কিছু উপায় হলো-

 লেবু: খুব সহজ এবং সস্তা একটি উপায় হল লেবু। এক টুকরো লেবু মুখে নিয়ে কিছুক্ষণ চুষে নিন। এ ছাড়া এক গ্লাস পানিতে এক টুকরো লেবুর রস, এক চিমটি নুন মিশিয়ে পান করুন। এটি দ্রুত বমি বমি ভাব দূর করে দিবে।

 লবঙ্গ: ১ চা চামচ লবঙ্গের গুঁড়ো ১ কাপ পানিতে ৫ মিনিট সিদ্ধ করুন। ঠাণ্ডা হয়ে গেলে আস্তে আস্তে এটি পান করুন। আপনার যদি এর স্বাদ কটু লাগে তবে এর সঙ্গে ১ চা চামচ মধু মিশিয়ে নিন। এ ছাড়া ১-২ টি লবঙ্গ কিছু ক্ষণ চিবিয়ে নিন। এটি সঙ্গে সঙ্গে বমি বমি ভাব দূর করে দেবে।

 জিরা: জিরা আরেকটি উপাদান যা আপনার বমি বমি ভাব নিমিষে দূর করে দিবে। কিছু পরিমাণ জিরা গুঁড়ো করে নিন, তারপর সেটি খেয়ে ফেলুন। মুহূর্তের মধ্যে বমি বমি ভাব দূর হয়ে যাবে।

আদা: দ্রুত বমি বমি ভাব দূর করতে আদা খুবই কার্যকরী একটি উপাদান। এক টুকরা আদা চায়ের সঙ্গে খান, এটি দ্রুত বমি বমি ভাব দূর করে দেবে। আদা হজমের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। ১ টেবিল চামচ আদার রস, ১ টেবিল চামচ লেবুর রস এবং সামান্য বেকিং সোডা মিশিয়ে খেলে বমি ভাব দূর হবে। ৫) লেবু বা লবঙ্গ: মোসন সিকনেসের সমস্যা থাকলে সঙ্গে সব সময় লেবু বা লবঙ্গ সঙ্গে রাখুন। রাস্তায় বমি বমি লাগলে সঙ্গে সঙ্গে মুখে লেবু বা লবঙ্গ দিয়ে দিন। এটি দ্রুত বমি বমি ভাব দূর করে দেবে ।
Share:

শনিবার, ১৮ জানুয়ারী, ২০২০

চুলের খুশকি দূর করতে টিপস

                        চুলের খুশকি দূর করতে টিপস 


শীত এলেই বেড়ে যায় খুশকির সমস্যা। চুল ঝরা, রুক্ষ চুল, বিভিন্ন ধরনের স্ক্যাল্প ইনফেকশন জন্য বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দায়ী এ খুশকি।
খুশকি থেকে রেহাই পেতে বাজারে নানা ধরনের শ্যাম্পু ও লোশন পাওয়া যায়। কিন্তু সেগুলিতে থাকা বিভিন্ন রাসায়নিক উপাদানের প্রভাবে কখনও কখনও উল্টে চুলেরই ক্ষতি হয়।


আসুন জেনে নেওয়া যাক চুলের খুশকি দূর করতে ৬ টিপস।

 নারকেল তেল: নারকেল তেল খুশকির প্রকোপ কমাতে খুবই কার্যকরী। এ ছাড়া চুলে গোড়া ময়েশ্চারাইজ করে খুশকি এবং স্ক্যাল্প ইনফেকশনের সম্ভাবনাও অনেক কমিয়ে দেয়। সপ্তাহে দু’বার চুলের গোড়ায় নারকেল তেলের মালিশ করলে দ্রুত উপকার পাওয়া যায়।

রিঠা: চুলের সৌন্দর্য বাড়াতে রিঠার জুরি মেলা ভার। খুশকির সমস্যার সমাধানেও এটি বেশ কার্যকর। রিঠা পাউডার বা রিঠা সিদ্ধ জল চুলের ত্বকে লাগিয়ে ঘণ্টা খানেক রেখে ভালমতো ধুয়ে ফেলুন। এ ভাবে সপ্তাহে দু’বার রিঠা মাথায় মাখলে খুশকির সমস্যায় দ্রুত উপকার পাবেন।

 টকদই: খুশকি দূর করতে টকদই মাথার ত্বকে ভালোভাবে ম্যাসাজ করুন। ১০ মিনিট রেখে ভাল করে ধুয়ে ফেলুন।

 লেবুর রস: দুই টেবিল-চামচ লেবুর রস অল্প জলের সঙ্গে মিশিয়ে মাথার ত্বকে ভালোভাবে ম্যাসাজ করুন। ২-৫ মিনিট ম্যাসাজ করার পর চুল ধুয়ে নিন। সপ্তাহে দু’বার এইভাবে চুলে লেবু ব্যবহার করুন।

পেঁয়াজের রস: দুটো পেঁয়াজ ভাল করে বেটে এক মগ জলে মিশিয়ে নিয়ে মাথায় এই রস ভাল করে লাগিয়ে মালিশ করুন। কিছুক্ষণ পর ধুয়ে ফেলুন। এ ভাবে সপ্তাহে দু’বার পেঁয়াজের রস মাথায় মাখলে খুশকির সমস্যায় দ্রুত উপকার পাওয়া যাবে।



মেথি: মেথি সারারাত জলে ভিজিয়ে রেখে সকালে ছেঁকে নিয়ে ভাল করে বেটে নিন। ছেঁকে নেয়া জল ফেলে দেবেন না। এবার বেটে নেয়া মেথি চুলের গোঁড়ায় মাথার ত্বকে ভাল করে লাগিয়ে নিন। ঘণ্টা খানেক রেখে চুল ভাল করে ধুয়ে ফেলুন। চুল ধোয়ার পর মেথি ভিজিয়ে রাখা জল দিয়ে আরও একবার চুল ধুয়ে নিন। এ ভাবে সপ্তাহে দু’বার মেথি-মালিশ করুন।
Share:

খুসখুসে কাশির সমস্যা আদা-মধুর চা

খুসখুসে কাশির সমস্যা, খেয়ে দেখুন আদা-মধুর চা


শীতে সর্দি-কাশি সমস্যা হয়ে থাকে। অনেক সময় দেখা যায় কাশি থামতেই চায় না। এ সময় আদা ও মধুর চা খুবই উপকারী। আদা কুচি করে গরম পানি বা গরম চায়ে দিয়ে পান করুন। এতে সর্দি-কাশির সমস্যা একেবারেই দূর হবে।
খুসখুসে কাশি, গায়ের ব্যথা দূর করার জন্য আদা চায়ের জুড়ি নেই। আদা চা বুকে জমে থাকা কফ দূর করে ক্ষুধা বাড়ায়। ভাইরাসজনিত ঠাণ্ডা জ্বরে খেতে পারেন আদা চা। ঠাণ্ডা সারাতে সবচেয়ে ভালো কাজ করে আদা চা।


এ ছাড়া চায়ের সঙ্গে নিয়মিত কালিজিরা মিশিয়ে অথবা এর তেল মিশিয়ে পান করলে হৃদরোগে যেমন উপকার হয়, তেমনি মেদও দূর হয়।

আসুন জেনে নিই কীভাবে তৈরি করবেন আদা চা-

উপকরণ

২ কাপের বেশি পানি। ২ ইঞ্চি খোসাসহ আদা। চা পাতা আধা চা-চামচ। স্বাদমতো মধু বা চিনি (ইচ্ছে হলে নাও দিতে পারেন)।

পদ্ধতি

পানি ভালোমতো ফুটিয়ে নিন। ফুটন্ত পানিতে আদা থেতলিয়ে দিয়ে দিন। পাঁচ থেকে সাত মিনিট পর চা পাতা ও চিনি দিন। ভালোমতো ফুটিয়ে চুলা বন্ধ করে লেবুর রস দিন।
Share:

শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারী, ২০২০

খুশখুশে কাশি থেকে বাঁচার উপায়

খুশখুশে কাশি থেকে বাঁচার ৭ উপায়


শীতের প্রকোপ বাড়ায় বেড়েছে সর্দি-কাশি জ্বরসহ বিভিন্ন রোগ। তবে শীতের সময়ে যেকোনো বয়সী মানুষের অন্য রোগের চেয়ে ঠান্ডা লেগে কাশির সমস্যা বেশি হয়ে থাকে। খুশখুশে কাশির মাত্রা এত বাড়ে যে রাতে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে।
কাশি হলে আমরা দৌঁড়ে যাই ওষুধের দোকানে। ডাক্তারের পরমর্শ না নিয়ে পান করতে থাকি কাশির সিরাফ। কফ সিরাপ সেবনের ফলে উপকারের থেকে
অপকার বেশি এটি অনেকেই জানেন না। 

তাই ঘরোয়া উপায়ে খুশখুশে কাশি দূর করার উপায় আসুন জেনে নিই।


১. দিনে অন্তত ১২ গ্লাস হালকা গরম পানি পান করুন।

২.ধূমপানের অভ্যাস থাকলে ত্যাগ করতে হবে। আর ধূমপায়ীদের এড়িয়ে চলতে হবে।

৩. ঘরে মশার ওষুধ কিংবা রুম ফ্রেশনার ব্য়বহার করা বন্ধ করতে হবে।
৪. প্রতিদিন ৪টি তুলসী পাতা চিবিয়ে খেতে পারেন্ এছাড়া চায়ের সঙ্গেও মেশাতে পারেন তুলসী পাতা। চায়ে স্বাদও বাড়বে কাশিও দূর হবে।

