হারবাল ঔষধ, ভেষজ ঔষধ, ভেষজ চূর্ণ, ভেষজ গুণ সম্পর্কিত গাছ, প্রাকৃতিক ঔষধ, ভেষজ উদ্ভিদ পরিচিতি, ইউনানি চিকিৎসা, আয়ুর্বেদ চিকিৎসা, আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা, গ্রামীণ চিকিৎসা সেবা, হারবাল চিকিৎসা, অর্গানিক খাদ্য,হারবাল চা,হারবাল রেমিডি,ন্যাচারাল রেমিডি, হার্বস, একক ভেষজ, হারবাল ঔষধ এর পরিচিতি,হারবাল ঔষধ এর রিভিউ, ইউনানি ঔষধ এর রিভিউ, আয়ুর্বেদিক ঔষধ এর রিভিউ,আয়ুর্বেদ চিকিৎসার ইতিহাস, ইউনানি চিকিৎসার ইতিহাস, ঘরোয়া পদ্ধতিতে চিকিৎসা, হারবাল টোটকা,হারবাল শরবত, ফলের গুনাগুন, ফুলের গুনাগুন ইত্যাদি নিয়ে লেখালেখি।

Blogger templates

  • This is default featured slide 1 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

  • This is default featured slide 2 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

  • This is default featured slide 3 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

  • This is default featured slide 4 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

  • This is default featured slide 5 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

সোমবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০২০

রক্তস্বল্পতায় ঘরোয়া সমাধান

রক্তস্বল্পতায় ভুগছেন? 

জেনে নিন ঘরোয়া সমাধান

অনেকে রক্তস্বল্পতাকে খুব বড় কোনো রোগ মনে করেন না। তবে আপনি জানেন কী? বড় অসুখের শুরু হতে পারে এই রক্তস্বল্পতা থেকেই। আবার এই রক্তস্বল্পতা কিন্তু আপনি ঘরোয়াভাবে সমাধান করতে পারেন।
কারণ, রক্তস্বল্পতা মারাত্মক পর্যায়ে না পৌঁছানো পর্যন্ত একে তেমন ক্ষতিকর কোনো সমস্যা অনেকেই মনে করেন না। তবে বাস্তবে এই অবহেলার ফল হয় মারাত্মক।

একজন পূর্ণবয়স্ক নারীর জন্য রক্তে হিমোগ্লোবিন ১২.১ থেকে ১৫.১ গ্রাম/ডেসিলিটার, পুরুষের রক্তে ১৩.৮ থেকে ১৭.২ গ্রাম/ডেসিলিটার, শিশুদের রক্তে ১১ থেকে ১৬ গ্রাম/ডেসিলিটার থাকা স্বাভাবিক। কারও রক্তে হিমোগ্লোবিন এর চেয়ে কমে গেলে তিনি রক্তস্বল্পতায় আক্রান্ত বলেই মনে করা হয়।

আসুন জেনে নিই শরীরে রক্তস্বল্পতার সমস্যা হলে কী করবেন?
১. রক্তস্বল্পতার সমস্যায় প্রতিদিন চীনাবাদাম খাওয়া জরুরি। চীনাবাদামে থাকা আয়রন আপনার রক্তস্বল্পতার সমস্যা দূর করবে।

২. দিনে মাত্র একটি ডিম খাওয়া অভ্যাস করলে শরীরে আয়রনের ঘাটতি দূর হবে। তাই ডিমের মতো সহজলভ্য, পুষ্টিকর খাবার রাখুন প্রতিদিনের

খাদ্যতালিকায়।

৩. খেজুরে পুষ্টিগুণও রয়েছে ভরপুর আয়রন। তাই রক্তস্বল্পতার সমস্যা দূর করতে নিয়মিত খাদ্যতালিকায় খেজুর রাখতে পারেন। খেজুর হল অন্যতম একক ভেষজ। 

৪. সহজলভ্য সবজি টমেটো রক্তস্বল্পতা দূর করতে খুবই কার্যকরী। টমেটোয় থাকা আয়রন, ভিটামিন সি এবং লাইকোপেন রক্তস্বল্পতাসহ নানা রোগের হাত থেকে আমাদের রক্ষা করতে সক্ষম। তাই নিয়মিত খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন টমেটো।তাই টমেটোকে আমরা একক ভেষজ বলতে পারি।

৫. মধু একটি উচ্চ ঔষধি গুণসম্পন্ন একক ভেষজ তরল। এই মধু রক্তস্বল্পতার সমস্যায় খুব ভালো কাজ করে।

তথ্যসূত্র: জি নিউজ



Share:

রবিবার, ২৬ জানুয়ারী, ২০২০

ভিটামিনসমৃদ্ধ খাবার যেসব উপকার

ভিটামিনসমৃদ্ধ খাবার কেন খাবেন, কী উপকার?

স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের জন্য সুষম খাবার জরুরি। খাবার তালিকা থেকে বাদ দিতে হবে তৈলাক্ত খাবার ও লবণযুক্ত ফাস্ট ফুড। সুস্থ থাকতে হলে খাবার তালিকায় ভিটামিন ও খনিজসমৃদ্ধ খাবার রাখার পরামর্শ পুষ্টিবিদদের।
ভিটামিন ও খনিজসমৃদ্ধ খাবারে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও হজমশক্তি বাড়ে।

এসব খাবারে আরও যেসব উপকার, আসুন জেনে নিই সেই সম্পর্কে-

১. কালো শিম, মসুরের ডাল, টুনা মাছ, সূর্যমুখীর বীজ থেকে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন বি১ পাওয়া যায়। ভিটামিন বি১ কার্বোহাইড্রেট ভেঙে শক্তি উৎপন্ন করে স্নায়ু ভালো রাখে।

২. অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমৃদ্ধ ভিটামিন সি ফ্রি রেডিকেলের সঙ্গে প্রতিনিয়ত যুদ্ধ করে ডিএনএর ক্ষতি রোধ করে। এ ছাড়া শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। স্টবেরি, ব্রকলি, লেবুসহ সব ধরনের সাইট্রাস জাতীয় ফলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি পাওয়া যায়।

৩. শরীরে ভিটামিন ডির ঘাটতি হলে হাড়ের ক্ষয় এবং বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার হতে পারে। ভিটামিন ডির জন্য স্যামন, টুনা মাছ এবং বিভিন্ন ধরনের সিরিয়াল খাবার ও দুধ খেতে পারেন। এ ছাড়া সূর্যরশ্মি থেকেও ভিটামিন ডি গ্রহণ করতে পারেন।

৪. রক্তশূন্যতা প্রতিরোধ করে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে লাল মাংস, মাছ, শাক, মুরগি খেতে পারেন।

৫. ভিটামিন বি২ শরীরে মেদ ঝরায়। সেই সঙ্গে কার্বোহাইড্রেট এবং প্রোটিন ভাঙতেও সাহায্য করে। বিভিন্ন ধরনের সিরিয়াল খাবার, ভেড়ার মাংস, সবুজ শাকসবজি এবং দুধে ভিটামিন বি২ পাওয়া যায়।

৬. ক্যালসিয়াম হাড়ের স্বাস্থ্য উন্নত করে। এটি হাড়ক্ষয় জড়িত বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি কমায়। দুগ্ধজাত খাবার থেকে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। এ ছাড়া শিমজাতীয় সবজি এবং সবুজ শাকসবজিতেও প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকে।

সূত্র: হেলদিবিল্ডার্জড
Share:

শনিবার, ২৫ জানুয়ারী, ২০২০

সন্তানের শরীরে কৃমি বাসা বেঁধেছে ! কী করবেন ? জেনে নিন ঘরোয়া সমাধান

সন্তানের শরীরে কি কৃমি বাসা বেঁধেছে? কী করবেন?

শিশুরা সাধারণত মিষ্টিজাতীয় খাবার বেশি পছন্দ করে। এ জন্য শিশুদের পেটে বেশি কৃমি বাসা বাধে। এ ছাড়া চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে প্রত্যেক মানুষের ছয় মাস পর পর কৃমির ওষুধ খাওয়া উচিত।


খেয়াল করলেই দেখবেন যে, মাঝেমধ্যেই সন্তানের পেটে ব্যথা ও মাথার যন্ত্রণা হচ্ছে। ৬-৭ ঘণ্টা ঘুমানোর পরও ওর ক্লান্তি কাটছে না আর খাবারে অরুচি হয়ে থাকে। এখন প্রশ্ন হলো– কীভাবে বুঝবেন সন্তানের শরীরে কৃমি বাসা বেঁধেছে-
কৃমির উপসর্গ

১. মিষ্টিজাতীয় খাবার খাওয়ার ইচ্ছা অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যাওয়া।

২. মাড়ি থেকে রক্তপাত হওয়া।

৩. ঘুমনোর সময়ে মুখ থেকে লালা পড়া।

৪. অকারণে ক্লান্ত হয়ে পড়া।

৫. ত্বকে র্যা শ, চুলকানির সমস্যা।

৬. খিদে না পাওয়া।

৭. গা-হাত-পা ব্যথা।

কী করবেন?

১. কাঁচাহলুদ অ্যান্টিবায়োটিকের কাজ করে। কৃমির সমস্যা নিয়ন্ত্রণে কাঁচাহলুদ খেতে পারেন।

২. কাঁচারসুনে প্রায় ২০ ধরনের ব্যাকটেরিয়া এবং ৬০ ধরনের ফাংগাস ধ্বংস করার ক্ষমতা রাখে। তাই সন্তানকে নিয়মিত কুচনো কাঁচারসুন খাওয়ান।

৩. আদা হজমের সব রকমের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে আনতে খুবই কার্যকরী একটি উপাদান। হজমের সমস্যা, অ্যাসিডিটি, পেটে ইনফেকশন ইত্যাদি দূর করতে আদা খেতে পারেন।

৪. শিশুকে খালি পেটে কাঁচা আদার রস খাওয়ান। কৃমির সমস্যায় দ্রুত সেরে যাবে।

৫. পেটের সমস্যা দূর করতে পেঁপে খুব ভালো কাজ করে। কৃমি সমস্যায় পেঁপের বীজ খুবই কার্যকর। কৃমির সমস্যায় দ্রুত ফল পেতে সন্তানকে পেঁপে আর মধু খাওয়াতে পারেন।

৬. ফিতাকৃমির সমস্যা নিয়ন্ত্রণে আনতে শসর বীজ খাওয়াতে পারেন শিশুকে। শশার বীজ শুকিয়ে গুঁড়ো করে প্রতিদিন এক চা-চামচ করে খেলে কৃমির সমস্যায় দ্রুত ভালো হবে।

তথ্যসূত্র: জি নিউজ
Share:

শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী, ২০২০

ব্রণ তাড়ানোর ঘরোয়া উপায়

ব্রণ তাড়ানোর ঘরোয়া ৪ উপায় 

ত্বকের সজীবতা ও লাবণ্য নষ্ট করে ব্রণ। বয়:সন্ধিকাল থেকে সাধারণত ব্রণ ওঠা শুরু হয়। এটি হরমোনের সঙ্গে জড়িত। অনেকে খুব দ্রুতই ব্রণ সমস্যা থেকে রেহাই পান। আবার অনেককে এই সমস্যা বহুদিন ভোগায়। তরুণ-তরুণীরা ব্রন নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েন। তবে ব্রণ উঠলে চিন্তার কিছু নেই। এই সমস্যায় ওষুধ খাওয়ারও দরকার পড়ে না।
ব্রণ দূর করতে অনেকে বাজার থেকে নাম না জানা ক্রিম ব্যবহার করে থাকেন। এতে সমস্যা আরও বেড়ে যায়। আর ত্বকের ক্ষতি তো হয়েই থাকে। এমনও হতে পারে ক্রিমে মেশানো উচ্চ মাত্রায় স্টেরয়েড ও নানা রাসায়নিক ত্বকের স্থায়ী ক্ষতি করে দিতে পারে।


যারা ব্রণ নিয়ে চিন্তিত তাদের জন্য এটি দূর করার ঘরোয়া কিছু উপায় তুলে ধরা হল-

১. ব্রণের সমস্যা সারাতে ও দাগ তুলতে চন্দন বেটে তার সঙ্গে দু’ ফোঁটা পাতিলেবুর রস মিশিয়ে নিন। পাঁচ ছ’ মিনিট রাখার পর শুকিয়ে গেলে ভাল করে ধুয়ে নিন।
২. দারচিনি গুঁড়োর সঙ্গে গোলাপজল মিশিয়ে সেই মিশ্রণ ১০ মিনিট লাগিয়ে রাখুন ব্রণ আক্রান্ত জায়গায়। এতে ব্রণের সংক্রমণ ও ব্যথা কমে যাবে। লেবুর রস ব্রণর সমস্যা মেটানোর অন্যতম সমাধান।

৩. নিমপাতা জীবাণু নাশ করতে সক্ষম। তাই নিমপাতা বেটে তার সঙ্গে চন্দনের গুঁড়ো মিশিয়ে লাগালে ব্রণর ব্যথা ও সংক্রমণও কমবে।

৪. চালের গুঁড়ো, পাতিলেবুর রস ও পাকা পেঁপে বাটা ব্রণর সমস্যা কমানোর এক অত্যন্ত কার্যকর সমাধান। মিশ্রণটি লাগিয়ে ২০ মিনিট মতো রাখুন।

শুকিয়ে গেলে ধুয়ে নিন।

তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
Share:

বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী, ২০২০

চুল পড়া বন্ধের ঘরোয়া সমাধান

                      অতিরিক্ত চুল পড়া বন্ধের ঘরোয়া সমাধান


নারী-পুরুষ সবাই চুলপড়া সমস্যায় ভোগেন। অতিরিক্ত চুল পড়া সত্যিই চিন্তার বিষয়। চুল পড়তে পড়তে অনেকের মাথায় টাক পড়ে যায়। ঘরোয়া উপায়েই চুল পড়া বন্ধ করা যায়।

চুল কেরাটিন নামে একরকম প্রোটিন দিয়ে তৈরি ও ৯৭ শতাংশ প্রোটিন ও ৩ শতাংশ পানি রয়েছে। চুলের যেটুকু আমরা দেখি, সেটি মৃত কোষ। নানা কারণেই চুলে সমস্যা দেখা দেয়। এই সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়ার আগে চুল পড়ার কারণ জানতে হবে।

চুলের সাধারণ সমস্যায় ব্যবহার করতে পারেন আলুর রসের হেয়ার প্যাক। এতে চুল কমবে, চুল দ্রুত বাড়বে, পাশাপাশি ঝলমলে ও মজবুত হবে। আর চুল পড়া বন্ধ করতেও আলুর রস ভালো কাজ করে।


আসুন জেনে নিই যেভাবে ব্যবহার করবেন আলুর রস-

১. আলুর রস চুলের গোড়ায় লাগিয়ে কিছুক্ষণ ম্যাসাজ করে অপেক্ষা করুন। আধা ঘণ্টা পর কুসুম গরম পানি ও শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

২. অর্ধেকটি আলু রস করে ২ টেবিল চামচ নারকেল তেল মিশিয়ে চুলের গোড়ায় ম্যাসাজ করুন। ৩০ মিনিট পর মাইল্ড শ্যাম্পু ব্যবহার করে ধুয়ে ফেলুন।

৩. একটি আলু ও একটি পেঁয়াজ রস করে একসঙ্গে মেশান। মিশ্রণটি চুলের গোড়ায় লাগিয়ে রাখুন। ২০ মিনিট পর ভেষজ শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

৪. ৩টি আলু রস করে একটি ডিমের কুসুম ও ১ চা চামচ মধু দিয়ে মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটি চুলের আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত লাগিয়ে রাখুন। ৪০ মিনিট পর ভেষজ শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে নিন।


তথ্যসূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া।
Share:

বুধবার, ২২ জানুয়ারী, ২০২০

যা করলে ত্বক ভালো থাকবে শীতে

শীতে যা করলে ভালো থাকবে ত্বক

শীতে ত্বকের যত্নে ব্যবহার করতে হবে ময়েশ্চারাইজ। ময়েশ্চারাইজ শীতের শুষ্কতা কমিয়ে ত্বককে করে মসৃণ ও স্বাস্থ্যোজ্জ্বল। তবে এখন প্রশ্ন হলো– কীভাবে ময়েশ্চারাইজ ব্যবহার করে ত্বক ভালো রাখবেন।


