হারবাল ঔষধ, ভেষজ ঔষধ, ভেষজ চূর্ণ, ভেষজ গুণ সম্পর্কিত গাছ, প্রাকৃতিক ঔষধ, ভেষজ উদ্ভিদ পরিচিতি, ইউনানি চিকিৎসা, আয়ুর্বেদ চিকিৎসা, আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা, গ্রামীণ চিকিৎসা সেবা, হারবাল চিকিৎসা, অর্গানিক খাদ্য,হারবাল চা,হারবাল রেমিডি,ন্যাচারাল রেমিডি, হার্বস, একক ভেষজ, হারবাল ঔষধ এর পরিচিতি,হারবাল ঔষধ এর রিভিউ, ইউনানি ঔষধ এর রিভিউ, আয়ুর্বেদিক ঔষধ এর রিভিউ,আয়ুর্বেদ চিকিৎসার ইতিহাস, ইউনানি চিকিৎসার ইতিহাস, ঘরোয়া পদ্ধতিতে চিকিৎসা, হারবাল টোটকা,হারবাল শরবত, ফলের গুনাগুন, ফুলের গুনাগুন ইত্যাদি নিয়ে লেখালেখি।

Blogger templates

  • This is default featured slide 1 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

  • This is default featured slide 2 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

  • This is default featured slide 3 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

  • This is default featured slide 4 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

  • This is default featured slide 5 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী, ২০২০

ব্রণ তাড়ানোর ঘরোয়া উপায়

ব্রণ তাড়ানোর ঘরোয়া ৪ উপায় 

ত্বকের সজীবতা ও লাবণ্য নষ্ট করে ব্রণ। বয়:সন্ধিকাল থেকে সাধারণত ব্রণ ওঠা শুরু হয়। এটি হরমোনের সঙ্গে জড়িত। অনেকে খুব দ্রুতই ব্রণ সমস্যা থেকে রেহাই পান। আবার অনেককে এই সমস্যা বহুদিন ভোগায়। তরুণ-তরুণীরা ব্রন নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েন। তবে ব্রণ উঠলে চিন্তার কিছু নেই। এই সমস্যায় ওষুধ খাওয়ারও দরকার পড়ে না।
ব্রণ দূর করতে অনেকে বাজার থেকে নাম না জানা ক্রিম ব্যবহার করে থাকেন। এতে সমস্যা আরও বেড়ে যায়। আর ত্বকের ক্ষতি তো হয়েই থাকে। এমনও হতে পারে ক্রিমে মেশানো উচ্চ মাত্রায় স্টেরয়েড ও নানা রাসায়নিক ত্বকের স্থায়ী ক্ষতি করে দিতে পারে।


যারা ব্রণ নিয়ে চিন্তিত তাদের জন্য এটি দূর করার ঘরোয়া কিছু উপায় তুলে ধরা হল-

১. ব্রণের সমস্যা সারাতে ও দাগ তুলতে চন্দন বেটে তার সঙ্গে দু’ ফোঁটা পাতিলেবুর রস মিশিয়ে নিন। পাঁচ ছ’ মিনিট রাখার পর শুকিয়ে গেলে ভাল করে ধুয়ে নিন।
২. দারচিনি গুঁড়োর সঙ্গে গোলাপজল মিশিয়ে সেই মিশ্রণ ১০ মিনিট লাগিয়ে রাখুন ব্রণ আক্রান্ত জায়গায়। এতে ব্রণের সংক্রমণ ও ব্যথা কমে যাবে। লেবুর রস ব্রণর সমস্যা মেটানোর অন্যতম সমাধান।

৩. নিমপাতা জীবাণু নাশ করতে সক্ষম। তাই নিমপাতা বেটে তার সঙ্গে চন্দনের গুঁড়ো মিশিয়ে লাগালে ব্রণর ব্যথা ও সংক্রমণও কমবে।

৪. চালের গুঁড়ো, পাতিলেবুর রস ও পাকা পেঁপে বাটা ব্রণর সমস্যা কমানোর এক অত্যন্ত কার্যকর সমাধান। মিশ্রণটি লাগিয়ে ২০ মিনিট মতো রাখুন।

শুকিয়ে গেলে ধুয়ে নিন।

তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
Share:

বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী, ২০২০

চুল পড়া বন্ধের ঘরোয়া সমাধান

                      অতিরিক্ত চুল পড়া বন্ধের ঘরোয়া সমাধান


নারী-পুরুষ সবাই চুলপড়া সমস্যায় ভোগেন। অতিরিক্ত চুল পড়া সত্যিই চিন্তার বিষয়। চুল পড়তে পড়তে অনেকের মাথায় টাক পড়ে যায়। ঘরোয়া উপায়েই চুল পড়া বন্ধ করা যায়।

চুল কেরাটিন নামে একরকম প্রোটিন দিয়ে তৈরি ও ৯৭ শতাংশ প্রোটিন ও ৩ শতাংশ পানি রয়েছে। চুলের যেটুকু আমরা দেখি, সেটি মৃত কোষ। নানা কারণেই চুলে সমস্যা দেখা দেয়। এই সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়ার আগে চুল পড়ার কারণ জানতে হবে।

চুলের সাধারণ সমস্যায় ব্যবহার করতে পারেন আলুর রসের হেয়ার প্যাক। এতে চুল কমবে, চুল দ্রুত বাড়বে, পাশাপাশি ঝলমলে ও মজবুত হবে। আর চুল পড়া বন্ধ করতেও আলুর রস ভালো কাজ করে।


আসুন জেনে নিই যেভাবে ব্যবহার করবেন আলুর রস-

১. আলুর রস চুলের গোড়ায় লাগিয়ে কিছুক্ষণ ম্যাসাজ করে অপেক্ষা করুন। আধা ঘণ্টা পর কুসুম গরম পানি ও শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

২. অর্ধেকটি আলু রস করে ২ টেবিল চামচ নারকেল তেল মিশিয়ে চুলের গোড়ায় ম্যাসাজ করুন। ৩০ মিনিট পর মাইল্ড শ্যাম্পু ব্যবহার করে ধুয়ে ফেলুন।

৩. একটি আলু ও একটি পেঁয়াজ রস করে একসঙ্গে মেশান। মিশ্রণটি চুলের গোড়ায় লাগিয়ে রাখুন। ২০ মিনিট পর ভেষজ শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

৪. ৩টি আলু রস করে একটি ডিমের কুসুম ও ১ চা চামচ মধু দিয়ে মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটি চুলের আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত লাগিয়ে রাখুন। ৪০ মিনিট পর ভেষজ শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে নিন।


তথ্যসূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া।
Share:

বুধবার, ২২ জানুয়ারী, ২০২০

যা করলে ত্বক ভালো থাকবে শীতে

শীতে যা করলে ভালো থাকবে ত্বক

শীতে ত্বকের যত্নে ব্যবহার করতে হবে ময়েশ্চারাইজ। ময়েশ্চারাইজ শীতের শুষ্কতা কমিয়ে ত্বককে করে মসৃণ ও স্বাস্থ্যোজ্জ্বল। তবে এখন প্রশ্ন হলো– কীভাবে ময়েশ্চারাইজ ব্যবহার করে ত্বক ভালো রাখবেন।


আসুন জেনে নিই শীতে যেভাবে নেবেন ত্বকের যত্ন

ত্বকে ময়েশ্চারাইজ ব্যবহার

শীতে ত্বকের যত্নে ভালো ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন। বাজার থেকে বাদাম তেল বা এভাকাডো সমৃদ্ধ ময়েশ্চারাইজার কিনুন। এগুলো ত্বকের স্বাভাবিক আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। যতবার ত্বক শুষ্ক মনে হবে ততবার ব্যবহার করুন।