৫. দিনে অন্তত ৩ বার লাল চা খান আদা, গোলমরিচ, দারুচিনি মিশিয়ে।

৬. প্রতিদিন সকালে খাবারের আগে এক চামচ মধু খান।

৭. প্রতিদিন গোসল করুন গরম পানি দিয়ে। সারা বছর গোসলের পানির তাপমাত্রা একই রাখার চেষ্টা করুন।

তথ্যসূত্র: জিনিউজ।
Share:

নারীদের যত টিকা


    নারীদের যত টিকা    


এমআর টিকা


অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় কোনো নারী রুবেলা ভাইরাসে আক্রান্ত হলে গর্ভস্থ শিশুর গুরুতর কিছু স্বাস্থ্য জটিলতা, এমনকি বিকলাঙ্গও হতে পারে। হৃৎপিণ্ডে সমস্যা, চোখে ছানি, মাথা ছোট, বধিরতা-এসব সমস্যা নিয়ে শিশুর জন্ম হতে পারে। একে বলা হয় জন্মগত রুবেলা সিনড্রোম। যেকোনো শিশুর বয়স ৯ মাস পূর্ণ হলে প্রথম ডোজ ও ১৫ মাস পূর্ণ হলে দ্বিতীয় ডোজ এমআর টিকা দিতে হয়। যেসব মেয়ে শিশুকে শৈশবে এই টিকা দেওয়া হয়নি, তাদের রুবেলা প্রতিরোধের জন্য পরবর্তী সময়ে মা হওয়ার আগেই হাম, মাম্পস ও রুবেলা প্রতিরোধী ‘এমএমআর’ টিকা নিতে হয়। গর্ভধারণের কমপক্ষে এক মাস আগে এমআর বা এমএমআর টিকা নেওয়া শেষ করতে হবে।


টিটি টিকা


ধনুষ্টঙ্কার প্রতিরোধে মেয়েদের ১৫ বছর বয়স হলেই যথাশিগগির প্রথম ডোজ টিটি টিকা নিতে হবে। এর চার সপ্তাহ পর দ্বিতীয় ডোজ, তার ছয় মাস পর তৃতীয় ডোজ, এর এক বছর পর চতুর্থ ডোজ এবং শেষোক্ত ডোজের এক বছর পর পঞ্চম ডোজ বা শেষ ডোজ টিটি টিকা নিতে হবে। গর্ভধারণের আগেই এই পাঁচ ডোজ টিকা নেওয়া থাকলে গর্ভকালীন আর টিটি টিকা নেওয়ার দরকার পড়ে না। গর্ভধারণের আগে দুই ডোজ নেওয়া থাকলে গর্ভকালীন তৃতীয় ডোজ এবং সন্তান প্রসবের পর চতুর্থ ও পঞ্চম ডোজ নিতে হবে। গর্ভধারণের আগে তিন ডোজ নেওয়া থাকলে এবং গর্ভকালীন এক বছর অতিক্রান্ত না হলে এ সময় চতুর্থ ডোজ নেওয়ার প্রয়োজন নেই। সন্তান প্রসবের পর চতুর্থ ও পঞ্চম ডোজ নিতে হবে। তবে আগে টিটি টিকা নেওয়া না থাকলে গর্ভকালীন দুই ডোজ টিকা নিতে হবে। এর মধ্যে শেষ ডোজটি সন্তান প্রসবের অন্তত এক মাস আগে নিতে হবে।

হেপাটাইটিস বি প্রতিরোধের টিকা


গর্ভবতী মায়ের হেপাটাইটিস বি হলে সন্তান প্রসবের সময় এ রোগের জীবাণু শিশুর শরীরে প্রবেশ করতে পারে। কাজেই গর্ভধারণের আগেই একজন নারীর তিন ডোজ হেপাটাইটিস বি টিকা নেওয়া জরুরি।

জরায়ুমুখ ক্যানসার প্রতিরোধের টিকা


জরায়ুমুখ ক্যানসারের অন্যতম কারণ হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস। এই ভাইরাস প্রতিরোধের একাধিক টিকা আছে। ৯ বছর বয়স থেকে শুরু করে ১৩ বা ১৫ বছরের মধ্যে এসব টিকা নিতে হবে। দুই ডোজের এই টিকার প্রথম ডোজের ছয় মাস পরে দ্বিতীয় ডোজটি নিতে হয়। ১৫ বছর বয়সের মধ্যে টিকা না নিলে ১৫ থেকে ২৬ বছর বয়সের মধ্যে তিন ডোজে এই টিকা নিতে হবে। সে ক্ষেত্রে প্রথম ডোজের এক মাস পর দ্বিতীয় ডোজ এবং ছয় মাসের সময় তৃতীয় ডোজ নিতে হবে।
Share:

Tips to help you lose weight on the 12-week plan


12 tips to help you lose weight on the 12-week plan

1. Do not skip breakfast
Skipping breakfast will not help you lose weight. You could miss out on essential nutrients and you may end up snacking more throughout the day because you feel hungry.

2. Eat regular meals
Eating at regular times during the day helps burn calories at a faster rate. It also reduces the temptation to snack on foods high in fat and sugar.

3. Eat plenty of fruit and veg
Fruit and veg are low in calories and fat, and high in fibre – 3 essential ingredients for successful weight loss. They also contain plenty of vitamins and minerals.

4. Get more active
Being active is key to losing weight and keeping it off. As well as providing lots of health benefits, exercise can help burn off the excess calories you cannot lose through diet alone.

5. Drink plenty of water
People sometimes confuse thirst with hunger. You can end up consuming extra calories when a glass of water is really what you need.

6. Eat high fibre foods
Foods containing lots of fibre can help keep you feeling full, which is perfect for losing weight. Fibre is only found in food from plants, such as fruit and veg, oats, wholegrain bread, brown rice and pasta, and beans, peas and lentils.

7. Read food labels
Knowing how to read food labels can help you choose healthier options. Use the calorie information to work out how a particular food fits into your daily calorie allowance on the weight loss plan.

8. Use a smaller plate
Using smaller plates can help you eat smaller portions. By using smaller plates and bowls, you may be able to gradually get used to eating smaller portions without going hungry. It takes about 20 minutes for the stomach to tell the brain it's full, so eat slowly and stop eating before you feel full.

9. Do not ban foods
Do not ban any foods from your weight loss plan, especially the ones you like. Banning foods will only make you crave them more. There's no reason you cannot enjoy the occasional treat as long as you stay within your daily calorie allowance.

10. Do not stock junk food
To avoid temptation, do not stock junk food – such as chocolate, biscuits, crisps and sweet fizzy drinks – at home. Instead, opt for healthy snacks, such as fruit, unsalted rice cakes, oat cakes, unsalted or unsweetened popcorn, and fruit juice.

11. Cut down on alcohol
A standard glass of wine can contain as many calories as a piece of chocolate. Over time, drinking too much can easily contribute to weight gain.

12. Plan your meals
Try to plan your breakfast, lunch, dinner and snacks for the week, making sure you stick to your calorie allowance. You may find it helpful to make a weekly shopping list.
Share:

Sample Text

হারবাল ঔষধ, ভেষজ ঔষধ, ভেষজ চূর্ণ, ভেষজ গুণ সম্পর্কিত গাছ, প্রাকৃতিক ঔষধ, ভেষজ উদ্ভিদ পরিচিতি, ইউনানি চিকিৎসা, আয়ুর্বেদ চিকিৎসা, আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা, গ্রামীণ চিকিৎসা সেবা, হারবাল চিকিৎসা, অর্গানিক খাদ্য,হারবাল চা,হারবাল রেমিডি,ন্যাচারাল রেমিডি, হার্বস, একক ভেষজ, হারবাল ঔষধ এর পরিচিতি,হারবাল ঔষধ এর রিভিউ, ইউনানি ঔষধ এর রিভিউ, আয়ুর্বেদিক ঔষধ এর রিভিউ,আয়ুর্বেদ চিকিৎসার ইতিহাস, ইউনানি চিকিৎসার ইতিহাস, ঘরোয়া পদ্ধতিতে চিকিৎসা, হারবাল টোটকা,হারবাল শরবত, ফলের গুনাগুন, ফুলের গুনাগুন ইত্যাদি নিয়ে লেখালেখি।

Blogger দ্বারা পরিচালিত.

About

test

Wikipedia

সার্চ ফলাফল

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

Blog Archive

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

আমার ব্লগ তালিকা

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

About

আমার ব্লগ তালিকা

Blogroll

Unordered List

Theme Support

Blogroll

BTemplates.com

Blogroll

Natural Health

আমার ফটো
kishoregonj, dhaka, Bangladesh
I am simple Man and Harbs Learner.

Contact form

নাম

ইমেল *

বার্তা *

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

অনুসরণকারী

Followers

Generate More Traffic on your Website.

Generate More Traffic on your Website.
It is a long established fact that a reader will be distracted by the readable content of a page when looking at its layout. The point of using Lorem Ipsum is that it has a more-or-less normal distribution of letters, as opposed to using 'Content here, content here'.

Translate

BTemplates.com

THE LIFESTYLE

Pages - Menu

Random Posts

Pages

Pages - Menu

Pages

Pages

Most Popular

Blog Archive

Recent Posts

Unordered List

Pages

Theme Support