হারবাল ঔষধ, ভেষজ ঔষধ, ভেষজ চূর্ণ, ভেষজ গুণ সম্পর্কিত গাছ, প্রাকৃতিক ঔষধ, ভেষজ উদ্ভিদ পরিচিতি, ইউনানি চিকিৎসা, আয়ুর্বেদ চিকিৎসা, আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা, গ্রামীণ চিকিৎসা সেবা, হারবাল চিকিৎসা, অর্গানিক খাদ্য,হারবাল চা,হারবাল রেমিডি,ন্যাচারাল রেমিডি, হার্বস, একক ভেষজ, হারবাল ঔষধ এর পরিচিতি,হারবাল ঔষধ এর রিভিউ, ইউনানি ঔষধ এর রিভিউ, আয়ুর্বেদিক ঔষধ এর রিভিউ,আয়ুর্বেদ চিকিৎসার ইতিহাস, ইউনানি চিকিৎসার ইতিহাস, ঘরোয়া পদ্ধতিতে চিকিৎসা, হারবাল টোটকা,হারবাল শরবত, ফলের গুনাগুন, ফুলের গুনাগুন ইত্যাদি নিয়ে লেখালেখি।

Blogger templates

  • This is default featured slide 1 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

  • This is default featured slide 2 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

  • This is default featured slide 3 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

  • This is default featured slide 4 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

  • This is default featured slide 5 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

সোমবার, ২২ জুলাই, ২০১৯

মেয়েদের গোপন যায়গায় ঘামে দুর্গন্ধ হওয়ার কারণ ও প্রতিকার

মেয়েদের কিছু গোপন যায়গায় ঘামে দুর্গন্ধ হওয়ার কারণ ও প্রতিকার

শরীরে ঘামের দুর্গন্ধ মানুষকে অস্বস্তি এবং বিব্রতকর অবস্থায় ফেলে। আমাদের শরীরে দুই ধরনের ঘাম নিঃসরণকারী গ্রন্থি থাকে, ‘এক্রিন’ এবং ‘অ্যাপোক্রিন’। ‘এক্রিন’ গ্রন্থি আমাদের পুরো শরীরে ছড়িয়ে আছে যা শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।
এই গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত ঘাম লবণ আর পানির মিশ্রণ, যার কোনো গন্ধ নেই। অপরদিকে ‘অ্যাপোক্রিন’ গ্রন্থি থাকে চুলের গোড়া, বগল এবং মাথার ত্বকে। এই গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত ঘন ঘাম হলো প্রোটিন এবং লিপিডের মিশ্রণ। ব্যাকটেরিয়া এই গ্রন্থির সংস্পর্শে এলে রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটায়। এই বিক্রিয়ার বাজে গন্ধ থেকেই শরীরের দুর্গন্ধ হয়।
আজ শরীরে দুর্গন্ধ হওয়ার বিভিন্ন কারণ ও প্রতিকার নিয়ে আলোচনা করা হলো-
ঘামে দুর্গন্ধ হওয়ার কারণ: ওজন: স্থূলকায় মানুষের শরীরে দুর্গন্ধ হতে দেখা যায় তুলনামূলক বেশি। এর কারণ হলো মোটা মানুষের সব কাজেই পরিশ্রম বেশি হয়। আবার পুরু চামড়ার স্তরে অনেক সময় ঘাম আটকে থাকে, যা ব্যাকটেরিয়া বিস্তারে সহায়তা করে।
মানসিক চাপ: অবাক লাগলেও সত্যি কথা হচ্ছে, মানসিক চাপে থাকলে ঘাম বেশি হয়। আর মানসিক চাপগ্রস্ত অবস্থায় ‘অ্যাপোক্রিন’ গ্রন্থি থেকে ঘাম নির্গত হয়, ফলে শরীরে দুর্গন্ধ হয়।
ফিশ ওডোর সিনড্রোম: দুর্লভ একটি রোগ এই ‘ফিশ ওডোর সিনড্রোম’, যেখানে মানুষের শরীর থেকে মাছের গন্ধ বের হয়। ধারণা করা হয়, জিনগত সমস্যা এই রোগের কারণ।
এই দুর্গন্ধ রোগাক্রান্ত ব্যক্তির শ্বাস-প্রশ্বাস, মূত্র এবং ঘামকেও প্রভাবিত করে। এক্ষেত্রে ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা মেনে চলা, মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা, সুগন্ধি ব্যবহার ইত্যাদির মাধ্যমে শরীরের দুর্গন্ধ কমানো সম্ভব।
রোগ ও ওষুধ: বিভিন্ন শারীরিক রোগ এবং কিছু ওষুধের কারণেও শরীরে দুর্গন্ধ হতে পারে। যেমন- হতাশা নিয়ন্ত্রক ওষুধ সেবনের কারণে শরীরে অদ্ভুদ গন্ধ হতে পারে।
আবার পাকস্থলী ও যকৃতের সমস্যা, ডায়াবেটিস থেকে ত্বকে অতিরিক্ত ব্যাকটেরিয়ার বিক্রিয়া থেকে শরীরে দুর্গন্ধ হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে ত্বক পরিষ্কার রাখা এবং ঘাম এড়ানোর জন্য ত্বকে আলো-বাতাস প্রবেশ করতে পারে এমন পোশাক পরা জরুরি।
খাবার: পেঁয়াজ, ফুলকপি, বাঁধাকপি ইত্যাদিতে থাকা ‘সালফার’ উপাদান ‘এক্রিন’ গ্রন্থির ওপর বাজে প্রভাব ফেলে। ফলে এই গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত ঘামেও গন্ধ হয়। তবে এই গন্ধ বেশিক্ষণ থাকে না।
শরীরে ঘামের দুর্গন্ধ প্রতিরোধে করণীয়:
* আর্ম পিট পরিষ্কার রাখুন – প্রতিদিন anti-bacterial সাবান দিয়ে পরিষ্কার করুন। এতে ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ কম হবে আর ঘামও কম হবে। ফাইনাল ফলাফল শরীরে ঘামের দুর্গন্ধ কম হবে।
* আর্ম পিটের লোম পরিষ্কার রাখুন, বগলের লোম জমে থাকা ঘামকে বাস্পীভূত হতে দেয় না, ব্যাকটেরিয়া অনেক সময় ধরে দুর্গন্ধ তৈরি করে। তাই নিয়মিত আর্ম পিট ওয়াক্স করুন।
* diodarent ত্বককে আরও বেশি এসিডিক করে তোলে, যা ব্যাকটেরিয়ার জন্য অগ্রহণযোগ্য অবস্থা। Antiperspirant গ্লান্ডের sweating কার্যকারিতাকে বন্ধ করে দেয় ফলে শরীরে কম ঘাম হয়।
* প্রতিদিন অন্তত একবার গোসল করুন। মনে রাখবেন, গরম পানি শরীরে থাকা ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করে আর যদি আবহাওয়া গরম থাকে তাহলে চেষ্টা করবেন কয়েকবার গোসল করে নিতে।
* ন্যাচারাল ফাইবার যুক্ত কাপড় পরিধান করুন – সিল্ক, সুতি জাতীয় কাপড় ত্বককে শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে দেয়। ফলে ঘাম সহজে বাস্পায়িত হতে পারে।
* পায়ে ঘামের দুর্গন্ধ থাকলে জুতা খোলার সঙ্গে সঙ্গে সবার সামনে নিজেকে কী বিব্রতকর অবস্থাতেই না পড়তে হয়। তাই প্রতিদিন অন্তত একবার হালকা গরম পানি দিয়ে পা ধুয়ে নেয়ার চেষ্টা করবেন। আগেই বলেছি, গরম পানি ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে।
* চামড়ার জুতা পায়ের ঘাম বাস্পীভূত হতে সাহায্য করে। পর পর দুইদিন একই জুতা পরবেন না, কারণ জুতার ভেতরের ঘাম শুকানোর জন্য এক রাত যথেষ্ট না।
* লেবুর সাথে মধুর সংমিশ্রণ ঘামের দুর্গন্ধ প্রতিরোধের অন্যতম প্রধান ঘরোয়া উপায়। খুবই সিম্পল, একটি বাটিতে হালকা গরম পানি নিন, তাতে ২ টেবিল চামচ মধু আর ৩ টেবিল চামচ লেবুর রস নিন। তারপর আপনার যেসব স্থান ঘামে সে সব জায়গায় এই সলিউশন দিয়ে রিন্স করে নিন। তারপর শুকনো তোয়ালে দিয়ে মুছে ফেলুন। লেবু শরীরে ঘামের পরিমাণ কমিয়ে আনে।
* আপনি শুনে হয়তো অবাক হবেন যে, ভিনেগার অতিরিক্ত ঘামের পরিমাণ অনেক কমিয়ে আনে। রাতে ঘুমানোর আগে ভিনেগার আপনার আর্ম পিটে লাগিয়ে ঘুমান আর সকালে উঠে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে নিয়মিত করতে থাকলে আস্তে আস্তে আপনি ঘামের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাবেন।
* গরম পানির সাথে নিম এক্সট্রাকট ব্যবহার করুন। নিম এক্সট্রাকট একটি শক্তিশালী প্রাকৃতিক ব্যাকটেরিয়া ধ্বংসকারী। যা শরীরের ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে। একটি বাটিতে ফুটন্ত গরম পানি নিয়ে তাতে কিছু নিমের পাতা ছেড়ে দিন।
তারপর অপেক্ষা করুন ২০ মিনিট। এই কয় মিনিটে নিম পাতা থেকে সমস্ত নির্যাস বের হয়ে যাবে আর পানিও একটু ঠাণ্ডা হয়ে আসবে। এবার শুকনো তোয়ালে এই পানিতে ডুবিয়ে আপনার যেসব স্থান ঘামে সেসব স্থান মুছে নিন।
* গোসল করার আগে বালতিতে কিছু পুদিনা পাতা বা কয়েক ফোঁটা গোলাপ পানি দিন। তারপর ওই পানি দিয়ে গোসল করুন। এতে তাৎক্ষণিকভাবে আপনার শরীর dioderize হবে।
* সব সময় নিজেকে শুকনো রাখার চেষ্টা করুন। গোসল করার পর ভালোভাবে শরীর শুকিয়ে ভালো মানের diodarent ব্যবহার করুন।
* ডায়টেশিয়ানের মতে সালফিউরিক সম্মৃধ খাবার যেমন ব্রকলি, বাধাকপি, ফুলকপি পরিমাণে কম খেতে হবে। কারণ এগুলোতে মিনারেল সালফার থাকে যা গন্ধযুক্ত গ্যাস আমাদের ত্বকের সাহায্যে নির্গত করে।
ওপরের সাধারণ প্রাকৃতিক উপায় আর টিপস আপনাকে মুক্তি দিবে সকল বিব্রতকর পরিস্থিতি থেকে আর আপনিও থাকবেন প্রতিনিয়ত ক্লিন, ফ্রেশ। তাহলে কীভাবে শরীরে ঘামের দুর্গন্ধ দূর করবেন এই ব্যাপারে আর কোনো সংশয় থাকার কথা না।
Share:

স্মৃতিশক্তি বাড়াবে ৩ ফলের পানীয়

স্মৃতিশক্তি বাড়াবে ৩ ফলের পানীয়


কলা ফলটি ১২ মাসই পাওয়া যায়। কলা পুষ্টিগুণে ভরপুর। কলায় পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে। যা মস্তিষ্ক ও স্নায়ুর কাজকে ভালো করতে সাহায্য করে।

আরেকটি ফল হচ্ছে কাঠবাদাম। কাঠবাদামে রয়েছে ডোপামিন ও প্রোটিন। এটি মস্তিষ্কের প্রেরণা ও ফোকাস বাড়ায়। এছাড়া এই ফলে থাকা রিবোফ্লাবিন ও এল কারনিটাইন মস্তিষ্কের নিউরোনাইল কার্যক্রমকে উদ্দীপ্ত করে।
তবে এখন প্রশ্ন হলো এই দুটি ফল যদি একত্রে খাওয়া যায় তাহলে কী ঘটে। এই দুটি ফল একত্রে খেলে স্মৃতিশক্তি বাড়াতে খুব ভালো কাজ করে। তবে এই দুটি উপাদানের সঙ্গে যোগ করতে হবে আরো একটি উপাদান। তা হলো নারকেল পানি। নারকেলের পানিতে রয়েছে গ্লুটামিক এসিড। এটিও মস্তিষ্কের কার্যক্রম ভালো রাখে।
কলা, কাঠবাদাম ও নারকেল পানি এই তিনটি উপাদানে একটি পানীয় তৈরি করা যায়। যা স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্যে করে।

এই পানীয় সম্পর্কে জানিয়েছে স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট ডেমিক। আসুন জেনে নেই এই পানীয় কীভাবে তৈরি করবেন।
উপকরণ
কলা একটি, পাঁচটি কাঠবাদাম, এক কাপ নারকেল তেল।
প্রণালী
কলা খোসা ছাড়িয়ে একটি ব্ল্যান্ডারে সব উপাদান একত্রে মিশিয়ে ব্ল্যান্ড করুন। তৈরি হয়ে গেল কলা- কাঠবাদামের পানীয়। স্মৃতিশক্তি বাড়াতে নিয়মিত পান করতে পারেন এ পানীয়টি।
Share:

রবিবার, ২১ জুলাই, ২০১৯

পেটের অতিরিক্ত চর্বি কমাবে অ্যালোভেরার রস

পেটের অতিরিক্ত চর্বি কমাবে অ্যালোভেরার রস



অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারীর গুণের কথাআমরা সবাই জানি। সম্প্রতি অনেকের একটি সমস্যা দেখা যাচ্ছে। তা হলো পেটের অতিরিক্ত চর্বি। পেটের অতিরিক্ত চর্বি বিভিন্ন রোগের বাসা। তাই পেটের অতিরিক্ত চর্বি কমিয়ে ফেলতে হবে।

তবে পেটের অতিরিক্ত চর্বি কমাতে অ্যালোভেরার রসখুব ভালো কাজ করে।
বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, ত্বকের বিভিন্ন রোগ নিরাময়ে অ্যালোভেরার পাতা খুবই উপকারি। এটি শরীরের অতিরিক্ত চর্বি ঝরাতেও সাহায্য করে। অ্যালোভেরায় অ্যালোইন নামক এক ধরনের প্রোটিন থাকে। এই প্রোটিনসরাসরি অতিরিক্ত চর্বি না কমালেও শরীরে জমে থাকা টক্সিন দূর করে।
চর্বি কমাতে অ্যালোভেরায় রস খেতে পারেন। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, খুব বেশি পরিমাণে অ্যালোভেরার রস খাওয়া যাবে না। এত পেটের সমস্যা, ডায়রিয়া হতে পারে। তাই ভালো ফল পেতে এই রস খেতে হবে সঠিক পরিমাণে।
আসুন জেনে নেই পেটে ও শরীরের অতিরিক্ত চর্বি কমাতে যেভাবে খাবেন অ্যালোভেরায় রস।
এক গ্লাস পানিতে ৫০ মিলিলিটার অ্যালোভেরা রস মিশিয়ে দিনের যে কোনও সময় খেতে পারেন। এই রস রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করবে।
এছাড়া হজমের সমস্যা, পাকস্থলীর সমস্যা, শরীরের বাড়তি চর্বি কমাতে খুবই উপকারি। সর্তকতা
তবে গর্ভাবস্থায় অ্যালোভেরার রস খাবেন না। ইন্ডিয়ান জার্নাল অফ ডার্মাটোলজি’তে প্রকাশিত এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, গর্ভবতী নারী মায়েদের জন্য এই রসমারাত্মক ক্ষতিকর । অ্যালোভেরার রস জরায়ুর সংকোচন ঘটায় ও অন্ত্রনালীতে নানা সমস্যার সৃষ্টি করে।

Share:

শনিবার, ২০ জুলাই, ২০১৯

যেসব লক্ষণে বুঝবেন লিভার সিরোসিস

যেসব লক্ষণে বুঝবেন লিভার সিরোসিস


অনেকের মুখে শোনা যায় লিভার সিরোসিসের কথা। এর রোগে প্রতি বছর অনেক মানুষ মারা যায়। লিভারে দীর্ঘমেয়াদি প্রদাহ হতে থাকলে একটি সময় পরে গুটি তৈরি হয়। গুটি তৈরি হওয়ার পরে একে আমরা লিভার সিরোসিস বলি।
তবে এই রোগ থেকে বাঁচার জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন সচেতনতা। এছাড়া এই রোগ কেন হয় তা জানা সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। কারণ কোনো রোগের কারণ জানা থাকলে সে রোগ সম্পর্কে সচেতন থাকা যায়।
যেসব কারণে লিভার সিরোসিসের এ সমস্যা হয়।
১.হেপাটাইটিস বি-এর সংক্রমণ।
২.ফ্যাটি লিভার ডিজিস।
৩.হেপাটাইটিস সি ভাইরাস ইনফেকশন।
৪.জন্মগত কোনো অসুখের কারণে লিভার সিরোসিস হয়ে থাকে।
যেসব লক্ষণে বুঝবেন লিভার সিরোসিস
১. সাধারণত খাদ্যে অরুচি।
২. হঠাৎ ওজন কমে যাওয়া।
৩. বমি ভাব বা বমি, বমি বা মলের সঙ্গে রক্তপাত।
৪. শরীরে পানি আসা।
৫. পরে যকৃতের অকার্যকারিতার সঙ্গে কিডনির অকার্যকারিতা।
৬. রক্তবমি, রক্তে আমিষ ও লবণের অসামঞ্জস্য জটিলতা।
চিকিৎসা
হেপাটাইটিস বি থাকার কারণে যদি জন্ডিস হয়। যদি কারো ফ্যাটি লিভার ডিজিস থেকে থাকে। তাদের এই সমস্যা হতে পারে। এসব আলট্রাসনোগ্রাম জাতীয় পরীক্ষার মাধ্যমে ধরা পড়তে পারে।
যদি সঠিক নিয়মে অসুখগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে চিকিৎসা নেয় তবে লিভার সিরোসিসকে প্রতিহত করা যেতে পারে।
Share:

শুক্রবার, ১৯ জুলাই, ২০১৯

হস্তমৈথুনের চিকিৎসা ও প্রতিকার

আপনি_কি_হস্তমৈথুনে_অভ্যস্ত ?
তওবা_করে_ফিরে_আসুন_আল্লাহর_দিকে
হস্তমৈথুনের ফলে যে সব ক্ষতি হয় তা জেনে নিন (A-Z)

হস্তমৈথুন(Masturbation)বা স্বমেহন বর্তমানে একটি বড় সমস্যা। হস্তমৈথুনের কারণে দুই ধরনের সমস্যা হয়---(১)মানসিক সমস্যা। (২)শারীরিক সমস্যা।

মানসিক সমস্যা:
আসলে হস্তমৈথুনের প্রধান সমস্যাটি ঘটে মানসিক
ক্ষেত্রে। হস্তমৈথুন নিজেই একটি মানসিক ব্যাধি। মানসিক সমস্যার একটি বৈশিষ্ট্য আছে সেটা হল অনেক সময় মানসিক রোগী বুঝতেই পারে না যে তার মানসিক সমস্যা আছে! আমি এখানে যেসব সমস্যার কথা তুলে ধরব তা নারী-পুরুষ উভয়ের জন্য প্রযোজ্য।
দার্শনিকভাবে দেখলে, বিশ্বের সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে আল্লাহ্‌-কে ভুলে যাওয়া, স্রষ্টাকে ভুলে যাওয়া। যিনি আমাকে বানিয়েছেন তাঁকে ভুলে যাওয়া। আল্লাহ্‌ তা'আলা নিজেই বলেছেন-----
"হে মানুষ কিসে তোমাকে তোমার মহিমান্বিত রব সম্পর্কে উদাসীন করল?"(৮২:৬) [১]

হস্তমৈথুনের মানসিক অপকারিতাসমূহের মধ্যে প্রধান হল-- এটি আল্লাহ্‌ তা'আলাকে ভুলে যেতে সাহায্য করে, মহান আল্লাহ্‌ তা'আলার স্মরণ করা থেকে মুসলিমদের দূরে রাখে। হস্তমৈথুন যেভাবে মানুষকে আল্লাহ্‌ তা'আলার স্মরণ থেকে বিমুখ রাখে----
বেশিরভাগ সময়ই হস্তমৈথুনকারীরা অপবিত্র থাকে। পবিত্র থাকাটা তাদের জন্য কঠিন।কারণ Leakage of semen.অপবিত্র থাকার দরুন তারা নামায পড়তে পারেন না।
হস্তমৈথুনকারীদের মাথায় সারাদিন Sex সংক্রান্ত বিষয়াদি ঘুরপাক খায়। ফলশ্রুতিতে সে তার জীবনের প্রকৃত উদ্দেশ্য ভুলে যায়। মহান আল্লাহ্‌ তাকে কেন সৃষ্টি করেছেন সেটা ভুলে যায়।
হস্তমৈথুনকারীরা নিজেদের যৌন উত্তেজনায় উত্তেজিত করার জন্য অশ্লীল ছবি, সাহিত্য, Sex Chat, Sex Games ইত্যাদি নিয়ে ব্যস্ত থাকে যা তাদের এবং ইসলামের মাঝে লক্ষ লক্ষ কি.মি. এর দূরত্ব সৃষ্টি করে।

[আরো অনেকভাবেই হস্তমৈথুন মানুষকে মহান আল্লাহ্‌ তা'আলার স্মরণ থেকে বিমুখ রাখে]

আল্লাহ্‌ তা'আলাকে যে ভুলে যায় তার অবস্থা ভয়াবহ। সে দুনিয়াতে এবং পরকালে অশান্তিতে থাকে। সে হয় নিকৃষ্ট চরিত্রের অধিকারী। আল্লাহ্‌-কে ভুলে যাওয়া মানেই নিজের ধ্বংসকে ডেকে আনা। আল্লাহ্‌-কে ভুলে যাওয়ার অপকারিতা বলে শেষ করা যাবে না।
রসূলুল্লাহ্‌ (সঃ) বলেন---
"আল্লাহ্‌ তা'আলাকে স্মরণকারী ও তার স্মরণ থেকে উদাসীন ব্যক্তির উদাহরণ হলো: জীবিত ও মৃত ব্যক্তির সমতুল্য।"[বুখারী-৬৪০৭]
হস্তমৈথুনের ফলে অস্থিরতা ও ভয়-ভীতি অধিক হারে বেড়ে যায়।কারণ,আল্লাহ্‌ তা'আলার আনুগত্যের মধ্যেই রয়েছে সার্বিক শান্তি ও নিরাপত্তা। যে ব্যক্তি একমাত্র আল্লাহ্‌ তা'আলাকেই ভয় করবে আল্লাহ্‌ তা'আলা তাকে অন্য সকল ভয় থকে মুক্ত রাখবেন। আর যে ব্যক্তি একমাত্র আল্লাহ্‌ তা'আলাকে ভয় করবে না তাকে সকল ভয় এমনিতেই ঘিরে রাখবে।কারণ,শাস্তি কাজের অনুরূপ হওয়াই শ্রেয়।
অনেকে হস্তমৈথুন করে Stress দূর করার জন্য। আমি নিশ্চিতভাবে বলতে পারি যে, অবৈধ প্রেমের সম্পর্কে যখন ঝগড়া হয় তখন অনেকে Stress দূর করার জন্য হস্তমৈথুন করে। তেমনি কেউ যদি পরীক্ষা খারাপ দেয় সে-ও হস্তমৈথুন করে Stress দূর করার জন্য। তাই হস্তমৈথুন ও মাদকদ্রব্যের সাথে অনেক মিল রয়েছে। হস্তমৈথুন মানুষের Stress দূর করতে পারে না বরং তা আরো Stress বয়ে নিয়ে আসে। কারণ এই হস্তমৈথুনই মানুষকে আল্লাহ্‌ তা'আলার সম্পর্কে ভুলিয়ে রাখে যার ফলে অনেক Stress-এর সৃষ্টি হয়, হস্তমৈথুন করার কারণেই অনেক শারীরিক সমস্যার সৃষ্টি হয় যা Stress-এর সৃষ্টি করে। আপনি যে Stress দূর করার জন্য হস্তমৈথুন করছেন সে হস্তমৈথুনই আপনার বৈবাহিক জীবনে চরম Stress-এর সৃষ্টি করবে যদি না আপনি এই অভ্যাস ত্যাগ করেন।

আল্লাহ্‌ তা'আলার ইবাদত করলেই, তাঁকে স্মরণ করলেই আপনার মানসিক কষ্ট দূর হবে।
আল্লাহ্‌ তা'আলা বলেন--".......জেনে রাখো,আল্লাহ্‌-র স্মরণেই অন্তর প্রশান্ত হয়।" (সূরা রা'দ :২৮)

এটাই Stress দূর করার সর্বশ্রেষ্ঠ পদ্ধতি,কারণ এই পদ্ধতি আরো Stress বয়ে নিয়ে আসে না।
তাছাড়া হস্তমৈথুন মানুষকে Sex Mad করে ফেলে। হস্তমৈথুনকারীরা মনে করেন "Sex is life"। এককথায়, হস্তমৈথুন মানুষকে নিয়ে যায় অশ্লীলতার জগতে।

শারীরিক সমস্যা :
পুরুষ হস্তমৈথুন করলে প্রধান যে্সব সমস্যায় ভুগতে পারে তার মধ্যে একটি হল নপুংসকতা (Impotence)।অর্থাৎ ব্যক্তি যৌন সংগম স্থাপন করতে অক্ষম হয়ে যায়।পুরুষ হস্তমৈথুন করতে থাকলে সে ধীরে ধীরে নপুংসক(Impotent)হয়ে যায়।

আরেকটি সমস্যা হল অকাল বীর্যপাত(Premature Ejaculation)।অর্থাৎ খুব অল্প সময়ে বীর্যপাত ঘটে।ফলে স্বামী তার স্ত্রীকে সন্তুষ্ট করতে অক্ষম হয়।বৈবাহিক সম্পর্ক বেশিদিনস্থায়ী হয় না।

আরো একটি সমস্যা হল Temporary Oligospermia।Oligospermia হলে বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা কমে যায়।তখন বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা হয় ২০ মিলিয়নের কম।[২ কোটি]।যার ফলে Male infertility দেখা দেয়।অর্থাৎ সন্তান জন্মদানে ব্যর্থতার দেখা দেয়। একজন পুরুষ যখন  স্ত্রী গমন করেন তখন তার থেকে যে বীর্য বের হয় সে বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা হয় ৪২ কোটির মত।স্বাস্থ্যবিজ্ঞান মতে কোন পুরুষের থেকে যদি ২০ কোটির কম শুক্রাণু বের হয় তাহলে সে পুরুষ থেকে কোন সন্তান হয় না।

অতিরিক্ত হস্তমৈথুন পুরুষের যৌনাঙ্গকে দুর্বল করে দেয়।Dr.Liu বলেন-"There is a huge change in body chemistry when one masturbates excessively"

আর শরীরের অন্যান্য  যেসব ক্ষতি হয়--
Nervous system,heart,digestive system,urinary system এবং আরো অন্যান্য systemক্ষতিগ্রস্ত হয় । পুরো শরীর দুর্বল হয়ে যায় এবং শরীর রোগ-বালাইয়ের যাদুঘর হয়ে যায়।

চোখের ক্ষতি হয়।

স্মরণ শক্তি কমে যায়।

মাথা ব্যথা হয় ইত্যাদি আরো অনেক সমস্যা হয় হস্তমৈথুনের কারণে।

আরেকটি সমস্যা হল Leakage of semen।অর্থাৎ সামান্য উত্তেজনায় যৌনাঙ্গ থেকে তরলপদার্থ বের হয়।ফলে অনেক মুসলিম ভাই নামায পড়তে পারেন না।মহান আল্লাহ্‌ তা'আলার স্মরণ থেকে মুসলিমদের দূরে রাখে হস্তমৈথুন। আর কোন নারী যখন স্বমেহন বা হস্তমৈথুন করে তখন তারHymen(fold of mucous membrane partly closing the vagina in a virgin) break হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।অর্থাৎ তার কুমারীত্ব(Virginity)হারানোর সম্ভাবনা বেড়ে যায়।অনেকে স্বমেহন করতে গিয়ে কুমারীত্ব হারিয়ে ফেলে।ফলে তার বিয়ে করতে সমস্যা হয়।বিয়ের পর স্বামী তার এ অবস্থা দেখে তাকে সন্দেহ করে তালাক দেয়।তাই হস্তমৈথুন নারীদের অনেক বড় সমস্যার সৃষ্টি করে।

এই লেখার মাধ্যমে হস্তমৈথুনকারীদের অপমান করা আমার উদ্দেশ্য নয়। আমি আপনাদের কল্যাণ কামনা করি। আমার কোন কথা দ্বারা আপনাদের কষ্ট দিয়ে থাকলে আমি আপনাদের কাছে ক্ষমা চাইছি।
আমি চাই মুসলিম ভাই-বোন যেন এই খারাপ অভ্যাসটাকে ছেড়ে দিয়ে মহান আল্লাহ্‌ তা'আলা ও তাঁর সর্বশ্রেষ্ঠ রসূল হযরত মুহাম্মাদ (সঃ)-এর আনুগত্য করুক।

চিকিৎসাঃ
=======
"আল্লাহ এমন কোন রোগ পাঠান নি, যার আরোগ্যের ব্যাবস্থা দেননি"

বর্ণনায়ঃ বুখারী -৫৬৭৮/ তিরমিযী -২০৩৮/ ইবনু মাযাহ-৩৪৩৬

বাংলাদেশ জাতীয় ইউনানী আয়ুর্বেদ ফূর্মুলা অনুযায়ী
যৌন-দূর্বলতা/  Sexual debility এর জন্য অনেক মেডিসিন রয়েছে। যেমন,,,
ক্রীম-
তীলা জাদীদ
শ্রী-গোপাল তৈল

হালুয়াঃ
মাজুনে ফালাসেফা
মাজুনে আরদে খোরমা
মাজুনে মুগাল্লিজ
লবুব ছগীর

ট্যাবঃ
অশ্বগন্ধা
সূযাক
কুশতাকলয়ী
কুশতা মারজান
মুকাব্বী খাছ

চূর্ণঃ
====
জিরিয়ান
মুগাল্লিজ চূর্ণ
ধাতুস্তম্বন যোগ

প্রয়োজন অনুপাতে আরো অন্য-আন্য মেডিসিন দেওয়া যেতে পারে,,,

বিঃদ্রঃ
=====
অবশ্যই - বাংলাদেশ সরকার কৃর্তক রেজিস্টাড/নিবন্ধিত  চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবন হতে বিরত থাকুন।

বিস্তারিত পরামর্শ ও সেবাঃ


মহান আল্লাহ্‌ তা'আলা আমাদের সাহায্য করুন যাতে আমরা আল্লাহ্‌ তা'আলা ও তাঁর সর্বশ্রেষ্ঠ রসূল হযরত মুহাম্মদ (সঃ)-এর আনুগত্য করতে পারি। আমীন।
Share:

লিভার সিরোসিস থেকে বাঁচতে কী করবেন?

লিভার সিরোসিস থেকে বাঁচতে কী করবেন ?


লিভার সিরোসিস একটি জটিল রোগ। তবে অনেকে প্রাথমিক অবস্থায় এসব সমস্যা বুঝতে পারেন না। বড় বেশি দেরি করে ফেলেন চিকিৎসকের কাছে যেতে। এমন অবস্থা দাড়ায় যখন মৃত্যু ঝুঁকি বেড়ে যায়।
লিভারে দীর্ঘমেয়াদি প্রদাহ হতে থাকলে একটি সময় পরে গুটি তৈরি হয়। গুটি তৈরি হওয়ার পরে একে আমরা লিভার সিরোসিস বলি।
রক্তপাত হওয়া, বমি হওয়া, পেটে পানি চলে আসা, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া- এগুলো এ রোগের জটিলতা। এসব সমস্যা হলে হাসপাতালে রোগীকে ভর্তি করতে হবে।
তবে এই রোগ থেকে বাঁচার জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন সচেতনতা। এছাড়া এই রোগ কেন হয় তা জানা সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। কারণ কোনো রোগের কারণ জানা থাকলে সে রোগ সম্পর্কে সচেতন থাকা যায়।
লিভার সিরোসিস থেকে বাঁচতে কী করবেন?
লিভার সিরোসিস একটি জটিল সমস্যা। তবে কিছু প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিলে লিভার সিরোসিস থেকে অনেকটা দূরে থাকা যায়।
১.হেপাটাইটিস বি'র টীকা নিন।
২.অনিরাপদ যৌনতা, একই সুঁই বা সিরিঞ্জ বহুজনের ব্যবহার পরিহার করুন।
৩.নিরাপদ রক্ত পরিসঞ্চালন ও ডিজপজেবল সুঁই ব্যবহার করুন।
৪.ব্লেড, রেজার, ব্রাশ, ক্ষুর বহুজনে ব্যবহার বন্ধ করুন।
৫.ওজন নিয়ন্ত্রণ করুন শাকসবজি ও ফলমূল বেশি করে খান।
৬. চর্বিযুক্ত খাবার কম খান।
৭.মদ্যপান ও অন্যান্য নেশাজাতীয় দ্রব্য পরিহার করুন।
৮.বিশুদ্ধ পানি ও খাবার গ্রহণ করুন।
৯.ডায়াবেটিস ও হাইপারটেনশন নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
Share:

বৃহস্পতিবার, ১৮ জুলাই, ২০১৯

৭ দিনে পেটের অতিরিক্ত চর্বি কমাবে ২ ঘরোয়া খাবার

৭ দিনে পেটের অতিরিক্ত চর্বি কমাবে ২ ঘরোয়া খাবার


পেটের অতিরিক্ত চর্বি রোগের বাসা। অতিরিক্ত চর্বি কারণে সহজে শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগ হয়ে থাকে। তাই পেটের অতিরিক্ত চর্বি অবশ্যই কমিয়ে ফেলতে হবে।
আধুনিক জীবনযাত্রা, অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাসের কারণে যেসব অসুখ সহজেই শরীরে বাসা বাঁধে তার অন্যতম ফ্যাটি লিভার।

চিকিৎসকদের মতে, আমাদের প্রত্যেকের লিভারেই একটা নির্দিষ্ট পরিমাণে চর্বি থাকে। সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু মাত্রাতিরিক্ত চর্বি জমে গেলে তা সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তবে পেটের অতিরিক্ত চর্বি কমাবে ২ ঘরোয়া খাবার। এই খাবার আমাদের খুবই পরিচিত। তা হলো রসুন ও মধু । যারা এই সমস্যায় ভুগছেন তারা খেতে পারেন রসুন ও মধু।
সাত দিন খালি পেটে রসুন-মধু খেলে পেটের অতিরিক্ত মেদ কমবে। এ দুটো উপাদান শক্তিশালী অ্যান্টিবায়োটিক। এছাড়া রসুন-মধু একসঙ্গে খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ে।
রসুন বাজে কোলেস্টেরল কমাতে ও কার্ডিওভাসকুলার সমস্যায় উপকার পাওয়া যায়। আর মধুতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন ও মিনারেল।
পেটের অতিরিক্ত চর্বি কমাতে রসুন-মধু তৈরি করার উপায় জানিয়েছে স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট ডেমিক।
আসুন জেনে নেই কীভাবে তৈরি করবেন রসুন ও মধুর মিশ্রণ।
রসুন ও মধুর মিশ্রণ
এক থেকে দুটো রসুন নিয়ে খোসা ছাড়িয়ে কোয়াগুলো ভালোভাবে পেস্ট করে নিন। এবার এক টেবিল চামচ রসুন পেস্ট নিয়ে এর মধ্যে মধু দিন। প্রতিদিন খালি পেটে মিশ্রণটি খেলে পেটের অতিরিক্ত চর্বি কমাতে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে।
তবে কাঁচা রসুন ও মধু খেতে অসুবিধা হলে এক গ্লাস গরম পানিতে রসুন ও মধু মিশিয়ে খেতে পারেন।
Share:

আখের রস ক্যান্সারসহ ৭ রোগ প্রতিরোধ করে


আখের রস ক্যান্সারসহ ৭ রোগ প্রতিরোধ করে


অতিরিক্ত চিনি জাতীয় খাবার ওজন বাড়ায় এ কথা আমরা সবাই জানি। ওজন কমাতে সব রকম শর্করাজাতীয় খাবার বাদ দিচ্ছেন।

তবে আখের রস মিষ্টি হলেও ওজন বাড়ে না বরং কমে। এছাড়া এ আখের রসের রয়েছে নানা উপকারিতা। আখের রস আছে বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা।
পুষ্টিবিজ্ঞানের তথ্যানুসারে এমন খবর দিয়েছে স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবসাইট।
আসুন জেনে নেই আখের রস যেসব রোগ প্রতিরোধ করে।
১. আখের রস খেলে বিপাকীয় গতি বাড়িয়ে দেয়। বাড়ে কর্মশক্তি। ওজন কমানোর ক্ষেত্রে এই দুটিই জরুরি।
২. ভোজ্য আঁশ প্রচুর পরিমাণে থাকায় খাবার ও পানীয় হজমে সাহায্য করে।
৩. কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে আখের রস। মলের ওজন বাড়ায় আঁশ। যা পক্ষান্তরে তার অপসারণকে সহজ করে।
৪.জন্ডিস ও অন্যান্য যকৃতের রোগ প্রতিরোধ আখের রসের বিকল্প নেই।
৫. আখের রসে থাকা ‘গ্লাইকোলিক অ্যাসিড’ এর মতো ‘আলফা-হাইড্রক্সি অ্যাসিডস(এএইচএ) ত্বকের জন্য উপকারী। এছাড়া ব্রণ প্রতিরোধে করে।
৬. আখের রসে থাকা ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও অন্যান খনিজ উপাদান দাঁতের ‘এনামেল’ শক্তিশালী ও ক্ষয়রোধ করে।
৭. ক্যান্সার প্রতিরোধেও ভূমিকা রাখে আখের রস। বিশেষ করে প্রস্টেট ও স্তন ক্যান্সারের ক্ষেত্রে। আখে থাকা ‘ফ্লাভানয়েড’ ক্যান্সার সৃষ্টিকারী কোষকে ছড়াতে দেয় না।
তবে আখের রস খেতে হলে বাড়িতে তৈরি করে খান। মনে রাখবেন নোংরা যন্ত্রের সাহায্যে তৈরি করা আখের রস মোটেই স্বাস্থ্যকর নয়।
Share:

অতিরিক্ত ওজন কমায় পেঁপে

   

পেঁপে যেভাবে অতিরিক্ত ওজন কমায়


পেঁপে আমরা তরকারি বা ফল হিসেবে খেয়ে থাকি। তবে পেঁপে খেলেও এর গুণাগুণ সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি না। যারা পেটের সমস্যায় ভুগছেন তারা পেঁপে খেতে পারেন। পেঁপে পেটের জন্য খুবই উপকারি।
পেঁপেতে থাকা খনিজ, ভিটামিন ও অন্যান্য উপাদান শরীর ভালো রাখে। এছাড়া পেঁপে অতিরিক্ত ওজন কমায়।
পুষ্টি-বিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে এমনি তথ্য জানা গেছে।
আসুন জেনে নেই পেঁপে যেভাবে অতিরিক্ত ওজন কমায়।
১.একটি পেঁপেতে সাধারণত ৬৫’রও ক্যালরি থাকে। সকালের নাস্তায় খেতে পারেন পেঁপে। পেঁপের আঁশের পরিমাণ বেশি ও অল্প ক্যালরির জন্য ওজন কমাতে সাহায্য করে।
২.পেঁপে প্রচুর খাদ্য আঁশ সমৃদ্ধ হওয়ায় দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা থাকে। পেঁপে অস্বাস্থ্যকর ক্যালরি গ্রহণের ঝুঁকি কমে যায়। ফলে ওজন কমে।
৩.পেঁপের আঁশ এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান যেমন শরীর সুস্থ রাখে তেমনি আঁশ হজম প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে। পাচনতন্ত্র ভালো থাকলে তা শরীর সুস্থ ও ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।
৪.পেঁপেতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, শরীরের ‘ফ্রি র‌্যাডিকেল’য়ের বিরুদ্ধে কাজ করে। ফলে ওজন কমে।
৫. পেঁপে ক্যালসিয়াম, আঁশ, প্রোটিন, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও অন্যান্য পুষ্টি উপাদান সমৃদ্ধ। যা শরীরের বিপাক বাড়ায়।
Share:

