তাই কোমর ব্যথায় অবহেলা না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
শুষ্কতা ও চুলকানি:
প্রস্রাবের ধরনের পরিবর্তন:
কিডনির সমস্যা হলে প্রস্রাবের ধরনের পরিবর্তন হয়। প্রস্রাব অনেক সময় ফেনাযুক্ত হয়, সাধারণ অব্স্থার তুলনায় অনেক বেশি হয়, প্রস্রাবের রং গাঢ় হয়,অনেক সময় প্রস্রাব করতে অসুবিধা বোধ হয়, প্রস্রাবের সঙ্গে রক্ত যায়। এসব সমস্যা দেখলেচিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
দীর্ঘমেয়াদি দুর্বলতা ও অবসন্নতা:
কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আরেকটি লক্ষণ হলো দীর্ঘমেয়াদি দুর্বলতা ও অবসন্নতা। কিডনির সমস্যা হলে কোষে অক্সিজেন পরিবহনে সমস্যা হয়। এতে শরীর দুর্বল ও অবসন্ন লাগে। শরীর ফুলে যাওয়া:কিডনি ভালোভাবে কাজ না করলে শরীরে তরল (ফ্লুইড) জমে। এতে মুখ, পা, পায়ের পাতা, হাঁটু ইত্যাদি অংশেপানি এসে ফুলে যায়। যদিশরীর ফোলার এ রকম সমস্যা দেখাযায় তাহলে অবহেলা করবেন না।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন