শনিবার, ২৯ অক্টোবর, ২০১৬
দাঁত ও মাড়ির যত্নে অব্যর্থ পাঁচটি হারবাল উপাদান
‘দাঁত থাকতে দাঁতের মূল্য বোঝে না’- কথাটা কিন্তু একেবারে মিথ্যা না। অনেকেই দাঁতের
সঠিক যত্ন নেন না। ফলে ভিবিন্ন রকমের
দাঁত ও মাড়ির রোগে আক্রান্ত হন। আর ছুটতে হয় দাঁতের ডাক্তারের কাছে। অকালেই
হারাতে হয় দাঁত।
নিম
নিমের হারবাল গুনাবলী আমাদের অজানা নয়। নিমের ডাল প্রকৃতির সর্বোৎকৃষ্ট মিসওয়াক(ব্রাশ)। নিয়মিত নিমের মেসওয়াক দ্বারা দাঁত মাজলে দাঁত ও মাড়ি উভয়ই সুস্থ থাকে। রক্ষা পায় বিভিন্ন
ব্যাকটেরিয়ার আক্রমন থেকে।চার-পাঁচটা নিম পাতা পানিতে সেদ্ধ করে, সেই পানিতে একচিমটি লবণ
দিয়ে প্রতিরাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে কুলকুচি করার অভ্যাস করলে আপনার দাঁত ও মাড়ি থাকবে
সুস্থ-সবল। এ ছাড়া নিম চর্ম রোগের জন্য অব্যার্থ ও ভেষজ।
যষ্টিমধুর ফল ও মূলে রয়েছে দুটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান লিকোরিসিডিন আর
লিকোরিসোফ্লাভিন। এরা মুখ ভিতরের জীবাণুর বৃদ্ধি দমন করে এবং নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ
হতে দেয় না। বাজারে যষ্টিমধুর গুঁড়া পাওয়া যায়। প্রতিবার দাঁত ব্রাশ করার
সময় সামান্য পরিমান যষ্টিমধুর গুঁড়া দিয়ে ব্রাশ করলে দাঁত ও মাড়ির রোগ
উপশম হবে।
দাঁত ব্যথায় পেয়ারা পাতা দারুন ওষুধ হিসেবে কাজ করে। মাড়ির রোগেও পেয়ারা পাতা উপশম
দেয়। কিছু পেয়ারা পাতা সেদ্ধ করা গরম পানিতে এক চিমটি লবণ দিয়ে কুলকুচি
করলে দাঁতের ব্যথায় আরাম মিলবে।
লবঙ্গ হচ্ছে দাঁত ও মাড়ির যত্নে সবচেয়ে ভালো উপদান।
এটি মুখের দুর্গন্ধ দূর করে।
নিঃশ্বাসে সজীবতা আনে। লবঙ্গতে ইউজিনল নামক উপাদান আছে। এন্টিসেপটিকের কাজ করে।
মুখের ক্ষত, মাড়ির ঘা দূর করতে
লবঙ্গের তুলনা হয়
না। মাড়ি বা
মুখের ক্ষতে লবঙ্গ তেল মাখলে দ্রুত ক্ষত সেরে যায়। আর একটু লবঙ্গ মুখে রাখলে মুখের
দুর্গন্ধ দূর হয়।
তুলসীর রয়েছে প্রচুর ঔষধিগুণ। এন্টিব্যাক্টেরিয়াল উপাদান তুলসীতে আছে। দাঁতের প্লাক থেকে
জীবাণুর সংক্রমণ রোধ করতে তুলসী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে সক্ষম।
তুলসীর দুটি পাতা মুখে নিয়ে চিবিয়ে ফেলে দিন। আপনার নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ দূর হবে। মাড়ির অসুখেও উপকার পাবেন।
শনিবার, ৮ অক্টোবর, ২০১৬
Health in Bangladesh: পুরাতন হারবাল চিকিৎসা নতুন করে
Health in Bangladesh: পুরাতন হারবাল চিকিৎসা নতুন করে: 'আয়ু' শব্দের অর্থ 'জীবন' এবং 'র্বেদ' শব্দের অর্থ 'জ্ঞান বা বিদ্যা'।'আয়ুর্বেদ' শব্দের অর্থ 'জীব...
পুরাতন হারবাল চিকিৎসা নতুন করে
'আয়ু' শব্দের অর্থ 'জীবন' এবং 'র্বেদ' শব্দের অর্থ 'জ্ঞান বা
বিদ্যা'।'আয়ুর্বেদ' শব্দের অর্থ 'জীবনজ্ঞান বা জীববিদ্যা'। অর্থাৎ যে
জ্ঞানের মাধ্যমে জীবের কল্যাণ সাধন হয় তাকে আয়ুর্বেদ বা জীববিদ্যা বলা হয়।
আয়ুর্বেদ চিকিত্সা বলতে ভেষজ বা উদ্ভিদের মাধ্যমে যে চিকিৎসা দেয়া হয়
তাকে বুঝানো হয়। এই চিকিৎসা ৫০০০ বছরের পুরাতন। আদি যুগে গাছপালার
মাধ্যমেই মানুষের রোগের চিকিৎসা করা হতো।এই চিকিৎসা বর্তমানে 'হারবাল
চিকিৎসা' তথা 'অলটারনেটিভ ট্রিটমেন্ট' নামে পরিচিতি লাভ করেছে।
বর্তমানে বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তানে এই চিকিৎসা বেশী প্রচলিত। পাশাপাশি উন্নত বিশ্বেও এই চিকিৎসা ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।
কারন মর্ডান এলোপ্যাথি অনেক ঔষধেরই SIDE EFFECT বা পার্শ প্রতিক্রিয়া রয়েছে।যেমনঃ Antibiotic ঔষধ সিপ্রোফ্লক্রাসিন, ফ্লুক্লক্রাসিলিন, মেট্রোনিডাজল, ক্লক্রাসিলিন প্রভৃতি ঔষধ রোগ সারানোর পাশাপাশি মানব শরীরকে দুবর্ল করে ফেলে এবং দীর্ঘদিন ব্যবহারের ফলে স্মৃতিশক্তি, যৌনশক্তি, কর্মক্ষমতা কমে যাওয়ার ইতিহাস পাওয়া যায় ।
আদিযুগে গাছপালার মাধ্যমেই মানুষের রোগের চিকিত্সা করা হতো। এই চিকিত্সা বর্তমানে 'হারবাল চিকিত্সা' তথা 'অলটারনেটিভ ট্রিটমেন্ট' নামে পরিচিতি লাভ করেছে। নিম্নে পাঠক-পাঠিকার উপকারার্থে কতিপয় SINGLE বা একক হারবাল ঔষধের গুনাগুন তুলে ধরা হলো। আশাকরি সবাই এথেকে উপকৃত হবেন।এরপরেও উপকার না পেলে অর্থাত্ রোগের তীব্রতায় কোন রেজিষ্টার্ড হারবাল চিকিত্সকের পরামর্শ নিতে পারেন।
যারা বেশীক্ষণ ওযু রাখতে পারেন না তাদের জন্য জিরাচূর্ণ ১ চা-চামচমাত্রায় ২ বেলা আহারের পর খাবেন। এতে বদহজমেও উপকার পাবেন।
স্মৃতিশক্তিহীনতায় থানকুনী পাতার রস ৪ চা-চামচ করে দিনে ২ বেলা খালিপেটে খান। এটা আমশয় এবং সিফলিছের জন্যও উপকারী।
গ্যাস্টিক(HYPER ACEDITY) এক্ষেত্রে ৩ বেলা কাঁচা আমলকী ২টি করে চিবিয়ে খেয়ে ১ গ্লাস পানি খাবেন।
বাচ্চাদের বদহজম, পেটব্যাথা, উদারময়, স্বরযন্ত্রের প্রদাহ, জ্বর জ্বর ভাব প্রভৃতিতে:পানের রস ১ চা চামচ মধু ১/২ চা-চামচ মাত্রায় খেতে হবে।
কৌষ্টকাঠিন্য বা পায়খানা শক্ত হলে (CONSTIPATION) এরোগে ঈসবগুলের ভূষি ৪ চা-চামচ ১ গ্লাস গরম দুধের সাথে মিশিয়ে খাবেন । এভাবে ২/৪ দিন খেলে ভাল উপকার পাওয়া যায়। পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে শাকসবজি খেতে হবে। এরপরেও উপকার না পেলে অর্থাত্ রোগের তীব্রতায় কোন রেজিষ্টার্ড হারবাল চিকিত্সকের ( হাকীম/ডাক্তার ) পরামর্শ নিতে পারেন।
হাত-পা জ্বালাপোড়া এবং হাত ও পায়ের তালু ঘামা ধনিয়া ও মৌঢ়ী(ছব) ১ চা-চামচ প্রত্যকটি নিয়ে ১ গ্লাসপানিতে ভিজিয়ে রাখুন। এভাবে দিনে ২ বেলা পান করুন। জ্বালাপোড়ার জন্য এর সাথে গুলন্চ/ গুড়ুচী লতা ভিজানো পানি ২ বেলা পান করতে পারেন।
প্রসাবের সাথে ধাতু ক্ষয় প্রসাবের আগে ও পরে অতিরিক্ত পরিমাণ পিচ্ছিল পদার্থ নিঃসরণ হলে রোগের স্বাভাবিক অবস্থায় ১টি ডাবের পানির মধ্যে ১টুকরা ফিটকিরি দিয়ে ভিজিয়ে রাখুন,এভাবে দিনে ২বেলা খালি পেটে পান করুন। আশাকরি উপকার পাবেন।
যৌন দুবর্লতা কালোজিরা ১ চা চামচ সমান মধু সহ রাতে খাবারের পর এবং সকালে খালিপেটে চিবিয়ে খান।
স্বাভাবিক বাতের ব্যাথায় ত্রিফলা তথা আমলকী, হরতকী ও বহেয়া ভিজানো পানি দিনে ২ বেলা পান করুন। এর সংগে রসুন ও সরিষার তেল একত্রে সিদ্ধ করে মালিশ করতে পারেন।
লেখক
বর্তমানে বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তানে এই চিকিৎসা বেশী প্রচলিত। পাশাপাশি উন্নত বিশ্বেও এই চিকিৎসা ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।
কারন মর্ডান এলোপ্যাথি অনেক ঔষধেরই SIDE EFFECT বা পার্শ প্রতিক্রিয়া রয়েছে।যেমনঃ Antibiotic ঔষধ সিপ্রোফ্লক্রাসিন, ফ্লুক্লক্রাসিলিন, মেট্রোনিডাজল, ক্লক্রাসিলিন প্রভৃতি ঔষধ রোগ সারানোর পাশাপাশি মানব শরীরকে দুবর্ল করে ফেলে এবং দীর্ঘদিন ব্যবহারের ফলে স্মৃতিশক্তি, যৌনশক্তি, কর্মক্ষমতা কমে যাওয়ার ইতিহাস পাওয়া যায় ।
গাছপালার গুনাগুন তথা কতিপয় হারবাল চিকিত্সা
আদিযুগে গাছপালার মাধ্যমেই মানুষের রোগের চিকিত্সা করা হতো। এই চিকিত্সা বর্তমানে 'হারবাল চিকিত্সা' তথা 'অলটারনেটিভ ট্রিটমেন্ট' নামে পরিচিতি লাভ করেছে। নিম্নে পাঠক-পাঠিকার উপকারার্থে কতিপয় SINGLE বা একক হারবাল ঔষধের গুনাগুন তুলে ধরা হলো। আশাকরি সবাই এথেকে উপকৃত হবেন।এরপরেও উপকার না পেলে অর্থাত্ রোগের তীব্রতায় কোন রেজিষ্টার্ড হারবাল চিকিত্সকের পরামর্শ নিতে পারেন।
যারা বেশীক্ষণ ওযু রাখতে পারেন না তাদের জন্য জিরাচূর্ণ ১ চা-চামচমাত্রায় ২ বেলা আহারের পর খাবেন। এতে বদহজমেও উপকার পাবেন।
স্বাভাবিক আমাশয় রোগে মাঝে মাঝে যাদের পায়খানার সাথে অল্প অল্প আম (বিজল)
যেতে দেখা যায় তারা কাঁচাবেল ভেঙ্গে অথবা বেলশুঁট (শুকনো বেল ) পানিতে ভিজিয়ে রেখে তা
দিনে ২ বেলা সেবন করুন।
গ্যাস্টিক(HYPER ACEDITY) এক্ষেত্রে ৩ বেলা কাঁচা আমলকী ২টি করে চিবিয়ে খেয়ে ১ গ্লাস পানি খাবেন।
বাচ্চাদের বদহজম, পেটব্যাথা, উদারময়, স্বরযন্ত্রের প্রদাহ, জ্বর জ্বর ভাব প্রভৃতিতে:পানের রস ১ চা চামচ মধু ১/২ চা-চামচ মাত্রায় খেতে হবে।
কৌষ্টকাঠিন্য বা পায়খানা শক্ত হলে (CONSTIPATION) এরোগে ঈসবগুলের ভূষি ৪ চা-চামচ ১ গ্লাস গরম দুধের সাথে মিশিয়ে খাবেন । এভাবে ২/৪ দিন খেলে ভাল উপকার পাওয়া যায়। পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে শাকসবজি খেতে হবে। এরপরেও উপকার না পেলে অর্থাত্ রোগের তীব্রতায় কোন রেজিষ্টার্ড হারবাল চিকিত্সকের ( হাকীম/ডাক্তার ) পরামর্শ নিতে পারেন।
হাত-পা জ্বালাপোড়া এবং হাত ও পায়ের তালু ঘামা ধনিয়া ও মৌঢ়ী(ছব) ১ চা-চামচ প্রত্যকটি নিয়ে ১ গ্লাসপানিতে ভিজিয়ে রাখুন। এভাবে দিনে ২ বেলা পান করুন। জ্বালাপোড়ার জন্য এর সাথে গুলন্চ/ গুড়ুচী লতা ভিজানো পানি ২ বেলা পান করতে পারেন।
প্রসাবের সাথে ধাতু ক্ষয় প্রসাবের আগে ও পরে অতিরিক্ত পরিমাণ পিচ্ছিল পদার্থ নিঃসরণ হলে রোগের স্বাভাবিক অবস্থায় ১টি ডাবের পানির মধ্যে ১টুকরা ফিটকিরি দিয়ে ভিজিয়ে রাখুন,এভাবে দিনে ২বেলা খালি পেটে পান করুন। আশাকরি উপকার পাবেন।
যৌন দুবর্লতা কালোজিরা ১ চা চামচ সমান মধু সহ রাতে খাবারের পর এবং সকালে খালিপেটে চিবিয়ে খান।
স্বাভাবিক বাতের ব্যাথায় ত্রিফলা তথা আমলকী, হরতকী ও বহেয়া ভিজানো পানি দিনে ২ বেলা পান করুন। এর সংগে রসুন ও সরিষার তেল একত্রে সিদ্ধ করে মালিশ করতে পারেন।
লেখক
হাকীম আসেম আহমাদ আরমান
শুক্রবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৬
জিরা পানির উপকারিতা
এই গরমে দেহের পানিশূণ্যতা রোধ করতে
আমাদের সবারই প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা উচিত। কিন্তু অনেকেই পানির বদলে
চা, কফি, জুস ও কোমল পানীয় পান করতে বেশি পছন্দ করেন। তবে এসবের স্বাস্থ্য
উপকারিতা কিছুটা কম। সে তুলনায় জিরা পানির উপকারিতা কিছুটা বেশি।
আসুন এবার জেনে নেওয়া যাক জিরা পানির গুনাগুণ সম্পর্কে-১. ওজন কমাতে জিরাপানি
জিরা পানির একটি উপকারিতা হচ্ছে এটি ওজন কমাতে সাহায্য করে। দিনে দুই বার জিরা পানি পান করলে ক্ষুধা কমে যায়। ফলে খাওয়ার ইচ্ছেটাও কমে যায়।
২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
জিরাতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার কাজে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। জিরায় আয়রনের পাশাপাশি ভিটামিন এ ও সি থাকে। যা থেকে অ্যান্টি অক্সিডেণ্ট পাওয়া যায়।
৩. রক্তশূন্যতার চিকিৎসায়
জিরাতে থাকা আয়রন রক্তস্রোতে অক্সিজেন বহনকারী হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বৃদ্ধি করে। এছাড়া জিরা পানি আয়রনের অভাবজনিত রক্তশূন্যতার জন্য বেশ উপকারী।
৪. অ্যাসিডিটি কমায়
অ্যাসিডিটির সমস্যার জন্য ভালো জিরা পানি খুবই উপকারি। যেকোনো ভারী খাবার খাওয়ার পর ধীরে ধীরে জিরাপানি খেলে অ্যাসিডিটির হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
৫. কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে
জিরাপানি পানের আর একটি স্বাস্থ্য উপকারিতা হচ্ছে এটি কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দেয়। তাই যাদের কোষ্ঠকাঠিন্য আছে তারা দিনে দুইবার এই পানীয়টি পান করতে পারেন।
৬. গ্যাসের সমস্যা সমাধানে
পেটের গ্যাস কমাতে জিরা পানি সাহায্য করে। যদি গ্যাসের কারণে পেট ফুলে থাকে তাহলে ধীরে ধীরে জিরা পানি খেতে পারেন।
৭. বমি বমিভাব দূর করে
জিরা পানি বমি বমি ভাব কমাতে সাহায্য করে। তাই গর্ভবতী নারীরা ‘মর্নিং সিকনেস’ থেকে মুক্তি পেতে এটি পান করতে পারেন।
স্বাস্থ্য সম্মত পানীয় হিসেবে জিরা পানির উপকারিতা অনেক বেশি। স্বাদে ও পুষ্টিগুণ ভরপুর জিরা পানির রয়েছে বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা। জিরা পানি কিভাবে বানাতে হয় সে সম্পর্কে এবার জেনে নেয়া যাক।
জিরা পানির প্রস্তুত প্রণালী:
পানি ১ লিটার, জিরা দেড় চা চামচ নিন। চুলায় একটি হাড়িতে পানি ফুটিয়ে জিরা দিয়ে আরো ৮-১০ মিনিট ফুটিয়ে নিন। পানি পৌঁনে ১ লিটার হলে নামিয়ে ছেঁকে ঠান্ডা করুন। চাইলে কুসুম গরম বা বরফ শীতল দুইভাবেই আপনি খেতে পারেন। আরো সুস্বাদু করার জন্য এর সঙ্গে সামান্য চিনি, বিট লবন, গোলমরিচ গুঁড়া, লেবুর রস, ধনেপাতা বা পুদিনাপাতা কুচি যোগ করে ব্লেন্ড করে নিতে পারেন।