৪ নিয়ম মেনে চললে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমবে

৪ নিয়ম মেনে চললে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমবে


ডায়াবেটিস খুব পরিচিত একটি রোগ। বিশ্বজুড়ে মহামারি আকারে দেখা দিয়েছে ডায়াবেটিস। বাংলাদেশে এটি প্রায় ঘরোয়া রোগ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে কেউ যদি চারটি নিয়ম মেনে চলেন তাদের ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমবে।
পারিবারিক ইতিহাস, ওজন বৃদ্ধি, অস্বাস্থ্যকর খাবার, শারীরিক নিষ্ক্রিয়তা ইত্যাদি ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ায়। মিষ্টি বেশি খেলে ওজন বাড়ার আশঙ্কা থাকে আর এ কারণে পরোক্ষভাবে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কিছুটা বাড়ে।
ডায়াবেটিস কি?
স্বাভাবিকের চেয়ে রক্তে বেশি শর্করা বা সুগার থাকলে তাকে বলা হয় ডায়াবেটিস মেলাইটাস বা সংক্ষেপে ডায়াবেটিস। বাংলায় এই রোগকেই মধুমেহ বলা হয়।
ডায়াবেটিসের প্রকারভেদ
ডায়াবেটিস প্রধানত দুই প্রকারের। টাইপ ওয়ান এবং টাইপ টু। এ ছাড়াও আরও বেশ কয়েক প্রকারের হয়ে থাকে।
টাইপ ওয়ান ডায়াবেটিস কী?
টাইপ ওয়ান ডায়াবেটিস প্রধানত কম বয়সীদের হয়। বিভিন্ন কারণে অগ্ন্যাশয় থেকে ইনসুলিন নামক হরমোনটি নির্গত হয় না। এই অবস্থায় ইনসুলিনের অভাব পূরণে ইনজেকশন দেয়া ছাড়া কোনও উপায় থাকে না। মোটামুটিভাবে সব ডায়াবেটিস রোগীদের মধ্যে ১০ শতাংশ রোগী এই ধরনের ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হন।
টাইপ টু ডায়াবেটিস কী?
এই ধরনের ডায়াবেটিস সবচেয়ে বেশি হয়। ভারতেও টাইপ টু ডায়াবেটিসে বেশিসংখ্যক মানুষ আক্রান্ত হন। মধ্যবয়স্ক, উচ্চতার তুলনায় ওজন বেশি, প্রধানত পরিশ্রমবিমুখ জীবনযাত্রায় অভ্যস্ত মানুষ এই রোগের শিকার হন। তবে আগেও বলেছি বংশানুক্রমিক ইতিহাস এবং জিনগত প্রভাবও এই রোগের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে থাকে।
আসুন জেনে নেই যে ৪ নিয়ম মেনে চললে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমবে।
১ .স্বাস্থ্যকর ও আঁশযুক্ত খাবার ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করে। উচ্চ আঁশসমৃদ্ধ খাবার। ফল, সবজি, বাদাম ইত্যাদির মধ্যে রয়েছে উচ্চ পরিমাণ আঁশ।
২. অতিরিক্ত ওজন ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ায়। তাই অতিরিক্ত ওজন কমানোর চেষ্টা করুন। উচ্চতার সঙ্গে ওজনের ভারসাম্য থাকলে হৃদরোগ, স্ট্রোক, উচ্চ রক্তচাপ ঝুঁকি কমবে।
৩. সুস্থ থাকতে হলে ব্যায়াম করা বিকল্প নেই। ব্যায়াম করা টাইপ টু ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়। সপ্তাহে পাঁচ দিন ৩০ মিনিট হাঁটা ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়।
৪. ধূমপান ইনসুলিন রেসিসটেন্স তৈরি করে। এটি ডায়াবেটিসের পূর্বাভাস। তাই ধূমপান পরিহার করুন
Share:

Sample Text

হারবাল ঔষধ, ভেষজ ঔষধ, ভেষজ চূর্ণ, ভেষজ গুণ সম্পর্কিত গাছ, প্রাকৃতিক ঔষধ, ভেষজ উদ্ভিদ পরিচিতি, ইউনানি চিকিৎসা, আয়ুর্বেদ চিকিৎসা, আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা, গ্রামীণ চিকিৎসা সেবা, হারবাল চিকিৎসা, অর্গানিক খাদ্য,হারবাল চা,হারবাল রেমিডি,ন্যাচারাল রেমিডি, হার্বস, একক ভেষজ, হারবাল ঔষধ এর পরিচিতি,হারবাল ঔষধ এর রিভিউ, ইউনানি ঔষধ এর রিভিউ, আয়ুর্বেদিক ঔষধ এর রিভিউ,আয়ুর্বেদ চিকিৎসার ইতিহাস, ইউনানি চিকিৎসার ইতিহাস, ঘরোয়া পদ্ধতিতে চিকিৎসা, হারবাল টোটকা,হারবাল শরবত, ফলের গুনাগুন, ফুলের গুনাগুন ইত্যাদি নিয়ে লেখালেখি।

Blogger দ্বারা পরিচালিত.

About

test

Wikipedia

সার্চ ফলাফল

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

Blog Archive

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

আমার ব্লগ তালিকা

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

About

আমার ব্লগ তালিকা

Blogroll

Unordered List

Theme Support

Blogroll

BTemplates.com

Blogroll

Natural Health

আমার ফটো
kishoregonj, dhaka, Bangladesh
I am simple Man and Harbs Learner.

Contact form

নাম

ইমেল *

বার্তা *

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

অনুসরণকারী

Followers

Generate More Traffic on your Website.

Generate More Traffic on your Website.
It is a long established fact that a reader will be distracted by the readable content of a page when looking at its layout. The point of using Lorem Ipsum is that it has a more-or-less normal distribution of letters, as opposed to using 'Content here, content here'.

Translate

BTemplates.com

THE LIFESTYLE

Pages - Menu

Random Posts

Pages

Pages - Menu

Pages

Pages

Most Popular

Blog Archive

Recent Posts

Unordered List

Pages

Theme Support