হারবাল ঔষধ, ভেষজ ঔষধ, ভেষজ চূর্ণ, ভেষজ গুণ সম্পর্কিত গাছ, প্রাকৃতিক ঔষধ, ভেষজ উদ্ভিদ পরিচিতি, ইউনানি চিকিৎসা, আয়ুর্বেদ চিকিৎসা, আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা, গ্রামীণ চিকিৎসা সেবা, হারবাল চিকিৎসা, অর্গানিক খাদ্য,হারবাল চা,হারবাল রেমিডি,ন্যাচারাল রেমিডি, হার্বস, একক ভেষজ, হারবাল ঔষধ এর পরিচিতি,হারবাল ঔষধ এর রিভিউ, ইউনানি ঔষধ এর রিভিউ, আয়ুর্বেদিক ঔষধ এর রিভিউ,আয়ুর্বেদ চিকিৎসার ইতিহাস, ইউনানি চিকিৎসার ইতিহাস, ঘরোয়া পদ্ধতিতে চিকিৎসা, হারবাল টোটকা,হারবাল শরবত, ফলের গুনাগুন, ফুলের গুনাগুন ইত্যাদি নিয়ে লেখালেখি।

Blogger templates

  • This is default featured slide 1 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

  • This is default featured slide 2 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

  • This is default featured slide 3 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

  • This is default featured slide 4 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

  • This is default featured slide 5 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

রবিবার, ২৩ জুন, ২০১৯

রোগীর ইতিহাস নেয়া ও পরীক্ষার পদ্ধতি সমূহ

রোগীর ইতিহাস নেয়া ও পরীক্ষার পদ্ধতি সমূহ

চিকিৎসা পরামর্শ দানে ৩টি অংশ আছে
          ১. রোগ ও রোগীর ইতিহাস,
          ২. দৈহিক ও মানসিক অবস্থার পরীক্ষা,
          ৩. যথাযত পরামর্শ ও ব্যাখা প্রদান।
১.  রোগ ও রোগীর ইতিহাস,
     রোগী চিকিৎসায় সফলতার ৫০% নির্ভর করে এই ইতিহাস নেয়ার মধ্যে। এই ইতিহাস নেয়া থেকে শুধু যে রোগের ধারনা সৃষ্টি হয় তা নয়, রোগীর বিশ্বাসকে ও কাজে লাগানোর সুযোগ সৃষ্টি হয়।
২. দৈহিক ও মানসিক অবস্থার পরীক্ষা,
     নিয়মতান্ত্রিকভাবে রোগীর দৈহিক ও মানসিক অবস্থার পরীক্ষা করা এবং তার সাথে ইতিহাস থেকে প্রাপ্ত তথ্যকে সমন্বয় করা রোগ সনাক্তের একমাত্র উপায়। 
৩. যথাযত ব্যাখ্যা  ও পরামর্শ প্রদান।
    আন্তরকিতা সহকারে যে সকল শব্দ, ভাষা তথা বোধগম্য উপস্থাপনায় যেভাবে ব্যখ্যা দিলে, রোগ
    এবং রোগের প্রকৃতি সম্বন্ধে রোগী এবং রোগীর লোকের কাছে কিছুটা হলেও স্বচ্ছ একটা
    উপলব্ধি এবং ধারনা জম্মাবে সেভাবে ব্যাখা করা এবং  রোগীর জন্য করনীয় (ঔষুধ সেবন সহ)
    পরামর্শ যতটুকু সম্ভব রোগীর দ্বারা বহনসম্ভবের কথা বিবেচনা করেই প্রদান করা উচিত। 

পরামর্শ দেয়ার সময় মনে রাখতে হবে
       রোগী ৩ টি কারনে চিকিৎসা পরামর্শ চায়
          ১. রোগ নির্নীত হওয়ার জন্যে
          ২. রোগের চিকিৎসা পাওয়ার জন্যে
          ৩. আশ্বস্থ হতে

