পেনিসের সঠিক মাপ
সোমবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২০
পুরুষাঙ্গ নিয়ে নো টেনশন
মঙ্গলবার, ৪ আগস্ট, ২০২০
গরম থেকে বাঁচার ১০ টি উপায়
মঙ্গলবার, ২১ জুলাই, ২০২০
কোন রোগে কি টেষ্ট করাতে হয়
যখন আমরা অসুস্থ হই তখন চিকিৎসকের শরনাপন্ন হলে পরীক্ষা করানোর উপদেশ দেন চিকিৎসকরা রোগ ধরার প্রাথমিক ধাপ হিসাবে। এই পরীক্ষা নিয়ে আমাদের মাঝে অনেক ভুল বুঝাবুঝির উপলক্ষ রয়েছে, রোগী মাত্রই ভাবেন বেশি বা অযাচিত দিয়েছেন পরীক্ষা।
রোগীকে কোন পরীক্ষা কেন দেওয়া হয়েছে তা সঠিকভাবে বুঝিয়ে হয়ত দেওয়া হয় না বলেই হয়ত এই বিপত্তি। কোনো পরীক্ষার রিপোর্ট থেকে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক কী প্রত্যাশা করছেন, কোন পরীক্ষার সঙ্গে অন্য আরেকটি পরীক্ষার কী ধরনের সম্পর্ক থাকতে পারে তা বুঝিয়ে দিলে বিপত্তি অনেকাংশেই হয়ত থাকবে না। রোগীর অতিরিক্ত চাপ থেকে সময়ের অভাবে এই সমস্যা তৈরি হলে রোগীকে সেটি মানবিকভাবেই বিবেচনা করা উচিত। এটাও স্বাভাবিক যে রোগী তার রোগ নিয়ে উৎকণ্ঠায় থাকবে।
চিকিৎসকগণ যেসকল পরীক্ষা দিয়ে থাকেন তার মাঝে যে কয়েকটি রয়েছেঃ
১. সিবিসি
২. রুটিন একজামিনেশান অব ইউরিন
৩. লিভার ফাঙ্কশান টেস্ট
৪. কিডনি ফাঙ্কশান টেস্ট ইত্যাদি।
মনে হতে পারে কেন এতো পরীক্ষা বা একটি দিলেও সেটি কেন? আসুন জেনে নিই চিকিৎসকরা কোন টেস্ট কী রোগের সন্দেহে দিয়ে থাকেন।
সিবিসি: একটি সিবিসি একটি সাধারণ রক্ত পরীক্ষা যা বিভিন্ন কারণে করা হয়।
রোগীর সামগ্রিক স্বাস্থ্য পর্যালোচনা: রোগীর সাধারণ স্বাস্থ্যের ওপর নজর রাখতে এবং রক্তস্বল্পতা জাতীয় বিভিন্ন রোগের জন্য স্ক্রিন করার জন্য ডাক্তার একটি রুটিন মেডিকেল পরীক্ষার অংশ হিসাবে সিবিসি করার পরামর্শ দিতে পারে।
রোগের সামগ্রিক অবস্থা নির্ণয় করা: রোগীর দুর্বলতা, অবসন্নতা, জ্বর, প্রদাহ, ক্ষত বা রক্তপাতের অভিজ্ঞতা থাকলে ডাক্তার সম্পূর্ণ সিবিসি পরামর্শ দিতে পারে। সিবিসি পরীক্ষা এই লক্ষণগুলি ও লক্ষণগুলির কারণ নির্ণয় করতে সহায়তা করতে পারে। ডাক্তার যদি সন্দেহ করে যে রোগীর কোনও সংক্রমণ রয়েছে তবে পরীক্ষাটি এটি নির্ণয় নিশ্চিত করতেও সহায়তা করতে পারে।
চিকিৎসারত রোগীর বর্তমান অবস্থা নিরীক্ষণ: রোগীর রক্তের সেলকে প্রভাবিত করে এমন একটি রক্ত ব্যাধি দ্বারা চিহ্নিত হয়ে থাকেন তবে ডাক্তার রোগীর অবস্থার উপর নজর রাখতে সিবিসি ব্যবহার করতে পারেন।
রক্তের সেলের পরিমাণকে প্রভাবিত করতে পারে এমন কিছু গ্রহণ করা হলে রোগীর স্বাস্থ্যের নিরীক্ষণের জন্য সিবিসি ব্যবহার করা হয়।
সিবিসি সাধারণত একটি চূড়ান্ত নির্ণয়ের পরীক্ষা নয় । চিকিত্সক যে পরীক্ষার জন্য এই পরীক্ষার পরামর্শ দিয়েছেন তার উপর নির্ভর করে স্বাভাবিক পরিসরের বাইরে ফলাফলগুলি অনুসরণ করতে পারে বা নাও পারে।
উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনি স্বাস্থ্যবান হন এবং অসুস্থতার লক্ষণ বা লক্ষণ না থাকে তবে সিবিসি স্বাভাবিক পরিসরের বাইরে সামান্য ফলাফল উদ্বেগের কারণ নাও হতে পারে, এবং এর জন্য ফলোআপের প্রয়োজন নাও হতে পারে।
রোগীর জ্বর নানা কারনে হতে পারে, জ্বরকে সাধারন বলা যায় না।কারন পরিপূর্ণভাবে বের না করা ভবিষ্যতে আরও বড় কিছু হওয়ার ঝুঁকি থেকে যায়। রক্তের রিপোর্ট সেই কারণ বের করার প্রাথমিক ধাপ।
ইউরিন বা প্রস্রাব পরীক্ষা
রক্তের সিবিসির পরবর্তী একেবারে কমন পরীক্ষা হল রুটিন ইউরিন একজামিনেশন। এর মাধ্যমে রোগী ডায়াবেটিসে আক্রান্ত কিনা, কিডনি থেকে প্রস্রাব করার রাস্তার একেবারে শেষ প্রান্ত পর্যন্ত কোনও ইনফেকশান আছে কিনা, ফাঙ্গাস আক্রান্ত কিনা, কিডনি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে কিনা তার প্রাথমিক ধারণা পাওয়া যায়। অনেক রোগ রয়েছে যা কিডনিকে ক্ষতি করে, ইউরিন বা প্রস্রাব পরীক্ষা করা ছাড়া তার সম্পরকে ধারণা পাওয়া দুষ্কর।
লিভার ফাঙ্কশান টেস্ট
নিম্নলিখিত পরিস্থিতিতে প্রায়শই লিভার ফাংশন টেস্টের পরামর্শ দেওয়া হয়:
১. হেপাটাইটিস বি এবং হেপাটাইটিস সি এর মতো লিভারের সংক্রমণের ক্ষয়ক্ষতি পরীক্ষা করতে,
২. লিভার বা যকৃত প্রভাবিত করার জন্য পরিচিত কিছু ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলি পর্যবেক্ষণ করতে,
৩. রোগী যদি ইতিমধ্যে কোনও লিভারের রোগ থাকে তবে এই রোগটি পর্যবেক্ষণ করতে এবং একটি নির্দিষ্ট চিকিত্সা কতটা ভাল কাজ করছে,
৪. ডাক্তার যদি দেখেন রোগীর মাঝে লিভার ডিজঅর্ডারের লক্ষণগুলি রয়েছে।
৫. রোগী যদি উচ্চতর ট্রাইগ্লিসারাইডস, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, বা রক্তস্বল্পতার মতো কিছু নির্দিষ্ট শর্ত থাকে
৬. রোগী যদি পিত্তথলি রোগের ইতিহাস থাকে।
কিডনি ফাঙ্কশান টেস্ট কেন করা হয়?
রোগীর কিডনিতে সমস্যা চিহ্নিত করতে পারে এমন লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে:
উচ্চ রক্তচাপ
প্রস্রাবে রক্ত
প্রস্রাব করার জন্য ঘন ঘন urges
প্রস্রাব শুরু করা অসুবিধা
বেদনাদায়ক প্রস্রাব
শরীরে তরল তৈরির কারণে হাত ও পা ফোলা
একক লক্ষণ বলতে মারাত্মক কিছু বোঝাতে পারে না। যাইহোক, একই সঙ্গে সংঘটিত হওয়ার সময়, এই লক্ষণগুলি পরামর্শ দেয় যে রোগীর কিডনিগুলি সঠিকভাবে কাজ করছে না। কিডনি ফাংশন পরীক্ষা কারণ নির্ধারণে সহায়তা করতে পারে।
এখন দেখা গেলো সব রিপোর্ট স্বাভাবিক তাহলে কি ডাক্তার ভুল করেছেন?
রিপোর্ট স্বাভাবিক হলেই যে ডাক্তার অসাধু উদ্দেশ্যে দিয়েছেন তা বলা যাবে না। চিকিৎসা শাস্ত্রের এ পর্যন্ত যেসকল বই বের হয়েছে তাতে স্পষ্ট করে লেখা আছে রুটিন বেজ লাইন একজামিনেশান করে রোগের চিকিৎসা ধাপে ধাপে এগুনোর জন্য। আর্থ সামাজিক অবস্থা বিবেচনায় হয়ত চিকিৎসক পরীক্ষা কমিয়ে দিতে পারেন বা নাও করাতে পারেন নিজস্ব অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে। তবে মানুষ যেমন প্রতিকূল পরিবেশে টিকে থাকার চেষ্টা চালায় তেমনি জীবাণুও চেষ্টা করে। তাই রোগের ধরন কিন্তু পাল্টায়, গবেষণা চলে প্রতিনিয়ত কিভাবে এসব কে জয় করা যায়। অনেকেই ভেবে থাকেন ডাক্তারের কাছে গেলেই টেস্ট দিবেন তার চেয়ে দোকান থেকেই চিকিৎসা নিয়ে ফেলি। এতে রোগের লক্ষন চলে যায় হয়ত তবে অন্য অনেক সমস্যার সৃষ্টি হওয়ার ঝুঁকি থাকে। যে জীবাণুর বিরুদ্ধে যে ওষুধ ব্যবহার করা দরকার তার অভাবে সেই জীবাণু পরবর্তীতে আরও ক্ষতি করার শক্তি অর্জন করে নয়ত সেই ওষুধ টি অকার্যকর হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
ডাক্তার সময় দেয়না কথা শুনার এটি আমাদের অভিযোগ। অমুলক নয় একেবারে। বড় ডাক্তারের সঙ্গে আসলে আপেক্ষিক। যোগ্যতা সম্পন্ন ডাক্তারের অভাব কিন্তু অনেকটাই কমে এসেছে বর্তমানে। যে ডাক্তার বেশী রোগী দেখেন তিনিই যে বড় তা কিন্তু নয়, অনেকেই রয়েছেন আপনাদের সঠিক চিকিৎসা নিশ্চিত করার দক্ষতা সম্পন্ন। কাজেই চিকিতসকের যেমন এই ব্যাপারে কর্তব্য রয়েছে তেমনি রোগীদেরও রয়েছে সঠিক ভাবে রোগের চিকিৎসা সঠিকভাবে নেওয়ার রাস্তা সুগম রাখার। আস্থাহীনতার দোলাচলে পড়ে যেন আমরা পথ হারিয়ে না ফেলি সেটিই আমাদের সকলের কাম্য।
রবিবার, ১ মার্চ, ২০২০
বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
লাল শাকের কিছু অসাধারণ স্বাস্থ্যগুন
লাল শাক ভাজি, বা ছোট কোন মাছ দিয়ে লাল শাকের ঝোল খেতে কে না ভালোবাসে। যারা এখনো লাল শাক খান নি তারা খাওয়ার আগে একবার জেনেই নিন এর বাহারি স্বাস্থ্যগুন সম্পর্কে তাহলে অবশ্যই দেহের সুস্থতার দিক চিন্তা করে লাল শাক খাবেন।
দেহের রক্তশূন্যতা রোধ করে
দেহের রক্তশূন্যতা রোধ করতে লাল শাক খুব উপকারী কারণ এতে আছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন। লাল শাক দিয়ে আপনি জুস বানিয়েও খেতে পারেন। কিছু সাধারণ উপাদান যেমন- ডিম, মধু, লেবুর রস ও লাল শাক একসাথে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন তারপর এরপর ব্লেন্ড করে সামান্য পানি মিশিয়ে খেয়ে নিন। ভালো ফলাফল পেতে প্রতিদিন একবার খাওয়া উচিৎ।
কিডনি সমস্যা দূর করতে
কিডনি ফাংশনগুলো ভালো রাখতে ও কিডনি পরিষ্কার রাখতে লাল শাক খুব ভালো। এছাড়াও যেসকল নারীরা মাত্রই সন্তান জন্ম দিয়েছেন তাঁদের জন্য লাল শাক খুব কার্যকরী।
ভালো দৃষ্টি শক্তি
লাল শাকে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি যা চোখের দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধির জন্য খুব উপকারী। তাই দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি করতে ডায়েট মেন্যুতে রাখুন লাল শাক।
চুলের গোড়া মজবুত করে
চুলের স্বাস্থ্যের জন্য লাল শাক ভালো। লাল শাক ও লবণ একসাথে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিন, তারপর ছেকে রস সংরক্ষন করুন রসটি চুলের গোঁড়ায় তেলের মতো করে দিয়ে কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে ফেলুন। এই জুসটি পুরো সপ্তাহে ২/৩ বার ব্যবহার করতে পারেবন চুলে। এটি চুলের গোড়া মজবুত করে এবং চুলে মিনারেল ও পুষ্টি যোগায়।
জ্বর সারিয়ে তোলে
দেহের সুস্থতায় লাল শাক যে ভালো তা আমরা জানি। কিন্তু জ্বর সারাতেও লাল শাকের উপকারিতা অনেক বেশি। জ্বরের সময় লাল শাক ভাজি প্রতিদিন খান দেখবেন জ্বর ধীরে ধীরে কমে যাবে।
লেখাটি পছন্দ হইলে শেয়ার করতে ভুলবেন না।
নিয়মিত সুন্দর সুন্দর টিপস পেতে আমাদের ফেসবুক পেজ এ অ্যাক্টিভ থাকুন।
এতে আছে এন্টি-অক্সিডেন্ট, যা ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে। এছাড়া শরীরে অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম জমার কারণে যে অসুখ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে লাল শাক তা প্রতিরোধ করে।
লাল শাকে আছে বিটা-ক্যারোটিন। যেটি আপনার হার্টস্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিকে অনেকাংশে কমিয়ে আনবে। আর রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে লাল শাকের জুড়ি নেই।
যাদের দাঁতে সমস্যা আছে তারা বেশি করে লাল শাক খাওয়া প্রয়োজন। কারণ এতে আছে ভিটামিন 'সি'। আর লাল শাক দাঁত ও দাঁতের অস্থি গঠনে দারুণভাবে সাহায্য করে। দাঁতের মাড়ি ফোলা দূর করে।
যেহেতু আঁশ জাতীয় অংশ খাবার তাই নিশ্চিতভাবেই খাবার পরিপাকে সহায়তা করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে ভূমিকা রাখে।
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও লাল শাক অনেক উপকারী। কারণ এতে ক্যালরি নেই বললেই চলে। আর ক্যালরি না থাকায় ওজন বাড়ারও ভয় নেই লাল শাকে।
সুতরাং এই শীতে লাল শাকই হোক আপনার প্রতিদিনের খাদ্য।
লাল শাক চাষ
লাল শাক চাষ কনটেন্টটিতে লাল শাক চাষ কিভাবে করা যায়,চাষ করার জন্য প্রশিক্ষণের প্রয়োজন আছে কিনা, এক বিঘা জমির উৎপাদন খরচ,এর পুষ্টিমান এবং সর্বোপরি এর মাধ্যমে কিভাবে বাড়তি আয় করা সম্ভব, সেই বিষয় সম্পর্কে বর্ণনা করা হয়েছে।
লাল শাক চাষ
আমাদের দেশে লাল শাক একটি জনপ্রিয় শাক। এর ইংরেজি নাম Red amaramth ও বৈজ্ঞানিক নাম Anaranthus oleraceus. বাংলাদেশের প্রায় সব অঞ্চলেই কম বেশি লাল শাকের চাষ হয়। রান্নার পর শাকের রং গাঢ় লাল রঙ হয়। লাল শাক একটি সুস্বাদু ও পুষ্টিকর খাবার। আমাদের দেশের অনেক জায়গায় এখন বাণিজ্যিক ভিত্তিতে লাল শাক চাষ ও বাজারজাত করা হচ্ছে। একজন বেকার নারী বা পুরুষ নিজের কর্মসংস্থান ব্যবস্থার জন্য নিজের জমিতে অথবা বর্গা নেওয়া জমিতে লাল শাক চাষ করে ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
পুষ্টিগুণ
১. আমাদের দেশে বারি লালশাক-১ জাতের শাক চাষ ১৯৯৬ সালে অনুমোদন করা হয়।
* চাষের উপযোগী পরিবেশ ও মাটি
সারাবছরই লালশাক চাষ করা যায়। তবে শীতের শুরুতে লাল শাকের ফলন বেশি হয়। প্রায় সব ধরণের মাটিতেই সারাবছর বারি লাল শাক-১ এর চাষ করা হয়। তবে দো-আঁশ ও বেলে দো-আঁশ মাটি লাল শাক চাষের জন্য সবচেয়ে ভালো।
সার প্রয়োগ
বীজ ১ কেজি ২০০
জমি তৈরি ------- ৯০০
পানি সেচ ------- সাধারণত প্রয়োজন হয় না
শ্রমিক ৫জন (প্রতিজন=২০০ টাকা) ১০০০
সার প্রয়োজন আনুসারে জৈব সার নিজস্ব
বিকল্প হিসেবে
টিএসপি=৫ কেজি (১ কেজি=২৩ টাকা)
ইউরিয়া=২৩ কেজি (১ কেজি=১৫ টাকা)
এমপি=৬ কেজি (১ কেজি=২৮ টাকা)
জিপসাম=৩ কেজি (১ কেজি ১২ টাকা) ৬৬৪
কীটনাশক প্রয়োজন অনুসারে জৈব বা রাসায়নিক কীটনাশক ব্যবহার নিজস্ব/দোকান
জমি ভাড়া একবছর ৪০০০
মাটির জৈব গুণাগুণ রক্ষা ও উৎপাদন খরচ কমানোর জন্য জৈব সার ও জৈব কীটনাশক ব্যবহার করা যেতে পারে। সেক্ষেত্রে লাভের পরিমাণ বাড়তে পারে।
তথ্যসূত্র : মাঠকর্ম, ঘিওর, মানিকগঞ্জ, অক্টোবর ২০০৯
উত্তর : সারাবছরই লাল শাক চাষ করা যায়। তবে শীতের শুরুতে লাল শাকের ফলন বেশি হয়।
উত্তর : প্রায় সব ধরণের মাটিতেই সারাবছর বারি লালশাক-১ এর চাষ হয়। তবে দো-আঁশ ও বেলে দো-আঁশ মাটি লাল শাক চাষের জন্য সবচেয়ে ভালো।
উত্তর : লাল শাকে প্রচুর ভিটামিন এ, বি, সি ও ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়।
২৮-১১-২০১৩ | দেখা হেয়েছ: ২৫৮০ বার |
বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
পুদিনা পাতা / Spearmint
মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
রঙ্গন
(শ্রেণীবিহীন): Angiosperms
(শ্রেণীবিহীন): Eudicots
(শ্রেণীবিহীন): Asterids
বর্গ:Gentianales
পরিবার:Rubiaceae
উপপরিবার:Ixoroideae
গোত্র: Ixoreae
গণ:Ixora
প্রজাতি:I. coccinea
দ্বিপদী নামIxora coccinea
আকার
রঙ্গন ঘন চিরসবুজ গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ যা তিন থেকে ছয় মিটার পর্যন্ত উঁচু হয়। রঙ্গনের মঞ্জুরিপত্র বিশিষ্ট গাঢ় লালবর্ণের পুষ্প-মঞ্জুরিতে থাকে অসংখ্য পুষ্পের সমাবেশ। পাতার বিন্যাস ঘন। পাতা সরল ও প্রতিমুখ বা আবর্ত, কিনারা অখ, উপপত্র দুটি বৃত্তের মাঝে অবস্থিত। ফুল নলাকৃতি, তারার মতো চারটি পাপড়ির বিন্যাস।[১]
বংশবিস্তার
রুদ্রাকৃতির সবুজ ফল থেকে গাছের চারা জন্মানো যায় কিংবা পরিণত গাছের ডাল নিচ থেকে কেটে মাটিতে রোপণ করে নিয়মিত জল দিয়ে পরিচর্যা করলে ক'দিন পরই মূল গজায়। জোড় কলম করেও রঙ্গনের বংশবিস্তার করা যায়।[১]