আসুন জেনে নিই শীতে যেভাবে নেবেন ত্বকের যত্ন

ত্বকে ময়েশ্চারাইজ ব্যবহার

শীতে ত্বকের যত্নে ভালো ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন। বাজার থেকে বাদাম তেল বা এভাকাডো সমৃদ্ধ ময়েশ্চারাইজার কিনুন। এগুলো ত্বকের স্বাভাবিক আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। যতবার ত্বক শুষ্ক মনে হবে ততবার ব্যবহার করুন।

সানস্ক্রিন ব্যবহার

অনেকে মনে করেন শীতে সানস্ক্রিন ব্যবহার করার প্রয়োজন নেই। শীতকালেও বাইরে বের হওয়ার ৩০ মিনিট আগে এসপিএফ ১৫-৩০ সম্পন্ন সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন।

আর্দ্রতা বজায় রাখুন

শীতকালে ত্বকের আর্দ্রতা বজায়ে মাঝে মাঝে মুখে পানির ঝাপটা দিন। সহজে ত্বক শুষ্ক হবে না।

অতিরিক্ত গরম পানি

গোসলের সময় আরাম অনুভব হলেও অতিরিক্ত গরম পানি দিয়ে মুখ, মাথা ধোয়া থেকে বিরত থাকবেন। অতিরিক্ত গরম পানি মুখের ত্বকের ফলিকলগুলোকে ক্ষতিগ্রস্ত করে ফেলে, যা ত্বককে আর্দ্র রাখতে সাহায্য করে। গোসলের সময় পানিতে কয়েক ফোঁটা জোজোবা বা বাদাম তেল দিয়ে নিলে তা ত্বককে আর্দ্র ও মসৃণ করতে সহায়তা করে।

ভেজা ত্বকের পরিচর্যা করুন

গোসলের পর এবং প্রতিবার মুখ ধোয়ার পর ভেজা অবস্থায় ময়েশ্চারাইজার বা লোশন ব্যবহার করুন। এতে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় থাকবে।

ঠোঁটের পরিচর্যা

কখনই জিব দিয়ে ঠোঁট ভেজানো উচিত নয়। কয়েক ফোঁটা অলিভ অয়েল মধুর সঙ্গে মিশিয়ে ঠোঁটে লাগালে ঠোঁট কখনই ফেটে যাবে না।

চুলের যত্ন

শীতকালে কখন ভেজা চুলে বাইরে বের হওয়া উচিত নয়। এতে করে চুলের আর্দ্রতা নষ্ট হয় এবং চুল ভেঙে যায়।

হ্যাট পরুন

চুল ও মাথার তালুর আর্দ্রতা ধরে রাখতে হ্যাট পরুন। তবে হ্যাটটি যাতে বেশি টাইট না হয় সেদিকে খেয়াল রাখবেন।
Share:

মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী, ২০২০

লবণপানির গরগরার উপকারিতা


সর্দি গলাব্যথায় ভুগছেন, করুন লবণপানি গরগরা

শীত এলেই বাড়ে সর্দি-কাশি ও গলাব্যথার সমস্যা। গলাব্যথা কিংবা ঠাণ্ডা লাগলে লবণ-গরম পানি দিয়ে গরগরা করলে উপকার পাবেন।
সাধারণ সর্দি-গলাব্যথায় প্রথম অবস্থায় ওষুধ না খেয়ে লবণ-গরম পানি ব্যবহার করতে পারেন। এই পদ্ধতির কথা কম-বেশি সবাই জানেন। তবে কীভাবে কাজ করে সে ব্যাপারে জানি না।


স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে এ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ অনেক তথ্য জানা গেছে।

আসুন জেনে নিই কুসুম লবণপানি সর্দি ও গলাব্যথা সারাতে যেভাবে কাজ করে-

লবণপানি দিয়ে কুলকুচি করলে তৈরি হয় ‘অসমোসিস ইফেক্ট’, যেখানে এই লবণ গলা থেকে তরল টেনে আনে। সেই তরলের টানে বেরিয়ে আসে ‘মিউকাস’, অস্বস্তি সৃষ্টিকারী ‘অ্যালার্জেনস’, ব্যাক্টেরিয়া ও ছত্রাক। ফলে গলা পরিষ্কার হয়।
এ ছাড়া দাঁত ও মাড়ি থেকে ক্ষতিকর ‘প্যাথোজেন’ বা রোগজনক শক্তি অপসারণ করে এবং তাদের বৃদ্ধি রোধ করে লবণপানি।

লবণপানির গরগরার উপকারিতা

১. গলাব্যথা দুর করতে প্রদাহ, সর্দি এবং সাইনাসের সংক্রমণ সারাতে গরগরা করতে পারেন।

২. নিয়মিত ব্যবহারে মাড়ির রক্তক্ষরণ কমে।

৩.লবণপানি দিয়ে কুলকুচি করার কারণে মুখগহ্বরের অম্ল প্রশমিত হয় এবং সেখানকার অম্ল-ক্ষারের মাত্রার ভারসাম্য বজায় থাকে। এতে ‘জিনজিভাইটিস’ বা মাড়ি ফোলা রোগ হওয়ার সম্ভাবনা কমায়।

৪. মুখে ও গলায় ফাঙ্গাসজনিত সংক্রমণ হওয়া প্রতিরোধ করে।
লবণপানির মিশ্রণ তৈরির পদ্ধতি

একটি চা-চামচে অর্ধেক পরিমাণ লবণ নিয়ে তার চার ভাগের এক ভাগ পরিমাণ মিশিয়ে নিতে হবে এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে। কুলি বা গার্গল করার সময়

মাথা পেছনের দিকে ঠেলে দিয়ে মুখে পানিটুকু গলার নিয়ে গরগরা করতে হবে ৩০ সেকেন্ড। সঙ্গে সাধারণ কুলি তো করবেনই। একবারে পাঁচ থেকে সাতবার এভাবে কুলি করতে হবে।

সর্দি লাগলে বা গলায় অস্বস্তি দেখা দিলে দিনে দুবার এই পদ্ধতি অনুসরণ করলে উপকার মিলবে। সতর্ক থাকতে হবে পানির তাপমাত্রা ও লবণের পরিমাণ নিয়ে। লবণ বেশি হলে মুখগহ্বর ও গলার ভেতরের ‘টিস্যু’ শুষ্ক হয়ে যাবে।
Share:

Sample Text

হারবাল ঔষধ, ভেষজ ঔষধ, ভেষজ চূর্ণ, ভেষজ গুণ সম্পর্কিত গাছ, প্রাকৃতিক ঔষধ, ভেষজ উদ্ভিদ পরিচিতি, ইউনানি চিকিৎসা, আয়ুর্বেদ চিকিৎসা, আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা, গ্রামীণ চিকিৎসা সেবা, হারবাল চিকিৎসা, অর্গানিক খাদ্য,হারবাল চা,হারবাল রেমিডি,ন্যাচারাল রেমিডি, হার্বস, একক ভেষজ, হারবাল ঔষধ এর পরিচিতি,হারবাল ঔষধ এর রিভিউ, ইউনানি ঔষধ এর রিভিউ, আয়ুর্বেদিক ঔষধ এর রিভিউ,আয়ুর্বেদ চিকিৎসার ইতিহাস, ইউনানি চিকিৎসার ইতিহাস, ঘরোয়া পদ্ধতিতে চিকিৎসা, হারবাল টোটকা,হারবাল শরবত, ফলের গুনাগুন, ফুলের গুনাগুন ইত্যাদি নিয়ে লেখালেখি।

Blogger দ্বারা পরিচালিত.

About

test

Wikipedia

সার্চ ফলাফল

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

আমার ব্লগ তালিকা

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

About

আমার ব্লগ তালিকা

Blogroll

Unordered List

Theme Support

Blogroll

BTemplates.com

Blogroll

Natural Health

আমার ফটো
kishoregonj, dhaka, Bangladesh
I am simple Man and Harbs Learner.

Contact form

নাম

ইমেল *

বার্তা *

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

অনুসরণকারী

Followers

Generate More Traffic on your Website.

Generate More Traffic on your Website.
It is a long established fact that a reader will be distracted by the readable content of a page when looking at its layout. The point of using Lorem Ipsum is that it has a more-or-less normal distribution of letters, as opposed to using 'Content here, content here'.

Translate

BTemplates.com

THE LIFESTYLE

Pages - Menu

Random Posts

Pages

Pages - Menu

Pages

Pages

Most Popular

Recent Posts

Unordered List

Pages

Theme Support