কারও কারও পায়ে বেশ দুর্গন্ধ হয়। জুতা খুললেই বিব্রতকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। সহজ কিছু কৌশল অবলম্বন করলে এর থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়।
আমাদের ত্বকে আছে অসংখ্য ঘামগ্রন্থি। জুতা পরা অবস্থায় অনেকেরই পা ঘামে। ঘামের সঙ্গে পানি, লবণ, তেল বা চর্বিজাতীয় পদার্থ ও বিপাকীয় আরও অনেক পদার্থ বের হয়। পায়ের ত্বকে থাকা হাজারো জীবাণু ঘর্মাক্ত পায়ের স্যাঁতসেঁতে পরিবেশে এসব নিঃসরণ গ্রহণ করে নানা উচ্ছিষ্ট তৈরি করে। এগুলোর মধ্যে ‘আইসোভ্যালেরিক অ্যাসিড’ নামে একধরনের ফ্যাটি অ্যাসিড অন্যতম। এর জন্যই পায়ে দুর্গন্ধ হয়।
কারও কারও পায়ে বেশ দুর্গন্ধ হয়। জুতা খুললেই বিব্রতকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। সহজ কিছু কৌশল অবলম্বন করলে এর থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়।
আমাদের ত্বকে আছে অসংখ্য ঘামগ্রন্থি। জুতা পরা অবস্থায় অনেকেরই পা ঘামে। ঘামের সঙ্গে পানি, লবণ, তেল বা চর্বিজাতীয় পদার্থ ও বিপাকীয় আরও অনেক পদার্থ বের হয়। পায়ের ত্বকে থাকা হাজারো জীবাণু ঘর্মাক্ত পায়ের স্যাঁতসেঁতে পরিবেশে এসব নিঃসরণ গ্রহণ করে নানা উচ্ছিষ্ট তৈরি করে। এগুলোর মধ্যে ‘আইসোভ্যালেরিক অ্যাসিড’ নামে একধরনের ফ্যাটি অ্যাসিড অন্যতম। এর জন্যই পায়ে দুর্গন্ধ হয়।
পায়ের দুর্গন্ধ প্রতিরোধের উপায়
পায়ের দুর্গন্ধ দূর করতে পা এবং জুতা-মোজার পরিচ্ছন্নতাই প্রথম কথা। এর সঙ্গে কিছু কৌশল বিব্রতকর দুর্গন্ধ থেকে মুক্তি পেতে সহায়ক হতে পারে।
• পা পরিষ্কার রাখুন। প্রতিদিন একাধিকবার পা ধুয়ে নিন। হালকা গরম সাবানপানি দিয়ে ধোয়াই ভালো। অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল সোপ হলে আরও ভালো। এতে ত্বকে থাকা জীবাণুর সংখ্যা কমবে।
• জুতা বা মোজা পায়ে দেওয়ার আগে পা ভালো করে শুকিয়ে নিন। জুতার ভেতর পা ভেজা ভেজা মনে হলে কিছুক্ষণ জুতা খুলে রাখুন।
• সুতি মোজা ব্যবহার করুন। সুতি মোজা পায়ের ঘাম শোষণ করে। পরপর দুই দিন একই মোজা ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে। প্রতিদিনই পরিষ্কার মোজা ব্যবহার করুন।
• গরমের দিনে খোলা স্যান্ডেল পায়ে দিন। শুর ক্ষেত্রে চামড়ার বা কাপড়ের শু ব্যবহার করুন। এতে জুতার ভেতর বাতাস যাওয়া-আসা করতে পারবে। ফলে পা ঘামবে কম।
• বাসায় ফিরে জুতা শুকাতে দিন। প্রয়োজনে রোদে শুকান।
• পায়ের নখ ছোট ও পরিষ্কার রাখুন। তাহলে জীবাণুর লুকিয়ে থাকার জায়গা কমে যাবে।
পায়ের দুর্গন্ধ দূর করতে পা এবং জুতা-মোজার পরিচ্ছন্নতাই প্রথম কথা। এর সঙ্গে কিছু কৌশল বিব্রতকর দুর্গন্ধ থেকে মুক্তি পেতে সহায়ক হতে পারে।
• পা পরিষ্কার রাখুন। প্রতিদিন একাধিকবার পা ধুয়ে নিন। হালকা গরম সাবানপানি দিয়ে ধোয়াই ভালো। অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল সোপ হলে আরও ভালো। এতে ত্বকে থাকা জীবাণুর সংখ্যা কমবে।
• জুতা বা মোজা পায়ে দেওয়ার আগে পা ভালো করে শুকিয়ে নিন। জুতার ভেতর পা ভেজা ভেজা মনে হলে কিছুক্ষণ জুতা খুলে রাখুন।
• সুতি মোজা ব্যবহার করুন। সুতি মোজা পায়ের ঘাম শোষণ করে। পরপর দুই দিন একই মোজা ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে। প্রতিদিনই পরিষ্কার মোজা ব্যবহার করুন।
• গরমের দিনে খোলা স্যান্ডেল পায়ে দিন। শুর ক্ষেত্রে চামড়ার বা কাপড়ের শু ব্যবহার করুন। এতে জুতার ভেতর বাতাস যাওয়া-আসা করতে পারবে। ফলে পা ঘামবে কম।
• বাসায় ফিরে জুতা শুকাতে দিন। প্রয়োজনে রোদে শুকান।
• পায়ের নখ ছোট ও পরিষ্কার রাখুন। তাহলে জীবাণুর লুকিয়ে থাকার জায়গা কমে যাবে।
লেখক: বিভাগীয় প্রধান, কমিউনিটি মেডিসিন বিভাগ কমিউনিটি বেজড মেডিকেল কলেজ, ময়মনসিংহ
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন