• Home
  • Downloads
    • Dvd
    • Games
    • Software
      • Office
  • Parent Category
    • Child Category 1
      • Sub Child Category 1
      • Sub Child Category 2
      • Sub Child Category 3
    • Child Category 2
    • Child Category 3
    • Child Category 4
  • Featured
  • Health
    • Childcare
    • Doctors

Natural Health

হারবাল ঔষধ, ভেষজ ঔষধ, ভেষজ চূর্ণ, ভেষজ গুণ সম্পর্কিত গাছ, প্রাকৃতিক ঔষধ, ভেষজ উদ্ভিদ পরিচিতি, ইউনানি চিকিৎসা, আয়ুর্বেদ চিকিৎসা, আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা, গ্রামীণ চিকিৎসা সেবা, হারবাল চিকিৎসা, অর্গানিক খাদ্য,হারবাল চা,হারবাল রেমিডি,ন্যাচারাল রেমিডি, হার্বস, একক ভেষজ, হারবাল ঔষধ এর পরিচিতি,হারবাল ঔষধ এর রিভিউ, ইউনানি ঔষধ এর রিভিউ, আয়ুর্বেদিক ঔষধ এর রিভিউ,আয়ুর্বেদ চিকিৎসার ইতিহাস, ইউনানি চিকিৎসার ইতিহাস, ঘরোয়া পদ্ধতিতে চিকিৎসা, হারবাল টোটকা,হারবাল শরবত, ফলের গুনাগুন, ফুলের গুনাগুন ইত্যাদি নিয়ে লেখালেখি।

Blogger templates

  • Home
  • Business
    • Internet
    • Market
    • Stock
  • Downloads
    • Dvd
    • Games
    • Software
      • Office
  • Parent Category
    • Child Category 1
      • Sub Child Category 1
      • Sub Child Category 2
      • Sub Child Category 3
    • Child Category 2
    • Child Category 3
    • Child Category 4
  • Featured
  • Health
    • Childcare
    • Doctors
  • Uncategorized
  • This is default featured slide 1 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

  • This is default featured slide 2 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

  • This is default featured slide 3 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

  • This is default featured slide 4 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

  • This is default featured slide 5 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২০

ড্যানডেলিয়ন–হলুদ ফুল

ফেব্রুয়ারী ১৮, ২০২০ কোন মন্তব্য নেই
হলুদ ফুল – ড্যানডেলিয়ন



এই ফুল যখন ফোটে, তখন তা শিকড়সহ পানিতে সেদ্ধ করে চা হিসেবে পান করা যায়৷ ওষুধি এই গাছ লিভারের অসুখ, গলব্লাডার, হজম এবং কিডনি সমস্যায় উপকারে আসে৷
প্রাচীনকাল থেকেই নানা অসুখ-বিসুখে মানুষ ওষধি গাছ ব্যবহার করে আসছেন। প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরি এসব ওষুধে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া না থাকায় গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর কাছে এগুলো আজও বেশ জনপ্রিয়।
ড্যানডেলিয়ন এক ধরনের ওষধি গাছ। এর হলুদ ফুল কেবল সৌন্দর্য বর্ধনেই নয়, ওষুধ হিসেবেও অনেক আগে থেকে ব্যবহার হয়ে আসছে। ড্যানডেলিয়ন ফুল যখন ফোটে তখন তা শিকড়সহ পানিতে সিদ্ধ করে চা হিসেবে পান করলে ডায়াবেটিস, লিভারের অসুখ, গলব্লাডার, হজম ও কিডনির সমস্যা দূর হয়। নারীদের জটিল সব রোগ প্রতিরোধেও বেশ কার্যকরী।
কিন্তু নতুন একটি বৈজ্ঞানিক গবেষণায় বলা হচ্ছে, ড্যানডেলিয়ন গাছের শিকড় ক্যানসার চিকিৎসাতেও বেশ কাজে দিতে পারে। এ জন্য খুব বেশি পরিশ্রম করতে হবে না। ফুল এলে গাছটির শিকড় তুলে ছোট-ছোট করে একই মাপে কেটে ফেলুন এবং বাতাসে সেগুলো শুকাতে দিন। শুকানোর জন্য ঠাণ্ডা ও শুষ্ক স্থানে ছড়িয়ে দিন এগুলো। ১৩ থেকে ১৪ দিন সেখানে রেখে দিন। চাপ দিলে যখন আঙুল বসে যাবে না, তখন মনে করবেন এটা ব্যবহারের উপযোগী হয়েছে। এরপর কোনো পাত্রে নির্দিষ্ট তাপে সংরক্ষণ
ড্যানডেলিয়নের শিকড়ের চা : গাছ তোলার পর কাঁচা ৬০ গ্রাম ও ৩০ গ্রাম শুকানো ড্যানডেলিয়নের শিকড় একটি কড়াইতে নিন। এরপর সেখানে আড়াই আউন্স পানি ও এক চিমটি লবণ মেশান। এগুলো তরলে রূপান্তরিত করতে ২০ মিনিটের মতো জ্বালাতে থাকুন। তরলের মতো হলে ভালো করে নাড়ুন।
প্রতিদিন তিন কাপ করে এই চা পান করুন। প্রাণঘাতী বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা পাবেন।
আরএম-৫৭/২৭-০৪-১৬ (স্বাস্থ্য ডেস্ক)


Share:
Read More

ওরেগানো (মাদারবোর্ড)

ফেব্রুয়ারী ১৮, ২০২০ কোন মন্তব্য নেই

ওরেগানো (মাদারবোর্ড)


একটি ভেষজ উদ্ভিদ, যা বিরোধী প্রদাহজনক এন্টিসেপটিক ও বেদনানাশক প্রভাব রয়েছে.
রাসায়নিক কম্পোজিশন
ফুল ও ঔষধি ওরেগানো ধারণ 0.3-1% গন্ধসার তৈল, যা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে:
• যেমন উগ্র বীজঘ্ন ঔষধবিশেষ এবং carvacrol আইসোমার (প্রায় 44%) হিসাবে Phenols;
• ফ্রি অ্যালকোহলসমূহ (প্রায় 15%);
• দ্বি- এবং tricyclic sesquiterpenes (12.5%);
• Geranilatsetat (প্রায় 5%).
এছাড়াও ঘাস ট্যানিন, ফ্ল্যাভোনয়েড এবং অ্যাসকরবিক অ্যাসিড অন্তর্ভুক্ত. ওরেগানো বীজ 28% ফ্যাটি তেল পর্যন্ত থাকে.


দরকারী বৈশিষ্ট্য
ওরেগানো গর্ভ উদ্দীপকের, ক্ষুধা উদ্দীপকের, হজম উন্নত, বমি বমি ভাব এবং বমি দূর করবে, অন্ত্রের সংকোচন এবং পেট, বৃদ্ধি মাসিক রক্তপাত বন্ধ এবং মাথা ব্যাথা দূর করে দেয়.
উপরন্তু, ঔষধি ওরেগানো choleretic, মূত্রবর্ধক, diaphoretic, বিরোধী প্রদাহজনক, এন্টিসেপটিক, anticonvulsant, প্রশান্তিদায়ক, বেদনানাশক, ক্ষত নিরাময় এবং expectorant কর্ম হয়েছে.
ইঙ্গিতও
ওরেগানো 100 গ্রাম এবং 50 গ্রাম, টালি গুলের আয়তক্ষেত্রাকার এবং snuffing জন্য গুঁড়া 75 গ্রাম প্যাকগুলি মধ্যে শুষ্ক বস্তুকণা উপকরণ আকারে উত্পাদিত. এছাড়াও আপনি ওরেগানো অপরিহার্য তেল ব্যবহার করতে পারেন.
ওরেগানো ঔষধি নিম্নলিখিত রোগ এবং অবস্থার নিতে সুপারিশ করা হয়:
• কাশি, কাশি, হুপিং কাশি, টনসিল, gingivitis;
• ব্রঙ্কাইটিস, নিউমোনিয়া, bronchiectasis, কাশি, যক্ষা;
• পেট এবং অন্ত্রের রোগবিদ্যা, বিশেষ করে, গ্যাস্ট্রিক নিঃসাড়তা, গ্যাস্ট্রিক hyposecretion, পেট ফাঁপা মধ্যে;
• লিভার ও cholecystitis, পৈত্তিক dyskinesia সহ পিত্ত থলি, রোগ;
• রেনাল ব্যর্থতা;
• diathesis;
• একটি খারাপ মেজাজ, অনিদ্রা, কামোদ্রেক;
• বিলম্বিত কুসুম, বেদনাদায়ক কুসুম;
• হৃদরোগের আক্রমণ মৃগীরোগ;
• উচ্চরক্তচাপ, কানে ভোঁ ভোঁ শব্দ;
• কীট উপদ্রব.
একটি মাথা ব্যাথা বা সর্দি গুঁড়া ওরেগানো আঘ্রাণ যখন. মাথাব্যাথা আজ উষ্ণ আধান মুক্তিদান জন্য এছাড়াও তার মাথা ধুয়ে ফেলুন.
এক্সটার্নালী সংকোচন, লোশন, ওয়াশিং এবং ফাটা ফুসকুড়ি, গণ্ডমালারোগ, রিকেট, abscesses এবং boils সঙ্গে স্নান আকারে ব্যবহৃত ওরেগানো এর আধান. দাঁত করা তুলো etheric ওরেগানো তেল জবজবে মুছা উপর দন্তশূল ক্ষেত্রে.
contraindications
ওরেগানো, গর্ভাবস্থায় গ্রহণ করা উচিত নয় যেমন জরায়ুর চেহারা এবং গর্ভপাত হুমকির কমাতে সাহায্য করে.
গ্যাস্ট্রিক হ্রাস hyperacidity, গ্যাস্ট্রিক এবং গ্রহণীসংক্রান্ত আলসার, ভারী মাসিক রক্তস্রাব, কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেম গুরুতর pathologies সঙ্গে ওরেগানো ঔষধি ভোজনের বাঞ্ছনীয় নয়. পুরুষদের থেকে এটা দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহারের পুরুষত্বহীনতা হতে পারে, একটি দীর্ঘ সময় জন্য ওরেগানো ব্যবহার করা বাঞ্ছনীয় নয়.
ওরেগানো হোম ঔষধ
বাড়িতে, আপনি সহজেই একটি ক্বাথ বা ওরেগানো আধান প্রস্তুত করতে পারেন.
কাশি ও ঠান্ডা আধান. কর্তিত আজ ওরেগানো (1 টেবিল চামচ. এল) ফুটন্ত পানি (200 মিলি) ঢালা, 30 মিনিট জিদ, তারপর ফিল্টার. দিনে তিনবার খাওয়ার আগে 50 মিলি নিন.
অনিদ্রা থেকে ওরেগানো এর আধান. স্থল ঔষধি (2 ঘন্টা. এল) poured হয় ফুটন্ত পানি (200 মিলি), 20-25 মিনিট জিদ এবং তারপর ফিল্টার. অবিলম্বে শয়নকাল আগে 100 মিলিলিটার নিন.
ওরেগানো মাথাব্যাথা আধান থেকে কম্প্রেস. আজ, যা কাঁচামাল কাটা আধান প্রস্তুতি নিন (2 ঘন্টা. এল) ফুটন্ত পানি (150 মিলি), 25-30 মিনিট এবং স্ট্রেন জন্য চারিত ঢালা. গজ এক টুকরা, চার ভাঁজ, বা প্রাকৃতিক বস্ত্র (লিনেন, সুতি) ওরেগানো, একটু লুৎফর আধান মধ্যে moistened এবং কপাল উপর করা এক টুকরা. 45-60 মিনিটের মধ্যে সাধারণত মাথাব্যথা চলে যায়.
পাঠ্যে ত্রুটি খুঁজে পাওয়া যায়নি? এটি নির্বাচন করুন এবং Ctrl + Enter চাপুন.
1111Рейтинг: 0 - 0 голосов 11111 নির্ধারণ: 0 - 0 ভোট
অনলাইন ফার্মেসী দাম:
ঔষধের নাম
মূল্য
ঔষধালয়
ওরেগানো ঘাস চ / 1.5g প্যাক №20, Krasnogorskleksredstva (Mosk.obl)
55 রুবেল.
কিনতে
ওরেগানো ঔষধি প্যাক 50g, স্বাস্থ্য কোম্পানি CJSC, g.Nahabino
55 রুবেল.
কিনতে
ফার্মেসী থেকে সব অফার দেখুন
ঔষধি ওরেগানো
মারজোরাম (উদ্ভিদ Origani vulgaris).
ফুল ফোটার এবং শুকনো ঘাস dikoras সময় সংগৃহীত tuschego দীর্ঘমেয়াদী শ্যামল উদ্ভিদ ওরেগানো (Origanum vulgare এল), ইহার সঙ্গে. yasnotkovyh (Laminaseae).
এটা অপরিহার্য তেলরং (অন্যূন 0.1%), যা উগ্র বীজঘ্ন ঔষধবিশেষ ধারণ করে এবং তার আইসোমার karvakol, ফ্ল্যাভোনয়েড, ট্যানিন, ইত্যাদি রয়েছে
একটি expectorant হিসাবে ব্যবহৃত. এছাড়াও পিয়ারী অন্ত্র staltiku বাড়ে যখন নিঃসাড়তা.
1 ঝোল খাত্তয়ার জন্য চামচ 3 বার একটি দিন: ইনসাইড আধান (200,0 10,0) আকারে হয়.
বাহ্যিকভাবে এছাড়াও অ্যাসাইন - স্নান (একটি সহজ ANTISEPT ক্যাল এবং টনিক হিসেবে).
পণ্য: 100 গ্রাম পিচবোর্ড প্যাকগুলি মধ্যে কাটা কাঁচা মাল
গুলের মারজোরাম (Vriketum herbae Origani). আজ হয়রান ওরেগানো তৈরি আউট.
আয়তাকার পরিমাপ 120 × 65 × 10 মিমি, ওজন 75 গ্রাম Soi আকৃতি টালিকৃত গুলের; খাঁজ 10 সমান টুকরা (7, 5 গ্রাম) বিভক্ত. এক ফালি, ফুটন্ত এক গ্লাস পানি ঢালা জিদ 15 - 20 মিনিট, আলিঙ্গন এবং 3 1/2 কাপ জন্য তাপ আকারে পান - 4 বার একটি দিন.
Oregano
Plant
Oregano. It is native to temperate western and southwestern Eurasia and the Mediterranean region. Oregano is a perennial herb, growing from 20–80 cm (7.9–31.5 in) tall, with opposite leaves 1–4 cm (0.39–1.57 in) long.Wikipedia
Nutrition Facts
Oregano, dried
Amount Per 1 tsp, ground (1.8 g)
Calories 5
% Daily Value*
Total Fat 0.1 g 0%
Saturated fat 0 g 0%
Polyunsaturated fat 0 g
Monounsaturated fat 0 g
Trans fat 0 g
Cholesterol 0 mg 0%
Sodium 0 mg 0%
Potassium 23 mg 0%
Total Carbohydrate 1.2 g 0%
Dietary fiber 0.8 g 3%
Sugar 0.1 g
Protein 0.2 g 0%
Vitamin A 0% Vitamin C 0%
Calcium 2% Iron 3%
Vitamin D 0% Vitamin B-6 0%
Vitamin B-12 0% Magnesium 1%
*Percent Daily Values are based on a 2,000 calorie diet. Your daily values may be higher or lower depending on your calorie needs.