          রোগীকে সহায়তা ও আশ্বস্ত করার ব্যাপারে সফল হওয়ার জন্যে চিকিৎসককে রোগীর বিশ্বাস এবং শ্রদ্ধাবোধকে কাজে লাগাতে হবে। রোগীর ইতিহাস নেয়ার সময় এবং রোগীকে পরীক্ষার সময় যে সম্বন্ধ গড়ে উঠে তা সন্তোষজনক একটা ’’রোগী-চিকিৎসক’’ সম্পর্ক তৈরীর ভিত্তি । চিকিৎসা পরামর্শ দানের মৌালক দক্ষতা হলো ইতিহাস নেয়ার দক্ষতা। আর এ দক্ষতা সকল চিকিৎসক সমানভাবে অর্জন করতে পারে না  বা প্র্যাকটিসের সময় এটা অটোমেটিক্যলি হয় না।
এ দক্ষতা অর্জন করার জন্য প্রয়োজন 

১. চিকিৎসক হওয়ার আগে এবং পরে যথাযত শিক্ষা নেয়া,
২. অন্যজন কিভাবে ই&&তহাস নেয় সেটা সতর্কভাবে পর্যবেক্ষন করা, এবং
৩. যে কোন মন্তব্য বা সমালোচনা গ্রহন ও সহ্য করার মানসিকতা রাখা।
          পরিজ্ঞান লাভ করার জন্য একটা সফল উপায় হলো সাক্ষাৎকারের সময়গুলোকে অডিও ভিজুয়্যাল  রেকর্ড করে পরবর্তিতে পর্য্যালোচনা করা , কারন বই হতে বিভিন্ন পদ্ধতি ও নিয়মাবলী জানা যেতে পারে শুধু। আবার খুবই অসুস্থ রোগীকে তাৎক্ষনিক ব্যবস্থা দিয়ে দেয়া প্রয়োজন, এক্ষেত্রে বিস্তৃত ইতিহাস নেয়ার জন্য অপেক্ষা করা যর্থার্থ নয়।
Share:

বুধবার, ১৯ জুন, ২০১৯

কারা রক্ত দেবেন, কারা দেবেন না

রক্ত দেওয়া নিয়ে অনেকের মনে ভীতি ও ভ্রান্ত ধারণা আছে। রক্ত দিলে শরীরের কোনো ক্ষতি হয় না। শরীর শুকিয়ে যায় না বা শক্তিও নিঃশেষ হয়ে যায় না। বরং রক্তদানের নানাবিধ উপকার আছে। রক্তদানের মাধ্যমে আপনি অন্যের জীবন বাঁচাতে ভূমিকা রাখতে পারেন। গবেষণা বলছে, নিয়মিত রক্তদানের ফলে কিছু ক্যানসারের ঝুঁকি কমে। রক্ত দেওয়ার ফলে অস্থিমজ্জার রক্তকণিকা উৎপাদন ব্যবস্থা আরও সক্রিয় হয় ও নতুন লোহিত রক্তকণিকা তৈরির হার বাড়ে। যাদের রক্তে আয়রন জমার প্রবণতা আছে, রক্তদান তাদের জন্য ভালো। রক্ত দিলে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে, কখনো রক্তচাপও নিয়ন্ত্রিত হয়। দেহে হেপাটাইটিস বি, সি, এইচআইভি, সিফিলিস, ম্যালেরিয়ার জীবাণু আছে কি না, রক্তদান উপলক্ষে অনেকেরই তা জানা হয়ে যায়।

কারা রক্ত দিতে পারবেন


রক্ত দেওয়া নিয়ে অনেকের মনে ভীতি ও ভ্রান্ত ধারণা আছে। রক্ত দিলে শরীরের কোনো ক্ষতি হয় না। শরীর শুকিয়ে যায় না বা শক্তিও নিঃশেষ হয়ে যায় না। বরং রক্তদানের নানাবিধ উপকার আছে। রক্তদানের মাধ্যমে আপনি অন্যের জীবন বাঁচাতে ভূমিকা রাখতে পারেন। গবেষণা বলছে, নিয়মিত রক্তদানের ফলে কিছু ক্যানসারের ঝুঁকি কমে। রক্ত দেওয়ার ফলে অস্থিমজ্জার রক্তকণিকা উৎপাদন ব্যবস্থা আরও সক্রিয় হয় ও নতুন লোহিত রক্তকণিকা তৈরির হার বাড়ে। যাদের রক্তে আয়রন জমার প্রবণতা আছে, রক্তদান তাদের জন্য ভালো। রক্ত দিলে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে, কখনো রক্তচাপও নিয়ন্ত্রিত হয়। দেহে হেপাটাইটিস বি, সি, এইচআইভি, সিফিলিস, ম্যালেরিয়ার জীবাণু আছে কি না, রক্তদান উপলক্ষে অনেকেরই তা জানা হয়ে যায় 
■ ১৮ থেকে ৬০ বছর বয়সী যেকোনো শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ ও সক্ষম ব্যক্তি রক্ত দিতে পারবেন।
■ যাদের ওজন ৫০ কেজি বা তার বেশি (কখনো সর্বনিম্ন ওজন ৪৫ কেজিও ধরা হয়)।
■ কোনো ব্যক্তি একবার রক্ত দেওয়ার ৪ মাস পর আবার রক্ত দিতে পারবেন।
● হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কম (পুরুষদের ন্যূনতম ১২ গ্রাম/ডেসিলিটার এবং নারীদের ন্যূনতম ১১ গ্রাম/ডেসিলিটার হতে হবে) থাকলে।
● রক্তচাপ ও শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিক না থাকলে রক্ত দেওয়া ওই মুহূর্তে উচিত নয়।
● শ্বাস–প্রশ্বাসজনিত রোগ, যেমন হাঁপানি বা অ্যাজমা।
● রক্তবাহিত রোগ যেমন, হেপাটাইটিস বি বা সি, জন্ডিস, এইডস, সিফিলিস, গনোরিয়া, ম্যালেরিয়া ইত্যাদি থাকলে রক্ত দেওয়া যাবে না। তা ছাড়া টাইফয়েড, ডায়াবেটিস, চর্মরোগ, বাতজ্বর, হৃদ্‌রোগ থাকলেও রক্ত দেওয়া উচিত নয়।
● নারীদের মধ্যে যাঁরা অন্তঃসত্ত্বা ও যাঁদের ঋতুস্রাব চলছে তাঁরা রক্ত দেবেন না, সন্তান জন্মদানের এক বছরের মধ্যেও না।
● যাঁরা কিছু ওষুধ সেবন করছেন, যেমন, কেমোথেরাপি, হরমোন থেরাপি, অ্যান্টিবায়োটিক ইত্যাদি তাঁরা সে সময় রক্ত দেবেন না।
● যাঁদের বিগত ৬ মাসের মধ্যে বড় কোনো দুর্ঘটনা বা অস্ত্রোপচার হয়েছে তাঁরা রক্ত দেবেন না।
Share:

কোলন ক্যানসার

আমাদের জীবনযাপনের ধরন ও খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তিত হচ্ছে দিন দিন। সঙ্গে বদলে যাচ্ছে রোগের ধরনও। বাংলাদেশে ক্যানসার আক্রান্ত পুরুষ রোগীদের প্রায় সাড়ে ছয় শতাংশ কোলন ক্যানসারে ভুগছে। নারীদের হার কিছুটা কম।

কোলন ক্যানসার কাদের এবং কেন হয়
কোলন ক্যানসার সাধারণত ৪০ বছরের বেশি বয়সীদের হয় এবং নারীদের তুলনায় পুরুষদের এ ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত খাবার খেলে ও মদ্যপান করলে এ রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। পূর্ববর্তী অন্ত্রের রোগ, যেমন আলসারেটিভ কোলাইটিস, দীর্ঘস্থায়ী অন্ত্রের পলিপ কোলন ক্যানসারের প্রধান কারণ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। তা ছাড়া বংশগত কারণে যদি একটি নির্দিষ্ট জিনের পরিবর্তন হয়, তবে তা পরবর্তী সময়ে কোলন ক্যানসারকে ত্বরান্বিত করে। কারও রক্তের সম্পর্কের কোনো আত্মীয়–পরিজন কোলন ক্যানসারে আক্রান্ত থাকলেও কোলন ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
রোগের লক্ষণ
প্রাথমিক অবস্থায় সাধারণত রোগীর পেটব্যথা, ক্ষুধামন্দা, পেট ফাঁপা ফাঁপা লাগা, ডায়রিয়া বা কোষ্ঠকাঠিন্য হতে দেখা যায়। পরবর্তী সময়ে পায়খানার সঙ্গে রক্ত যাওয়া, হঠাৎ ওজন কমে যাওয়া, রক্তশূন্যতা ইত্যাদি লক্ষণ দেখা যায়।
মলত্যাগের পরও মনে হতে পারে ভালোভাবে মলত্যাগ হয়নি। এ ছাড়া রোগ ছড়িয়ে পড়লে আরও অনেক ধরনের সমস্যা হতে পারে।
ক্যানসার নির্ণয়
কোলনস্কোপি হলো কোলন ক্যানসার নির্ণয়ের সর্বোত্তম পরীক্ষা। এখন সহজেই কোলনস্কপি পরীক্ষা করা যায়। কোলনের নিচের অংশে টিউমার হলে সিগময়ডোস্কোপি নামক আরেকটি সহজ পরীক্ষা করা যায়। কোলনস্কোপি বা সিগময়ডস্কোপির মাধ্যমে যেমন সরাসরি টিউমার দেখা যায়, তেমনি সেখান থেকে টিস্যু নিয়ে পরীক্ষা করে 
নিশ্চিতভাবে বলা যায় ক্যানসার কি না।

আমাদের জীবনযাপনের ধরন ও খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তিত হচ্ছে দিন দিন। সঙ্গে বদলে যাচ্ছে রোগের ধরনও। বাংলাদেশে ক্যানসার আক্রান্ত পুরুষ রোগীদের প্রায় সাড়ে ছয় শতাংশ কোলন ক্যানসারে ভুগছে। নারীদের হার কিছুটা কম।
কোলন ক্যানসার কাদের এবং কেন হয়
কোলন ক্যানসার সাধারণত ৪০ বছরের বেশি বয়সীদের হয় এবং নারীদের তুলনায় পুরুষদের এ ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত খাবার খেলে ও মদ্যপান করলে এ রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। পূর্ববর্তী অন্ত্রের রোগ, যেমন আলসারেটিভ কোলাইটিস, দীর্ঘস্থায়ী অন্ত্রের পলিপ কোলন ক্যানসারের প্রধান কারণ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। তা ছাড়া বংশগত কারণে যদি একটি নির্দিষ্ট জিনের পরিবর্তন হয়, তবে তা পরবর্তী সময়ে কোলন ক্যানসারকে ত্বরান্বিত করে। কারও রক্তের সম্পর্কের কোনো আত্মীয়–পরিজন কোলন ক্যানসারে আক্রান্ত থাকলেও কোলন ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
রোগের লক্ষণ
প্রাথমিক অবস্থায় সাধারণত রোগীর পেটব্যথা, ক্ষুধামন্দা, পেট ফাঁপা ফাঁপা লাগা, ডায়রিয়া বা কোষ্ঠকাঠিন্য হতে দেখা যায়। পরবর্তী সময়ে পায়খানার সঙ্গে রক্ত যাওয়া, হঠাৎ ওজন কমে যাওয়া, রক্তশূন্যতা ইত্যাদি লক্ষণ দেখা যায়।
মলত্যাগের পরও মনে হতে পারে ভালোভাবে মলত্যাগ হয়নি। এ ছাড়া রোগ ছড়িয়ে পড়লে আরও অনেক ধরনের সমস্যা হতে পারে।
ক্যানসার নির্ণয়
কোলনস্কোপি হলো কোলন ক্যানসার নির্ণয়ের সর্বোত্তম পরীক্ষা। এখন সহজেই কোলনস্কপি পরীক্ষা করা যায়। কোলনের নিচের অংশে টিউমার হলে সিগময়ডোস্কোপি নামক আরেকটি সহজ পরীক্ষা করা যায়। কোলনস্কোপি বা সিগময়ডস্কোপির মাধ্যমে যেমন সরাসরি টিউমার দেখা যায়, তেমনি সেখান থেকে টিস্যু নিয়ে পরীক্ষা করে নিশ্চিতভাবে বলা যায় ক্যানসার কি না।
চিকিৎসা
কোলন ক্যানসারের একমাত্র চিকিৎসা হলো অস্ত্রোপচার। কোলনের ক্যানসার আক্রান্ত অংশ এবং তার আশপাশ অস্ত্রোপচার করে কেটে ফেলে দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে ক্যানসারের অবস্থাভেদে যুক্ত করা হয় কেমোথেরাপি অথবা রেডিও থেরাপি। যেকোনো ক্যানসারের চিকিৎসায় মাল্টিডিসিপ্লিনারি অ্যাপ্রোচ এখন সারা বিশ্বে বহুল সমাদৃত। এটি হলো সার্জন, প্যাথলজিস্ট, ক্যানসার বিশেষজ্ঞ, সাইকোথেরাপিস্টসহ সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা।
প্রতিরোধে করণীয়
কোলন ক্যানসার প্রতিরোধে নিয়মিত আঁশযুক্ত, অ্যান্টি–অক্সিডেন্টসমৃদ্ধ এবং ভিটামিন ও খনিজযুক্ত খাবার গ্রহণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
এ ছাড়া ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা, দৈনিক অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটা, মদ্যপান ও ধূমপান পরিহার করাও এই ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
চল্লিশোর্ধ্ব ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে রোগনির্ণয়ের জন্য নিয়মিত স্ক্রিনিং বা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করানো জরুরি।
এই সময়ে কোলন ক্যানসারের খুব ভালো চিকিৎসা দেশেই রয়েছে। চিকিৎসায় শত শত রোগী বর্তমানে সম্পূর্ণ সুস্থভাবে জীবন যাপন করছে। সুতরাং প্রতিরোধ ও প্রতিকারযোগ্য এই ক্যানসারকে প্রতিহত করার জন্য দরকার একটুখানি সতর্কতা ও সচেতনতা এবং সে অনুযায়ী কাজ করা।
Share:

সুস্থ হাড়ের জন্য যা করবেন

হাড় আমাদের সমস্ত শরীরের ভার বহন করে। সুস্থ ও টেকসই হাড় পেতে হলে শৈশব থেকেই সচেতন হওয়া জরুরি। কেননা, পিক বোন মাস বা হাড়ের সর্বোচ্চ ঘনত্ব আমরা লাভ করি ৩০ বছর বয়সের আগেই। এরপর হাড়ের ঘনত্ব আর বাড়ে না, বরং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে কমে। হাড়ের সুস্থতা নির্ভর করে এই অল্প বয়সে অর্জিত হাড়ের ঘনত্ব, স্থিতিস্থাপকতা ও খনিজের ওপর।
তাহলে কী করে আমরা হাড়ের এই সুস্থতা নিশ্চিত করতে পারি?

চাই যথেষ্ট খনিজ: একজন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের দিনে ১০০০ মিলিগ্রাম ও নারীর ১২০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম গ্রহণ করা উচিত। নারীদের অন্তঃসত্ত্বা ও স্তন্য পান করানোর সময় এবং মেনোপজের পর এই ক্যালসিয়ামের চাহিদা আরও বেশি। উচ্চ ক্যালসিয়ামযুক্ত খাবার হচ্ছে দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার, নানা ধরনের ছোট মাছ ও সামুদ্রিক মাছ, সবুজ পাতাযুক্ত শাক, বাদাম ইত্যাদি। শৈশব ও কৈশোর থেকে ভালো মানের ক্যালসিয়ামযুক্ত খাবার যথেষ্ট খেলে মজবুত হাড় পাওয়া সম্ভব।











ভিটামিন ডি: হাড় সবল রাখার জন্য পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি দরকার। সূর্যালোকে আছে এই ভিটামিন। তাই দিনের একটি সময় রোদে হাঁটাহাঁটি বা ব্যায়াম করা উচিত। এই অভ্যাস থাকা দরকার সব বয়সই। এ ছাড়া তৈলাক্ত মাছ, মাশরুম, ডিম ইত্যাদিতে আছে ভিটামিন ডি।

ব্যায়াম: নিয়মিত কায়িক শ্রম ও ব্যায়াম হাড়সন্ধিকে মজবুত করে। অল্প বয়সে তো বটেই, এমনকি বেশি বয়সেও নির্দিষ্ট কিছু ব্যায়াম করতে পারলে হাড়ক্ষয় বা ভঙ্গুর হওয়ার ঝুঁকি অনেকটাই কমে।


হাড় আমাদের সমস্ত শরীরের ভার বহন করে। সুস্থ ও টেকসই হাড় পেতে হলে শৈশব থেকেই সচেতন হওয়া জরুরি। কেননা, পিক বোন মাস বা হাড়ের সর্বোচ্চ ঘনত্ব আমরা লাভ করি ৩০ বছর বয়সের আগেই। এরপর হাড়ের ঘনত্ব আর বাড়ে না, বরং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে কমে। হাড়ের সুস্থতা নির্ভর করে এই অল্প বয়সে অর্জিত হাড়ের ঘনত্ব, স্থিতিস্থাপকতা ও খনিজের ওপর।
তাহলে কী করে আমরা হাড়ের এই সুস্থতা নিশ্চিত করতে পারি?

চাই যথেষ্ট খনিজ: একজন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের দিনে ১০০০ মিলিগ্রাম ও নারীর ১২০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম গ্রহণ করা উচিত। নারীদের অন্তঃসত্ত্বা ও স্তন্য পান করানোর সময় এবং মেনোপজের পর এই ক্যালসিয়ামের চাহিদা আরও বেশি। উচ্চ ক্যালসিয়ামযুক্ত খাবার হচ্ছে দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার, নানা ধরনের ছোট মাছ ও সামুদ্রিক মাছ, সবুজ পাতাযুক্ত শাক, বাদাম ইত্যাদি। শৈশব ও কৈশোর থেকে ভালো মানের ক্যালসিয়ামযুক্ত খাবার যথেষ্ট খেলে মজবুত হাড় পাওয়া সম্ভব।
ভিটামিন ডি: হাড় সবল রাখার জন্য পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি দরকার। সূর্যালোকে আছে এই ভিটামিন। তাই দিনের একটি সময় রোদে হাঁটাহাঁটি বা ব্যায়াম করা উচিত। এই অভ্যাস থাকা দরকার সব বয়সই। এ ছাড়া তৈলাক্ত মাছ, মাশরুম, ডিম ইত্যাদিতে আছে ভিটামিন ডি।

ব্যায়াম: নিয়মিত কায়িক শ্রম ও ব্যায়াম হাড়সন্ধিকে মজবুত করে। অল্প বয়সে তো বটেই, এমনকি বেশি বয়সেও নির্দিষ্ট কিছু ব্যায়াম করতে পারলে হাড়ক্ষয় বা ভঙ্গুর হওয়ার ঝুঁকি অনেকটাই কমে।

ওষুধ ও ধূমপান: ধূমপান হাড়ের ভঙ্গুরতা বাড়ায়। এ ছাড়া যাঁরা দীর্ঘদিন স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ, খিঁচুনির কিছু ওষুধ, মিথোট্রেক্সেট, ওমিপ্রাজল ইত্যাদি সেবন করেন, তাঁদের অস্টিওপোরোসিসের ঝুঁকি বাড়ে।

রোগবালাই:
 কিছু কিছু রোগ, যেমন রিউমাটয়েড আরথ্রাইটিস, হাইপোগোনাডিজম ইত্যাদির কারণে হাড়ক্ষয় বেশি হয়। নারীদের মেনোপজের পর বেড়ে যায় হাড়ক্ষয়ের আশঙ্কা। তাই বয়স্ক নারীদের খাবারদাবার ও ব্যায়ামের দিকে বেশি সচেতনতা দরকার। যাঁদের সময়ের আগেই মেনোপজ হয়েছে (যেমন অল্প বয়সে জরায়ু ফেলে দেওয়া) তাঁরা চিকিৎসকের পরামর্শে হরমোন থেরাপি নিতে পারেন। হাড়ক্ষয়ের মাত্রা জানতে এখন বিশেষ পরীক্ষা করে নির্দিষ্ট চিকিৎসা নেওয়া যায়। তাই প্রয়োজনে চিকিৎসা নিন।





Share:

Braces won't guarantee self-confidence

Braces won't guarantee self-confidence



Braces can help you get straight teeth but it may not always bring happiness and self-confidence, a study suggests.
https://freurl.com/n39u
Add caption

Published in the journal Orthodontics and Craniofacial Research, the study followed 448 13-year-old kids from South Australia in 1988 and 1989. By the time that they turned 30 in 2005 and 2006 more than a third of them had received orthodontic treatment.
"The study, examined if having braces lead to a greater level of happiness or psychosocial outcomes, later in life. There was a pattern of higher psychosocial scores in people who did not have orthodontic treatment meaning people who hadn't had braces fitted were significantly more optimistic than the ones that did have braces," said Esma Dogramaci, professor at the University of Adelaide.
"Those who didn't have braces had varying levels of crooked teeth, just like those who had braces treatment -- ranging from mild through to very severe," Dogramaci said.

The study looked at four psychosocial aspects: how well people felt they coped with new or difficult situations and associated setbacks; how much they felt that could take care of their own health; the person believed that the support they received was from their personal network and their own level of optimism.
"These indicators were chosen because they are important for psychosocial functioning and are relevant to health behaviours and health outcomes; since the core research question was the impact of braces treatment on patients' self-confidence and happiness in later life," Dogramaci added.
During the study, dental student Alex Furlan, who has never had braces fitted: "My orthodontist recommended that I have braces fitted but I'm quite happy without them.

"I've never felt the need to straighten my teeth - I can get on in life without having perfectly straight teeth."




Share:

বৃহস্পতিবার, ৬ জুন, ২০১৯

ওজন ও মানসিক চাপ কমাতে করনীয়

সারাদিনে কাজের যেন অন্ত নেই। সব কাজ গুছিয়ে নিজেকে দেওয়ার মতো এতটুকু সময় আর নিজের জন্য থাকে না। ও দিকে ওজন বেড়ে চলেছে। এই ভাবে চললে তো ভারী মুশকিল।
১০-২০ মিনিট সময় বের করে নিয়মিত ব্যায়াম ও প্রাণায়াম করলে ওজন যেমন নিয়ন্ত্রণে থাকবে। আবার বাড়তি স্ট্রেস থেকেও মুক্তি পাবেন।
★ স্ট্রেস বা মানসিক চাপ কমাতে প্রাণায়াম
     প্রাণায়াম করলে শুধুই যে স্ট্রেস কমবে তা নয় এতে আপনার মনও ভালো থাকবে। অনেক শারীরিক সমস্যা থেকেও মুক্তি পাবেন।
★ হাঁটুন 
ওজন কমাতে হাঁটার কোনো বিকল্প নেই। আর হাঁটলে শুধু ওজনই কমাবে না, কমাবে হৃদরোগের ঝুঁকিও। বিষণ্ণতা বা মন খারাপ ভাবও কমে যাবে অনেক।
★একটু কম খান 
 আগে যেখানে হয়তো ৩টি রুটি খেতেন, সেখানে ১টি রুটি খান বা যেখানে এক থালা ভাত খেতেন, সেখানে ১ কাপ ভাত খান। এর বদলে পেট ভরান সবজি আর ফল দিয়ে।
★ ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে প্রাণায়াম
 যদি ত্বকের উজ্জ্বলতা হারিয়ে যায় তা হলে নিয়মিত সকালে প্রাণায়াম করুন। ১ মাস নিয়মিত প্রাণায়াম করলেই বুঝতে পারবেন, হারিয়ে যাওয়া ত্বকের উজ্জ্বলতা কী ভাবে ফিরে এসেছে।
★ মনের জোর বাড়ে 
প্রাণায়াম করলে মনের জোর যেমন বাড়ে আবার যে কোনো কাজে ভালো ভাবে মনঃসংযোগ দিতে কোনো অসুবিধে হবে না। যাঁরা ডিপ্রেশনে ভুগছেন, তাঁরা প্রাণায়াম অভ্যেস করলে নিশ্চিতভাবেই উপকার পাবেন।  
সংগ্রহিত : ইন্টারনেট হতে।   
Share:

নিয়মিত যৌনমিলনের ৭টি উপকারিতা

বিশেষজ্ঞদের মতে, সপ্তাহে ২-৩ বার সেক্স করলে নিজের সৌন্দর্য যেমন বৃদ্ধি পায়। আবার নিজের বয়সকে ধরে রাখতে চাইলেও সেক্সের জুড়ি মেলা ভার।
১।২০১৫ সালে চিনে একটি গবেষণায় দেখাগিয়েছে   যাঁরা সপ্তাহে ২-৩ দিন সেক্স করেন তাঁরা সুখী হন। আর এর প্রভাব পড়ে তাঁদের চেহারায়। তারুণ্য বজায় থাকে, অন্যদের তুলনায় অনেক বেশি৷ কারণ তারা মানসিক ভাবে বেশি সুখী হন।
২। ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে কিংবা চুলের উজ্জ্বলতা ফেরাতে নিয়মিত সেক্স করুন।
৩। সেক্সের ফলে হার্টের কার্যকারিতা ও শরীরের রক্ত সঞ্চালন ভালো থাকে৷ যৌন মিলনের সময় আমাদের মস্তিষ্ক থেকে ‘ফিল গুড’ রাসায়নিক এন্ড্রোফিনস (endorphins) নির্গত হয়। এটি মানসিক চাপ কাটাতে সাহা্য্য করে।
৪। দু’জন দু’জনের খুব কাছাকাছি আসতে সপ্তাহে ২-৩ দিন সেক্স করুন। এ ছাড়াও নিয়মিত সেক্স করলে বাড়ে আত্মবিশ্বাস, মনও থাকে শান্ত।
৫। ওজন কমাতে আর কষ্ট করে জিমে না গিয়ে নিয়মিত সেক্স করলে দ্রুত ওজন কমতে বাধ্য।
৬। মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পেতে সেক্স করলে পাবেন সুফল। তাই মনকে ফুরফুরে রাখতে নিয়মিত সেক্স করুন।           
৭। ত্বকে বয়সের ছাপ পড়া থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত করুন সেক্স।
তবে গবেষণা বলছে সেক্স মানে যেমন-তেমন ‘গোগ্রাসে খাবার’ মতো ব্যাপার নয়। তাতে উভয় পক্ষের অংশগ্রহণ থাকা জরুরি। দু’জনে উত্তেজিত না হলে সুস্থ শারীরিক সম্পর্ক  গড়ে ওঠে না। জানতে বা বুঝতে চেষ্টা করুন কেন আপনার সংগী সেক্সে অনাগ্রহী।   
Share:

Sample Text

হারবাল ঔষধ, ভেষজ ঔষধ, ভেষজ চূর্ণ, ভেষজ গুণ সম্পর্কিত গাছ, প্রাকৃতিক ঔষধ, ভেষজ উদ্ভিদ পরিচিতি, ইউনানি চিকিৎসা, আয়ুর্বেদ চিকিৎসা, আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা, গ্রামীণ চিকিৎসা সেবা, হারবাল চিকিৎসা, অর্গানিক খাদ্য,হারবাল চা,হারবাল রেমিডি,ন্যাচারাল রেমিডি, হার্বস, একক ভেষজ, হারবাল ঔষধ এর পরিচিতি,হারবাল ঔষধ এর রিভিউ, ইউনানি ঔষধ এর রিভিউ, আয়ুর্বেদিক ঔষধ এর রিভিউ,আয়ুর্বেদ চিকিৎসার ইতিহাস, ইউনানি চিকিৎসার ইতিহাস, ঘরোয়া পদ্ধতিতে চিকিৎসা, হারবাল টোটকা,হারবাল শরবত, ফলের গুনাগুন, ফুলের গুনাগুন ইত্যাদি নিয়ে লেখালেখি।

Blogger দ্বারা পরিচালিত.

About

test

Wikipedia

সার্চ ফলাফল

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

আমার ব্লগ তালিকা

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

About

আমার ব্লগ তালিকা

Blogroll

Unordered List

Theme Support

Blogroll

BTemplates.com

Blogroll

Natural Health

আমার ফটো
kishoregonj, dhaka, Bangladesh
I am simple Man and Harbs Learner.

Contact form

নাম

ইমেল *

বার্তা *

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

অনুসরণকারী

Followers

Generate More Traffic on your Website.

Generate More Traffic on your Website.
It is a long established fact that a reader will be distracted by the readable content of a page when looking at its layout. The point of using Lorem Ipsum is that it has a more-or-less normal distribution of letters, as opposed to using 'Content here, content here'.

Translate

BTemplates.com

THE LIFESTYLE

Pages - Menu

Random Posts

Pages

Pages - Menu

Pages

Pages

Most Popular

Recent Posts

Unordered List

Pages

Theme Support