তথ্যসূত্র :ঔষধি বৃক্ষ

Share:
Read More

জাফরান এর কার্যকারিতা ও উপকারিতা

ফেব্রুয়ারী ১৮, ২০২০ কোন মন্তব্য নেই

জাফরান এর কার্যকারিতা ও উপকারিতা সম্পর্কে জানা আছে কি?

আমরা সবাই কিন্তু স্যাফরন অথবা জাফরান সম্পর্কে শুনি বা জানি। কেউ কেউ ব্যবহারও করি। কিন্তু এটি এতোটাই ব্যয়বহুল যে সবার পক্ষে ব্যবহার করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। কিন্তু অল্প পরিমাণ জাফরান ব্যবহার করেই এর উপকারিতা পাওয়া যায় তাই সেই দিক চিন্তা করলে অনেকটাই সাশ্রয়ী। এই ন্যাচারাল এবং জনপ্রিয় উপাদানটির উপকারিতাও কিন্তু অনেক। আজকে আমরা জাফরানের উপকারিতা ও কার্যকারিতা সম্পর্কে আপনাদের জানাবো।

জাফরানের পরিচিতি   

জাফরান ক্রোকাস স্যাটিভা (crocus sativa) নামের একটি এক্সোটিক (Exotic) বা বহিরাগত ফুল থেকে আহরিত হয়। এটি মূলত ইরান, ভারত এবং গ্রিসের কিছু এলাকাতে হয়। বাংলাদেশে না হওয়ার কারণে এর দামটা একটু বেশি। এটি মূলত ফুড কালারিং এজেন্ট (Food coloring agent) হিসেবে বিভিন্ন খাবার এবং পেস্ট্রিতে ব্যবহার করা হয়। ৩৫০০ বছর আগ থেকে এর চাষ হয়ে আসছে এবং প্রায় ৯০টিরও বেশি রোগের সমাধান দিয়ে থাকে এই উপাদানটি। ঠান্ডা, কাশি, ঘুম না হওয়া, কার্ডিও ডিজিজ বা হার্টের সমস্যা, গর্ভাবস্থায় ত্রৈমাসিক বিকাশ (Pregnancy Trimester Development) সহ আরও অনেক সমস্যার সমাধান দিয়ে থাকে।
এছাড়াও জাফরানে আছে ম্যাংগানিজ (Manganese), এন্টি ইনফ্লামেটরি( Anti-Inflammatory) এবং এন্টি ফাংগাল এজেন্ট (Antifungal agent) যা ব্লাড সুগার নিরাময় করে শরীরের প্রয়োজনীয় হরমোন বিকাশ করে। এছাড়া আছে ভিটামিন সি (Vitamin C), যা ফেইস এবং শরীরকে ইনফেকশন বা সংক্রমণ হওয়া থেকে রক্ষা করে। এর স্পেশাল সুগন্ধযুক্ত স্বাদ খাবারে আনে একস্ট্রা টেস্ট। এতে আছে এন্টিমুটাজেনিক (Antimutagenic) এবং এন্টিটেসিভ এজেন্ট (Antitussive Agent) যা টক্সিকেশন (Toxication) সরিয়ে স্কিনের সেন্সিটিভিটি (Sensitivity) দূর করে। এছাড়া এর এন্টিসোলার এজেন্ট (Anti solar agent) রোদে পোড়া কালচে দাগ দূর করে সানবার্ন থেকে রক্ষা করে। ত্বকে খুব ভালো ময়েশ্চারাইজার  হিসেবে কাজ করে। এটি স্কিনের ইরিটেশন (Irritation) দূর করে স্কিনকে হাইড্রেড করে। এতে ত্বক ভেতর থেকে গ্লো করে এবং স্কিনকে করে আরও সজিব।

জাফরানের স্বাস্থ্য উপকারিতা     

 
      ১) জাফরানে রয়েছে বিস্ময়কর রোগ নিরাময় ক্ষমতা। মাত্র ১ চিমটি জাফরান আপনাকে প্রায় ১৫টি শারীরিক সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে। জাফরানে রয়েছে পটাশিয়াম যা উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদপিণ্ডের সমস্যাজনিত রোগ দূর করে।

২) হজমে সমস্যা এবং হজম সংক্রান্ত যেকোনো ধরনের সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে জাফরান।

৩) জাফরানের পটাশিয়াম আমাদের দেহে নতুন কোষ গঠন এবং ক্ষতিগ্রস্ত কোষ সারিয়ে তুলতে সহায়তা করে।

৪) এর নানা উপাদান আমাদের মস্তিষ্ককে রিলাক্স (Relax) করতে সহায়তা করে, এতে করে মানসিক চাপ ও বিষন্নতা জনিত সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

৫) জাফরানের ক্রোসিন (Crocin) নামক উপাদানটি অতিরিক্ত জ্বর কমাতে সহায়তা করে।

৬) নিয়মিত জাফরান সেবনে শ্বাস প্রশ্বাসের নানা ধরনের সমস্যা যেমন অ্যাজমা (Asthma), পারটুসিস (Pertussis), কাশি এবং বসে যাওয়া কফ দূর করতে সহায়তা করে।

৭) মেয়েদের মাসিকের অস্বস্তিকর ব্যথা এবং মাসিক শুরুর আগের অস্বস্তি দূর করতে জাফরানের জুড়ি নেই।
৮) জাফরানের রয়েছে অনিদ্রা সমস্যা দূর করার জাদুকরী ক্ষমতা। ঘুমোতে যাওয়ার আগে গরম দুধে সামান্য জাফরান মিশিয়ে পান করলে অনিদ্রা সমস্যা দূর হবে।

৯) সামান্য একটু জাফরান নিয়ে মাড়িতে ম্যাসাজ করলে মাড়ি, দাঁত এবং জিহ্বার নানা সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

১০) গবেষণায় দেখা যায় জাফরান দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে এবং চোখের ছানি পড়া সমস্যা প্রতিরোধেও কাজ করে।

১১) জাফরানের অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান বাতের ব্যথা, জয়েন্টে ব্যথা, মাংসপেশির ব্যথা এবং দুর্বলতা দূর করতে অব্যর্থ ঔষুধ।

১২) অ্যাসিডিটির (Acidity) সমস্যা থেকে রেহাই দিতে পারে সামান্য একটুখানি জাফরান।
১৩) জাফরান দেহের কোলেস্টেরল (Cholesterol) এবং ট্রাইগ্লিসারাইড (Triglyceride) নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।

১৪) মস্তিস্কের গঠন উন্নত করতে জাফরানের ভূমিকা অনস্বীকার্য। স্মৃতিশক্তি এবং চিন্তা ক্ষমতা উন্নত করতে এটি খুবই কার্যকরী।

১৫) এটি আলজাইমার (Alzheimer) এবং পার্কিনসন (Parkinson) রোগ থেকে দূরে রেখে অক্সিডেটিভ (Oxidative) স্ট্রেস থেকে কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রকে বাঁচায়।

১৬) কিডনি, যকৃৎ এবং মুত্রথলির রোগ থেকে মুক্তি দেয় জাফরান। ক্যান্সার ও টিউমার নিরাময়েও জাফরান খুবই কার্যকরী।

এছাড়াও আমাদের প্রত্যেকেরই প্রতিদিন ১ গ্লাস দুধের সাথে কয়কটি জাফরান মিশিয়ে খাওয়া উচিত। এতে আমাদের অজানা অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। ১ গ্লাস জাফরান মিল্ক আপনার বাচ্চার মস্তিষ্ক সক্রিয় করতে অনেক বেশি ভূমিকা পালন করে।এছাড়া ভেতর থেকে ত্বক উজ্জ্বল করতে চাইলেও দুধের সাথে জাফরান মিক্স করে খান। কারণ ত্বকের বাহিরে যা কিছুই মাখি না কেনো ভেতর থেকে উজ্জ্বলতা আমাদের সবার চাওয়া থাকে। জাফরান ত্বকে বলিরেখা দূর করতেও সহায়তা করে। এছাড়াও  দুধের সঙ্গে জাফরান মিশিয়ে মাথায় লাগালে চুল পড়া বন্ধ হয় এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।

ত্বকের যত্নে জাফরানের ব্যবহার 

স্যাফরন বা জাফরানের সঠিক কিছু ব্যবহার আছে। আসুন স্টেপ বাই স্টেপ জেনে নেই এর সঠিক ব্যবহার।
১) জাফরান ও চন্দন মাস্ক
প্রস্তুত প্রণালী  
একটি পাত্রে ৪ চা চামচ দুধের মধ্যে জাফরান দিয়ে জাফরানের হলুদ রঙ আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।
হলুদ রঙ আসলে এর সাথে চন্দন মিশিয়ে ভালো করে পেস্ট বানিয়ে পুরো ফেইসে লাগিয়ে রাখুন ২০ মিনিট।
এই মাস্কটি স্কিনকে এক্সফোলিয়েট (Exfoliate) করে পরিষ্কার করবে এবং ত্বক ভেতর থেকে উজ্জ্বল করবে। এটি সপ্তাহে একদিন ব্যবহার করলেই কার্যকরী ফল পাওয়া যাবে।




২) ব্রণ দূর করতে

প্রথমে জাফরান আর কাঁচা দুধ মিশিয়ে দুই ঘন্টা রেখে দিন।
এবার মিশ্রণটি ফেইসে লাগিয়ে একটু ম্যাসাজ করে ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
সপ্তাহে ১-২ ব্যবহার করলে ব্রণের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।

৩) গ্লো ফেইস মাস্ক  

প্রথমে একটি বাটিতে ১ চামচ চিনি, ৩ চা চামচ কাঁচা দুধ, ৪-৫টি জাফরান আর একটু অলিভ অয়েল ভালোভাবে মিশিয়ে নিন।
এবার মিশ্রণটি ঘার সহ পুরা ফেইসে ভালোভাবে লাগিয়ে নিন। শুকিয়ে গেলে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে একদিন ব্যবহারেই আপনি পাবেন উজ্জ্বল ত্বক



৪) ড্রাই স্কিনের জন্য মাস্ক
একটু অলিভ অয়েলের সাথে টক দই এবং জাফরান মিশিয়ে রাতের বেলা ফেইসে লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট রেখে দিন। শুকিয়ে গেলে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
মিল্ক পাউডার, জাফরান এবং গোলাপজল ভালো করে মিশিয়ে একটি প্যাক বানিয়ে নিন। এবার এই প্যাকটি ফেইসে লাগিয়ে ১৫ মিনিট রেখে ভালো করে ধুয়ে নিন।
এই প্যাক দু’টি ত্বকের শুষ্কতা দূর করার পাশাপাশি ত্বকের সেনসিটিভিটি, র‍্যাশ, এবং স্কিনের চামড়া ওঠা দূর করবে।


৫) জাফরান ও আমন্ড মাস্ক
প্রথমে আমন্ড এবং জাফরান একসাথে ব্লেন্ড করে নিন।
এবার এতে অল্প একটু মধু মিশিয়ে ফেইসে ভালোভাবে লাগিয়ে নিন। শুকিয়ে গেলে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
আমন্ড এর ন্যাচারাল অয়েল আর জাফরানের এন্টি অক্সিডেন্ট মিলে স্কিনের ডেড সেলস, ডার্ক সার্কেল, ব্ল্যাক স্পট দূর করে স্কিনকে সফট আর হেলদি করে।


জেনে নিলেন জাফরানের কার্যকারিতা ও উপকারিতা সম্পর্কে। এটি ব্যবহার করে আপনি ত্বক ও চুলের পাশাপাশি স্বাস্থ্যেরও যত্ন নিতে পারবেন। নিয়মিত নিজের যত্ন নিন সুস্থ ও সুন্দর থাকুন।

 ছবি- সংগৃহীত: ইমেজেসবাজার.কম
Share:
Read More

জরায়ু নিচে নেমে যাওয়ার চিকিৎসা ও প্রতিকার

ফেব্রুয়ারী ১৮, ২০২০ কোন মন্তব্য নেই

জরায়ু নিচে নেমে যাওয়ার চিকিৎসা ও প্রতিকার


দেশের নারীরা কিছু সমস্যার কথা অন্যের কাছে বলতে খুবই সংকোচ বোধ করেন। যত দিন সম্ভব সমস্যার কথা চেপে রাখেন। একপর্যায়ে রোগটা জটিল আকার ধারণ করে। জরায়ু নিচের দিকে নেমে যাওয়া এমনই একটি সমস্যা।



কারণ


■ কিছু মাংসপেশি ও লিগামেন্ট জরায়ুকে নির্দিষ্ট জায়গায় ধরে রাখতে সাহায্য করে। জন্মগতভাবে যদি কারও এ কাঠামো দুর্বল থাকে, তবে এ সমস্যা হতে পারে।
■ সন্তান প্রসবের সময় জরায়ুর মুখ সম্পূর্ণভাবে খোলার আগেই যদি অতিরিক্ত চাপ প্রয়োগ করা হয়।
■ প্রসবব্যথা যদি ১২ থেকে ১৬ ঘণ্টার বেশি স্থায়ী হয় এবং প্রসবকালে জরায়ু নিচের দিকে ছিঁড়ে যায়।
■ এক সন্তান নেওয়ার পর স্বল্প বিরতিতে আরেক সন্তান নিলে। দুই সন্তানের মধ্যে বয়সের ব্যবধান এক বছরের কম হলে ঝুঁকি বেশি।
■ বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জরায়ুর মাংসপেশিসহ সহায়ক কাঠামো দুর্বল হয়ে পড়লে।
■ অনেক দিন ধরে কাশি, কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে।
■ প্রসব-পরবর্তী যত্ন সঠিকভাবে না নিলে এবং ভারী জিনিস ওঠানোর কাজ করলে।
কীভাবে বুঝবেন?
● তলপেটে ও যোনিপথে কোনো কিছু নিচের দিকে নেমে যাওয়ার মতো অস্বস্তিকর অনুভূতি হলে।
● মাসিকের পথে জরায়ু বের হয়ে এলে।
● কোমরে ও সহবাসের সময় ব্যথা হলে।
● প্রস্রাব ঘন ঘন হওয়া বা প্রস্রাব অসম্পূর্ণ হওয়ার মতো অনুভূতি হলে।
● কোষ্ঠকাঠিন্য অথবা পায়খানা সম্পূর্ণ হয়নি বলে অনুভূত হলে।
● সাদা স্রাব বা লালচে স্রাব হলে।

চিকিৎসা
জরায়ুর মুখ কিছুটা বা সম্পূর্ণ বেরিয়ে এলে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। ব্যায়ামে (কেগেল এক্সারসাইজ) পেলভিক মাংসপেশি আবার শক্তিশালী হয়ে ওঠে। বয়স কম এবং সন্তান নিতে আগ্রহীদের ক্ষেত্রে জরায়ু আগের জায়গায় প্রতিস্থাপন করাই হলো চিকিৎসা। সন্তান নিতে আগ্রহী না হলে অথবা বয়স ৫০ বছরের বেশি এবং মাসিক বন্ধ হয়ে গেছে, এমন রোগীদের জরায়ু কেটে ফেলা হয়।


সতর্কতা

■ সন্তান প্রসবের সময় পাশে অভিজ্ঞ ধাত্রী থাকা বা হাসপাতালে যাওয়া উচিত।
■ প্রসব-পরবর্তী সময়ে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে হবে। সাধারণভাবে বা অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে প্রসবের পর ছয় মাসের মধ্যে কোনো ভারী কাজ করা চলবে না।
■ প্রসব-পরবর্তী যথাসম্ভব দ্রুত স্বাভাবিক হাঁটাচলা শুরু করা উচিত।
■ জরায়ুর আশপাশের মাংসপেশিগুলোকে শক্তিশালী করার জন্য নির্দিষ্ট কিছু ব্যায়াম আছে। এগুলো নিয়মিত করা উচিত।
■ দীর্ঘমেয়াদি কাশি ও কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে চিকিৎসা করাতে হবে।
■ সঠিক জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণ এবং স্বল্প সময়ের ব্যবধানে সন্তান নেওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।











ডা. শামীমা ইয়াসমিন, স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যা বিভাগ, বিএসএমএমইউ
Share:
Read More

মঙ্গলবার, ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২০

মৃগী রোগের লক্ষণ, চিকিৎসা এবং করণীয়

ফেব্রুয়ারী ০৪, ২০২০ কোন মন্তব্য নেই
মৃগী রোগের লক্ষণ, চিকিৎসা এবং করণীয়ঃ

মৃগী (Epilepsy) রোগ একটি নিউরোলজিক্যাল বা স্নায়বিক রোগ এবং এতে খিঁচুনি হয়।এটি একপ্রকার মস্তিষ্কের রোগ।চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় একে “নিউরোলোজিক্যাল ডিজিজ” বলা হয়।মৃগী রোগ যে কোনো বয়সে হতে পারে৷এটা কোনো সংক্রামক রোগ নয়৷এই রোগের প্রকৃত কারণ জানা যায়নি কিন্তু জন্মগত ত্রুটি,মস্তিষ্কে আঘাত,মস্তিষ্কে টিউমার বা সংক্রমণ,স্ট্রোক প্রভৃতিকে সম্ভাব্য কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে।জিনগত মিউটেশনকেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে দায়ী বলে ধারনা করা হয়।মস্তিষ্কের সেরেব্রাল কর্টেক্সের স্নায়ুকোষগুলোর অতিরিক্ত ও অস্বাভাবিক ক্রিয়ার ফলে খিঁচুনি হয়।এ রোগে রোগী বার বার স্নায়বিক কারণে ফিট অর্থাৎ হঠাৎ খিচুনি বা অজ্ঞান হয়ে যায়।মৃগী রোগের একটি বৈশিষ্ট হলো রোগী বার বার খিঁচুনিতে আক্রান্ত হয় কিন্তু আক্রান্তের পর আবার পুরোপুরি সুস্থ হয়ে যায়৷মৃগী রোগ থাকলেই ব্যক্তির বুদ্ধি-বিচার-বিবেচনা বোধ কমে যাবে এমন ধারনাটা সঠিক নয়।বরং মৃগী রোগে আক্রান্তদের মধ্যে খুব কম অংশের বুদ্ধিমত্তার ঘাটতি হতে পারে।

🔵মৃগী রোগ কেন হয়?

মৃগী রোগের প্রকৃত কারণ জানা এখনও সম্ভব হয়নি।তবে মাথায় আঘাত পেলে,প্রসবজনিত জটিলতা অথবা দেরিতে প্রসব হলে,মস্তিস্কে প্রদাহ হলে,মস্তিস্কে টিউমার হলে,জন্মগত ত্রুটি,স্ট্রোক এবং অধিক পরিমান মদ্যপানের অভ্যাস থাকলে মৃগী রোগ হতে পারে।

🔵যে সকল কারণে মৃগী রোগীর খিঁচুনি হতে পারেঃ

কিছু কিছু কারনে মৃগী রোগীর খিঁচুনি হতে পারে।যেমন- ঠিকমতো ঘুম না হলে,মানসিক চাপ বেশী থাকলে,শারীরিক অথবা মানসিকভাবে অতিরিক্ত পরিশ্রম করলে,কোন সংক্রমণ রোগ অথবা জ্বরের কারনে,মদ্যপান বা নেশা জাতীও অন্য কোন পানীয় পান করলে,খুব কাছে বসে টিভি দেখলে,উচ্চ শব্দের ফলে,গরম পানিতে গোসল করলে,জোরে গান বাজনা শুনলে,কিছু কিছু ঔষধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় এবং অতিরিক্ত আলো ইত্যাদি কারনে হতে পারে।

🔵মৃগী রোগীর বৈশিষ্ট্যঃ

যেসব মানুষ দীর্ঘদিন যাবৎ মৃগী রোগে ভুগছেন,সে সকল মৃগী রোগীদের মধ্যে সাধারনত কিছু বৈশিষ্ট্য পরিলক্ষিত হয়।যেমন- অস্বাভাবিক আত্মকেন্দ্রিক হয়,খিটখিটে তিরিক্ষি মেজাজের হয়,ঝগড়া করার প্রবণতা থাকে,বুদ্ধিমত্তার ঘাটতি,বিষণ্ণতাগ্রস্ততা,ধর্মের দিক হতে গোঁড়া হবে,আবেগ মনোবৃত্তি বৃদ্ধি,যেকোনো বিষয় নিয়ে অতিরিক্ত চিন্তা করবে,আত্মহত্যার প্রবণতা ইত্যাদি।

🔵মৃদু ধরনের মৃগী রোগের লক্ষণঃ

*হঠাৎ করে অজ্ঞান হয়ে যাওয়া৷এটা সাধারনত ১০ থেকে ১৫ সেকেন্ড স্থায়ী হতে পারে।অজ্ঞান হওয়ার সাথে সাথে খিঁচুনি শুরু হতে পারে।রোগী অজ্ঞান হয়ে মাটিতে পড়ে যেতে পারে আবার সাথে সাথে জ্ঞান ফিরে দাঁড়িয়ে যায়৷তবে এটা খুব কম ক্ষেত্রেই হয়ে থাকে।
*জিহ্বা ও দাঁতে কামড় লাগতে পারে।
*খিঁচুনির সময় পড়ে গিয়ে আঘাত পাওয়া।
*খিঁচুনির পর মাথাব্যথা,শুয়ে থাকা অথবা কিছু সময় ধরে চুপচাপ থাকা।
*খিঁচুনির সময় প্রস্রাব-পায়খানা হয়ে যেতে পারে।

🔵বড় ধরনের মৃগী রোগের লক্ষণঃ
*এই রোগ সাধারণত কয়েক ঘন্টা থেকে কয়েক দিন পর্যন্ত থাকতে পারে এবং এ সময় রোগীর আচরণে কিছু পরিবর্তন আসে৷
*ফিট বা খিঁচুনি শুরু হওয়ার পূর্বে রোগী বুঝতে পারে৷
*রোগী জ্ঞান হারায় ও মাটিতে পড়ে যায়৷
*সবগুলো মাংশ পেশী টান টান হয়ে যায় এবং রোগী কান্নার মত চিৎকার করে।আবার রোগী নীল বর্ণ ধারন করতে পারে।এ অবস্থা সাধারণত ২০ থেকে ৩০ সেকেন্ড স্থায়ী হয়৷
*ঝাঁকুনির মত খিঁচুনি শুরু হয় এবং মুখ দিয়ে ফেনা বের হয়৷রোগী জিহ্বা কামড় দিয়ে রাখতে পারে৷
*রোগীর অজান্তেই প্রস্রাব কিংবা পায়খানা বেরিয়ে আসতে পারে৷
*রোগীর শরীর আস্তে আস্তে শীথিল হয়ে আসে,মুর্ছা যায় এবং পরবর্তীতে আস্তে আস্তে গভীরভাবে ঘুমিযে যায়৷ রোগী জেগে উঠার পর কিছু সময়ের জন্য সঠিকভাবে চিন্তা করতে পারে না এবং কি ঘটেছে সে ব্যাপারে কিছু মনেই করতে পারে না৷
*কিছু ক্ষেত্রে মাথা ব্যথা হতে পারে৷
*শরীরের কোনো নির্দিষ্ট অংশে খিঁচুনি--
শরীরের নির্দিষ্ট কোন স্থানে খিঁচুনি হতে পারে,মতিভ্রম হতে পারে আবার খিঁচুনি এক অঙ্গ থেকে বাড়তে বাড়তে সারা শরীরে ছড়িয়ে যেতে পারে।রোগী অজ্ঞান হতেও পারে আবার নাও হতে পারে৷আবার খিচুনি বন্ধ হওয়ার পর ঐ অঙ্গে প্যারালাইসিস হতে পারে৷

🔵কারও মৃগী রোগ উঠলে আশপাশের লোকদের করণীয়ঃ
মৃগী রোগে খিঁচুনি হঠাৎ শুরু হয়ে কিছুক্ষণ পর এমনিতেই থেমে যায়।সাধারণত এ ধরনের অ্যাটাক আধা মিনিট বা এক মিনিট সময় ধরে হয়।প্রকৃত পক্ষে এ জন্য কোনো কিছু করার দরকার নেই।অনেকে অস্থির হয়ে রোগীর হাত-পা চেপে ধরে,মাথায় পানি দেয় আবার অস্থির হয়ে মুখে ওষুধ খাওয়ানোর চেষ্টা করে,চামড়ার জুতা বা গরুর হাড় বা লোহার শিক ইত্যাদি মুখে চেপে ধরে।কিন্তু এসব কোন কিছুই করার দরকার নেই।এসবে কিন্তু কোনো কাজ হয় না,বরং ক্ষতিই বেশি হয়।রোগটি নিজে নিজেই থেমে যাবে এবং রোগী ঘুমিয়ে পরবে।কারও কারও খেত্রে, মাথাব্যথা হতে পারে।

🔵সাধারনত মৃগী রোগীর ক্ষেত্রে নিম্নলিখিত কাজগুলো করতে হয়ঃ
*রোগী যেমন করছে,তেমনই করতে দিন।
*রোগীকে জোরে ঠেসে ধরার কোন প্রয়োজন নেই।এতে বরং রোগীর ক্ষতি হতে পারে।
*রোগীর চারিদিকে মানুষের ভীড় করা যাবে না৷
*রোগীকে ঘুমাতে দিতে হবে৷
*রোগীর আশপাশে কোন ধারালো অস্ত্র,যন্ত্রপাতি কিংবা আগুন ইত্যাদি ক্ষতিকারক কোন কিছু যেন না থাকে যাতে সে আঘাতপ্রাপ্ত হতে পারে।
*রাস্তায় খিঁচুনি হলে,রাস্তার পাশে নিরাপদ কোন জায়গায় নিয়ে যেতে হবে।
*মাথাটি পাশ ফিরিয়ে এবং সামান্য নিচের দিকে হেলান দিয়ে রাখতে হবে যেন ভালোভাবে শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে পারে ও মুখের ফেনা বা লালা গড়িয়ে পরতে পারে৷
*যদি ১০ মিনিটেও মৃগী না থামে,তবে অবশ্যই রোগীকে নিকটস্থ হাসপাতাল বা ক্লিনিকে স্থানান্তর করে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

🔵রোগীর জন্য করণীয়ঃ
রোগীকে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো মেনে চলতে হবেঃ
*নিয়মিতভাবে ওষুধ সেবন করতে হবে।
*সঠিক নিয়মে এবং পর্যাপ্ত ঘুম।
*সবসময় ইতিবাচক থাকা ভালো।
*নিয়মিত মেডিটেশন এতে কাজ করে(গবেষণায় প্রমাণিত)



Share:
Read More

শনিবার, ১ ফেব্রুয়ারী, ২০২০

ইমারজেন্সি পিল

ফেব্রুয়ারী ০১, ২০২০ কোন মন্তব্য নেই
ইমারজেন্সি পিল এবং এর কার্যকারিতা

সাধারণত জন্মনিয়ন্ত্রণ একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া। স্বাভাবিক ভাবে যে কোন দম্পতি বিয়ের পর শারীরিক ও মানুষিক দুই ভাবেই একে অপরের সাথে মিলিত হয়।
এমন অবস্থায় মেয়েরা সাধারনত খুব তারাতারি গর্ভবতী হতে চায় না মাঝে মাঝে এমন ও হয় বিয়ের আগে অনেকে শারীরিক সম্পর্ক গড়ে তোলে এমন সময় অনেক বড় ধরণের সমস্যা হতে পারে যেমনঃ মেয়েরা গর্ভবতী হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। তাহলে এই সময়ে কি করা জেতে পারে?
জন্মনিয়ন্ত্রণের জন অনেক রকম উপায়ই আছে- পুরুষ কনডম, মহিলা কনডম, ইমারজেন্সি পিল, ইনজেকশন ইত্যাদি।


অনেকে কনডম ব্যবহার করে নিরাপদ অনুভব করে না। যদি কোন সমস্যা তার পড়েও হয় এই ক্ষেত্রে ইমারজেন্সি পিল অনেকটা কার্যকরী। একটি ইমারজেন্সি পিল ৭২ ঘণ্টার মধ্যে খেলে ৯৯% কাজ দিবে। ধরুন আজ শারীরিক ভাবে মিলিত হলে আগামি ২ দিনের মধ্যে ইমারজেন্সি খেতে হবে। ৭২ ঘণ্টার মধ্যে খেলে গর্ভবতী হওয়ার কোন আসংখা থাকে না।
\
আসুন কয়েকটি ইমারজেন্সি পিল সম্পর্কে জেনে নেই:
এমকন (Emcon)
আই-পিল(I-pill)
নোরিক্স(Norix)
নরপিল(Norpill)

উপরের সব গুলো পিলই ৭২ ঘণ্টার মধ্যে খেলে গর্ভবতী হওয়ার আসংখা থাকে না। এ গুলো ছড়াও আরও অনেক পিল আছে যা আপনি আপনার নিকটস্থ ফার্মেসি বা ঔষধের দোকানে পাবেন। 

বিঃদ্রঃ-  মনে রাখুন, ইমারজেন্সি গর্ভনিরোধক পিল শুধু মাত্র জরুরি সময়ের জন্য। এটি নিয়মিত ব্যবহারের যোগ্য নয়। কারণ এর গর্ভধারন রোধ করার ক্ষমতা নন ইমারজেন্সি গর্ভনিরোধকসমূহের থেকে কম কার্যকরী। তাছাড়া বার বার ইমারজেন্সি বা জরুরি গর্ভনিরোধক পিল সেবনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হওয়ারও আশঙ্কা থাকে যেমন – অনিয়মিত মাসিক। তবে এর বার বার ব্যবহার কোন সাস্থ্যের ক্ষতি করে না।

Share:
Read More

শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারী, ২০২০

মূত্রনালী পথে নিঃসরণ

জানুয়ারী ৩১, ২০২০ কোন মন্তব্য নেই

মূত্রনালী পথে নিঃসরণ 

পুরুষের স্বাস্থ্য সমস্যা

যদি আপনার মূত্রনালী পথে রস নিঃসরণ হয়, তাহলে সম্ভবত আপনার যৌনবাহিত সংক্রমণ রয়েছে যা আপনি অন্যের মধ্যে ছড়াতে পারেন। এ ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনি ডাক্তার দেখাবেন, এমনকি আপনার উপসর্গ চলে গেলেও।

মূত্রনালীর প্রদাহ কী এবং এর কারণ কী?

মূত্রনালীর প্রদাহকে চিকিৎসা পরিভাষায় বলে ইউরেথ্রাইটিস। মূত্রনালী হচ্ছে একটি নল যা মূত্রথলি থেকে লিঙ্গের মাথা পর্যন্ত বিস্তৃত। মূত্রনালীর প্রদাহ সাধারণত যৌনবাহিত সংক্রমণ দ্বারা ঘটে। তবে সব সময় নয়। এটা সীমাবদ্ধ যৌন সম্পর্কের মধ্যেও ঘটতে পারে।

গনোরিয়া

এটা এক ধরনের যৌনবাহিত সংক্রমণ যা মূত্রনালীর প্রদাহ ঘটাতে পারে।

নন-গনোকক্কাল ইউরেথ্রাইটিস

গনোরিয়া ছাড়া অন্য যেকোনো কারণে মূত্রনালীর প্রদাহ হলে তাকে নন-গনোকক্কাল ইউরেথ্রাইটিস বলে। এটার সবচেয়ে সাধারণ কারণ হলো ক্লামাইডিয়া নামক ব্যাকটেরিয়া। এটা এক ধরনের যৌনবাহিত সংক্রমণ। এ ধরনের মূত্রনালীর প্রদাহ অন্য ধরনের ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাস দ্বারাও ঘটতে পারে। কখনো কখনো কোনো সংক্রমণ ছাড়াও ঘটতে পারে। উদাহরণস্বরূপ মূত্রনালীতে আঘাত পেলে বা কোনো অপারেশন হলে প্রদাহ হতে পারে। কোনো কোনো পুরুষের একই সময়ে গনোরিয়ার জীবাণু এবং অন্য জীবাণু দ্বারা মূত্রনালীর প্রদাহ হতে পারে।

মূত্রনালীর প্রদাহের উপসর্গগুলো কী?

সাধারণত লিঙ্গের মুখ দিয়ে নিঃসরণ বা তরল পদার্থ বের হয়, তবে সব সময় নয়।
প্রস্রাব করার সময় ব্যথা বা জ্বালাপোড়া করে। এটা অনেকে প্রস্রাবে ইনফেকশন বলে ভুল করতে পারেন।
লিঙ্গের মধ্যে জ্বালাপোড়া করতে পারে অথবা ঘন ঘন প্রস্রাব করার ইচ্ছা জাগতে পারে।
মূত্রনালীর প্রদাহে কোনো কোনো পুরুষের কোনো উপসর্গ না-ও থাকতে পারে। উদাহরণস্বরূপ ক্লামাইডিয়া সংক্রমণের অর্ধেক সংখ্যক পুরুষের কোনো উপসর্গ থাকে না।
কিভাবে রোগের উন্নতি ঘটে?
উপসর্গগুলো অনেক সময় এমনিতেই চলে যায়। এ ক্ষেত্রে দুই সপ্তাহ থেকে ছয় মাস লাগতে পারে। যদি ব্যাকটেরিয়ার কারণে, যেমন­ ক্লামাইডিয়ার কারণে মূত্রনালীর প্রদাহ ঘটে তাই কিছু ব্যাকটেরিয়া মূত্রনালীতে থেকে যায়। তখন অবশ্যই চিকিৎসার প্রয়োজন হয়। এ ক্ষেত্রে উপসর্গ চলে গেলেও চিকিৎসা করাতে হবে। যে ব্যাকটেরিয়াটি (ক্লামাইডিয়া) সচরাচর পুরুষদের মূত্রনালীর প্রদাহ ঘটায় সেটি মহিলাদের মারাত্মক সমস্যা ঘটাতে পারে।
মূত্রনালীর প্রদাহ হলে কী করা উচিত?
এটা কখনোই অবহেলা করবেন না। অবশ্যই ডাক্তার দেখাবেন, এমনকি আপনার উপসর্গ চলে গেলেও ডাক্তার দেখাবেন।
ডাক্তার আপনাকে কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করাতে পারেন। এসব পরীক্ষার মধ্যে রয়েছে নিঃসরণ পরীক্ষা ও প্রস্রাব পরীক্ষা, যা আপনার সংক্রমণের কারণ নির্ণয়ে সাহায্য করবে।
এন্টিবায়োটিক সাধারণত সংক্রমণ দূর করবে। তবে এটি নির্ভর করে রোগের কারণের ওপর।
আপনার যৌন সঙ্গিনীকেও ডাক্তার দেখাতে হবে, এমনকি তার কোনো উপসর্গ না থাকলেও। যৌনবাহিত রোগে আক্রান্ত অনেক মহিলার কোনো উপসর্গ প্রকাশ পায় না।
আপনার ও আপনার যৌন সঙ্গিনীর পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও চিকিৎসা শেষ না হওয়া পর্যন্ত যৌনসঙ্গম করবেন না।


Share:
Read More
← নবীনতর পোস্টসমূহ পুরাতন পোস্টসমূহ → হোম

Social Profiles

TwitterFacebookGoogle PlusInstagramRSS FeedEmail

Sample Text

  • Popular
  • Tags
  • Blog Archives
  • গাড়িতে চড়লেই যাঁদের বমি হয়
           গাড়িতে চড়লেই যাঁদের বমি হয় গাড়িতে উঠে বসেছেন কোথাও যাবেন বলে। কিছুদূর যেতেই শরীরটা কেমন যেন লাগতে শুরু করল। মাথা ঘুরছে, বমি ব...
  • অশ্বগন্ধা
                                অশ্বগন্ধা অশ্বগন্ধা বা উইন্টারচেরী ( Winter cherry) কে বলা হয় আয়ুর্বেদ শাস্ত্রের নয়নমণি যার উপকারিতা হাতে গুণ...
  • Talbinah
    Talbinah/ Barley Botanical Name Hordeum Vulgare is the botanical name for barley, it is from the Poaceae family. Description ...

Natural Health

হারবাল ঔষধ, ভেষজ ঔষধ, ভেষজ চূর্ণ, ভেষজ গুণ সম্পর্কিত গাছ, প্রাকৃতিক ঔষধ, ভেষজ উদ্ভিদ পরিচিতি, ইউনানি চিকিৎসা, আয়ুর্বেদ চিকিৎসা, আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা, গ্রামীণ চিকিৎসা সেবা, হারবাল চিকিৎসা, অর্গানিক খাদ্য,হারবাল চা,হারবাল রেমিডি,ন্যাচারাল রেমিডি, হার্বস, একক ভেষজ, হারবাল ঔষধ এর পরিচিতি,হারবাল ঔষধ এর রিভিউ, ইউনানি ঔষধ এর রিভিউ, আয়ুর্বেদিক ঔষধ এর রিভিউ,আয়ুর্বেদ চিকিৎসার ইতিহাস, ইউনানি চিকিৎসার ইতিহাস, ঘরোয়া পদ্ধতিতে চিকিৎসা, হারবাল টোটকা,হারবাল শরবত, ফলের গুনাগুন, ফুলের গুনাগুন ইত্যাদি নিয়ে লেখালেখি।

Blogger দ্বারা পরিচালিত.

About

test

Wikipedia

সার্চ ফলাফল

আপত্তিজনক অভিযোগ করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

Blog Archive

  • ▼  2023 (1)
    • ▼  ডিসেম্বর (1)
      • অশ্বগন্ধা
  • ►  2020 (44)
    • ►  ডিসেম্বর (2)
    • ►  নভেম্বর (1)
    • ►  আগস্ট (1)
    • ►  জুলাই (1)
    • ►  মার্চ (1)
    • ►  ফেব্রুয়ারী (21)
    • ►  জানুয়ারী (17)
  • ►  2019 (43)
    • ►  সেপ্টেম্বর (2)
    • ►  আগস্ট (12)
    • ►  জুলাই (10)
    • ►  জুন (13)
    • ►  এপ্রিল (6)
  • ►  2018 (4)
    • ►  মে (1)
    • ►  এপ্রিল (1)
    • ►  জানুয়ারী (2)
  • ►  2017 (45)
    • ►  ডিসেম্বর (10)
    • ►  নভেম্বর (1)
    • ►  অক্টোবর (1)
    • ►  আগস্ট (2)
    • ►  জুন (29)
    • ►  মে (2)
  • ►  2016 (11)
    • ►  নভেম্বর (5)
    • ►  অক্টোবর (5)
    • ►  সেপ্টেম্বর (1)

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

আমার ব্লগ তালিকা

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

About

আমার ব্লগ তালিকা

Blogroll

Unordered List

Recent Posts

  • Follow on Twitter
  • Like on Facebook
  • Subscribe on Youtube
  • Follow on Instagram

Theme Support

Blogroll

BTemplates.com

Blogroll

  • https://1.bp.blogspot.com/-kHWbX-R4wa4/XUWg5k5A8QI/AAAAAAAAHBk/BtUTnEAuCCILi9U2vBgKtIUegcuG3kAcgCLcBGAs/s1600/Brand%2BLogo%2B1.png
  • https://1.bp.blogspot.com/-mpNBuHlKnhc/XUWg5k_fbSI/AAAAAAAAHBo/dF4T6wOo5Cwxmb7u7nOsN435UAsNCM-RACLcBGAs/s1600/Brand%2BLogo%2B2.png
  • https://1.bp.blogspot.com/-c7O3AXleUhY/XVA5718FD6I/AAAAAAAAHDk/ZBQRymseNNgzivsF3S5Tk4uVVKwvlnLmgCLcBGAs/s1600/Brand%2BLogo%2B3%2BNew.png
  • https://1.bp.blogspot.com/-sDlaOiJHKcc/XUWg6VTa3MI/AAAAAAAAHBw/ZZSEu4AvHfIvNHeCoI5LE9yxSmsxtat3ACLcBGAs/s1600/Brand%2BLogo%2B4.png
  • https://1.bp.blogspot.com/-A-cAnMokSp4/XUWg6mZwigI/AAAAAAAAHB0/cUFSFrgIlQY6sKI6BdZweIm7n0Movj4xgCLcBGAs/s1600/Brand%2BLogo%2B5.png

Customer center:

  • Create an account
  • Sign in
  • Live help
  • Contact us
  • Delete this widget in your dashboard. This is just an example.

Company:

  • Privacy policy
  • Return policy
  • Terms of use
  • Twitter
  • Delete this widget in your dashboard. This is just an example.

Menu Widget

  • Home
  • Features
  • _Multi DropDown
  • __DropDown 1
  • __DropDown 2
  • __DropDown 3
  • _ShortCodes
  • _SiteMap
  • _Error Page
  • Documentation
  • _Web Documentation
  • _Video Documentation
  • Download This Template

Social Widget

  • facebook
  • twitter
  • pinterest
  • instagram

Menu

  • Home
  • Services
  • Conuter
  • Information
  • Projects
  • Reviews
  • Blog

Natural Health

আমার ফটো
Health Harbal
kishoregonj, dhaka, Bangladesh
I am simple Man and Harbs Learner.
আমার সম্পূর্ণ প্রোফাইল দেখুন

Contact form

নাম

ইমেল *

বার্তা *

পোস্টগুলি
Atom
পোস্টগুলি
সব কটি মন্তব্য
Atom
সব কটি মন্তব্য

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

অনুসরণকারী

Followers

Generate More Traffic on your Website.

Generate More Traffic on your Website.
It is a long established fact that a reader will be distracted by the readable content of a page when looking at its layout. The point of using Lorem Ipsum is that it has a more-or-less normal distribution of letters, as opposed to using 'Content here, content here'.

Labels

  • একক ভেষজ (4)
  • ক্রিমি (1)
  • গরমের টিপস (1)
  • ঘরোয়া টিপস (3)
  • প্যাথলজি টেস্ট (1)
  • ব্রণ (1)
  • ভেষজ গুণাগুণ (2)
  • রক্তস্বল্পতা (1)
  • হিমোগ্লোবিন (1)

Translate

BTemplates.com

Menu

  • Home
  • About
  • Contact

Social Media Icons

  • facebook
  • twitter
  • linkedin
  • instagram
  • behance
  • vine
  • youtube
  • pinterest
  • soundcloud

THE LIFESTYLE

Pages - Menu

  • হোম

Random Posts

Pages

Pages - Menu

  • হোম

Pages

Pages

Most Popular

  • অশ্বগন্ধা
                                অশ্বগন্ধা অশ্বগন্ধা বা উইন্টারচেরী ( Winter cherry) কে বলা হয় আয়ুর্বেদ শাস্ত্রের নয়নমণি যার উপকারিতা হাতে গুণ...
  • খালি পেটে যে সকল ঔষধ খাওয়া শরীরের জন্য ক্ষতিকর
      খালি পেটে যে সকল ঔষধ খাওয়া শরীরের জন্য ক্ষতিকর ঔষধ আমাদের জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। আমাদের সবাইকেই কোন না কোন ...
  • হঠাৎ শ্বাসটানে যা করবেন
    হঠাৎ শ্বাসটানে যা করবেন হাঁপানি রোগীদের শ্বাসটান আকস্মিকভাবেই ওঠে। বিশেষ করে হঠাৎ ঠান্ডা আবহাওয়ায়, মৌসুম পরিবর্তনের সময়, ধুলাবালু লাগ...

Main Menu

  • Features
  • _Multi DropDown
  • __DropDown 1
  • __DropDown 2
  • _ShortCodes
  • _SiteMap
  • _Error Page
  • Learn Blogging
  • Documentation
  • Video Documentation
  • Download This Template

Labels

  • একক ভেষজ
  • ক্রিমি
  • গরমের টিপস
  • ঘরোয়া টিপস
  • প্যাথলজি টেস্ট
  • ব্রণ
  • ভেষজ গুণাগুণ
  • রক্তস্বল্পতা
  • হিমোগ্লোবিন

Blog Archive

  • ►  2016 (11)
    • ►  সেপ্টেম্বর (1)
    • ►  অক্টোবর (5)
    • ►  নভেম্বর (5)
  • ►  2017 (45)
    • ►  মে (2)
    • ►  জুন (29)
    • ►  আগস্ট (2)
    • ►  অক্টোবর (1)
    • ►  নভেম্বর (1)
    • ►  ডিসেম্বর (10)
  • ►  2018 (4)
    • ►  জানুয়ারী (2)
    • ►  এপ্রিল (1)
    • ►  মে (1)
  • ►  2019 (43)
    • ►  এপ্রিল (6)
    • ►  জুন (13)
    • ►  জুলাই (10)
    • ►  আগস্ট (12)
    • ►  সেপ্টেম্বর (2)
  • ►  2020 (44)
    • ►  জানুয়ারী (17)
    • ►  ফেব্রুয়ারী (21)
    • ►  মার্চ (1)
    • ►  জুলাই (1)
    • ►  আগস্ট (1)
    • ►  নভেম্বর (1)
    • ►  ডিসেম্বর (2)
  • ▼  2023 (1)
    • ▼  ডিসেম্বর (1)
      • অশ্বগন্ধা

Recent Posts

Unordered List

Pages

Theme Support

 
  • Text Widget

    Lorem Ipsum has been the industry's standard dummy text.
  • Text Widget


    Labels

    • একক ভেষজ
    • ক্রিমি
    • গরমের টিপস
    • ঘরোয়া টিপস
    • প্যাথলজি টেস্ট
    • ব্রণ
    • ভেষজ গুণাগুণ
    • রক্তস্বল্পতা
    • হিমোগ্লোবিন
Copyright © Natural Health | Powered by Blogger
Design by FlexiThemes | Blog Templates by NewBloggerThemes.com - Skintreatmentshub