সানস্ক্রিন ব্যবহার

অনেকে মনে করেন শীতে সানস্ক্রিন ব্যবহার করার প্রয়োজন নেই। শীতকালেও বাইরে বের হওয়ার ৩০ মিনিট আগে এসপিএফ ১৫-৩০ সম্পন্ন সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন।

আর্দ্রতা বজায় রাখুন

শীতকালে ত্বকের আর্দ্রতা বজায়ে মাঝে মাঝে মুখে পানির ঝাপটা দিন। সহজে ত্বক শুষ্ক হবে না।

অতিরিক্ত গরম পানি

গোসলের সময় আরাম অনুভব হলেও অতিরিক্ত গরম পানি দিয়ে মুখ, মাথা ধোয়া থেকে বিরত থাকবেন। অতিরিক্ত গরম পানি মুখের ত্বকের ফলিকলগুলোকে ক্ষতিগ্রস্ত করে ফেলে, যা ত্বককে আর্দ্র রাখতে সাহায্য করে। গোসলের সময় পানিতে কয়েক ফোঁটা জোজোবা বা বাদাম তেল দিয়ে নিলে তা ত্বককে আর্দ্র ও মসৃণ করতে সহায়তা করে।

ভেজা ত্বকের পরিচর্যা করুন

গোসলের পর এবং প্রতিবার মুখ ধোয়ার পর ভেজা অবস্থায় ময়েশ্চারাইজার বা লোশন ব্যবহার করুন। এতে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় থাকবে।

ঠোঁটের পরিচর্যা

কখনই জিব দিয়ে ঠোঁট ভেজানো উচিত নয়। কয়েক ফোঁটা অলিভ অয়েল মধুর সঙ্গে মিশিয়ে ঠোঁটে লাগালে ঠোঁট কখনই ফেটে যাবে না।

চুলের যত্ন

শীতকালে কখন ভেজা চুলে বাইরে বের হওয়া উচিত নয়। এতে করে চুলের আর্দ্রতা নষ্ট হয় এবং চুল ভেঙে যায়।

হ্যাট পরুন

চুল ও মাথার তালুর আর্দ্রতা ধরে রাখতে হ্যাট পরুন। তবে হ্যাটটি যাতে বেশি টাইট না হয় সেদিকে খেয়াল রাখবেন।
Share:

মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী, ২০২০

লবণপানির গরগরার উপকারিতা


সর্দি গলাব্যথায় ভুগছেন, করুন লবণপানি গরগরা

শীত এলেই বাড়ে সর্দি-কাশি ও গলাব্যথার সমস্যা। গলাব্যথা কিংবা ঠাণ্ডা লাগলে লবণ-গরম পানি দিয়ে গরগরা করলে উপকার পাবেন।
সাধারণ সর্দি-গলাব্যথায় প্রথম অবস্থায় ওষুধ না খেয়ে লবণ-গরম পানি ব্যবহার করতে পারেন। এই পদ্ধতির কথা কম-বেশি সবাই জানেন। তবে কীভাবে কাজ করে সে ব্যাপারে জানি না।


স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে এ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ অনেক তথ্য জানা গেছে।

আসুন জেনে নিই কুসুম লবণপানি সর্দি ও গলাব্যথা সারাতে যেভাবে কাজ করে-

লবণপানি দিয়ে কুলকুচি করলে তৈরি হয় ‘অসমোসিস ইফেক্ট’, যেখানে এই লবণ গলা থেকে তরল টেনে আনে। সেই তরলের টানে বেরিয়ে আসে ‘মিউকাস’, অস্বস্তি সৃষ্টিকারী ‘অ্যালার্জেনস’, ব্যাক্টেরিয়া ও ছত্রাক। ফলে গলা পরিষ্কার হয়।
এ ছাড়া দাঁত ও মাড়ি থেকে ক্ষতিকর ‘প্যাথোজেন’ বা রোগজনক শক্তি অপসারণ করে এবং তাদের বৃদ্ধি রোধ করে লবণপানি।

লবণপানির গরগরার উপকারিতা

১. গলাব্যথা দুর করতে প্রদাহ, সর্দি এবং সাইনাসের সংক্রমণ সারাতে গরগরা করতে পারেন।

২. নিয়মিত ব্যবহারে মাড়ির রক্তক্ষরণ কমে।

৩.লবণপানি দিয়ে কুলকুচি করার কারণে মুখগহ্বরের অম্ল প্রশমিত হয় এবং সেখানকার অম্ল-ক্ষারের মাত্রার ভারসাম্য বজায় থাকে। এতে ‘জিনজিভাইটিস’ বা মাড়ি ফোলা রোগ হওয়ার সম্ভাবনা কমায়।

৪. মুখে ও গলায় ফাঙ্গাসজনিত সংক্রমণ হওয়া প্রতিরোধ করে।
লবণপানির মিশ্রণ তৈরির পদ্ধতি

একটি চা-চামচে অর্ধেক পরিমাণ লবণ নিয়ে তার চার ভাগের এক ভাগ পরিমাণ মিশিয়ে নিতে হবে এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে। কুলি বা গার্গল করার সময়

মাথা পেছনের দিকে ঠেলে দিয়ে মুখে পানিটুকু গলার নিয়ে গরগরা করতে হবে ৩০ সেকেন্ড। সঙ্গে সাধারণ কুলি তো করবেনই। একবারে পাঁচ থেকে সাতবার এভাবে কুলি করতে হবে।

সর্দি লাগলে বা গলায় অস্বস্তি দেখা দিলে দিনে দুবার এই পদ্ধতি অনুসরণ করলে উপকার মিলবে। সতর্ক থাকতে হবে পানির তাপমাত্রা ও লবণের পরিমাণ নিয়ে। লবণ বেশি হলে মুখগহ্বর ও গলার ভেতরের ‘টিস্যু’ শুষ্ক হয়ে যাবে।
Share:

সোমবার, ২০ জানুয়ারী, ২০২০

শীতে জ্বর ঠোসা ভালো হওয়ার ঘরোয়া উপায়

                শীতে জ্বর ঠোসা ভালো হওয়ার ঘরোয়া উপায়


শীত এলেই বাড়ে বিভিন্ন রোগের প্রকোপ। শীতে সর্দিজ্বর ও কাশি একটি সাধারণ সমস্যা। এই সময়ে এ রোগে মানুষ বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকেন।
শীতে ঠোঁট বা নাকের পাশে জ্বর ঠোসা হতে পারে। সাধারণত জ্বরের পর এ সমস্যা বেশি হয়ে থাকে। জ্বর ঠোসা আমাদের যন্ত্রণা থেকে বাঁচার আছে ঘরোয়া উপায়।



বিশেষজ্ঞরা বলেন, জ্বর ঠোসা ছোঁয়াচে। আর জ্বর ঠোসা পুরোপুরি সারতে প্রায় এক মাস সময় লাগতে পারে।

আসুন জেনে নিই জ্বর ঠোসা দ্রুত সারাতে চাইলে কী করবেন....

১. অ্যান্টি ভাইরাল উপাদানসমৃদ্ধ টি ট্রি অয়েল তুলায় নিয়ে ঘায়ের জায়গায় লাগাতে হবে। দিনে কয়েকবার দিলে ভাইরাস ইনফেকশন রোধ করে।

২. সুতির কাপড় অ্যাপেল সিডার ভিনিগারে ভিজিয়ে জ্বর ঠোসার ওপরে লাগিয়ে শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।

৩. রসুনের কোয়া বেটে সরাসরি ক্ষততে দিনে দুই থেকে তিনবার লাগাতে পারেন। এত উপকার পাবেন।

৪. ক্ষতস্থানে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সমৃদ্ধ মধু লাগিয়ে রাখুন ৫ থেকে ১০ মিনিট। দিনে দুবার ব্যবহার করুন।

জ্বর ঠোসায় কোনোভাবেই নখ লাগানো যাবে না। ঘরোয়া এসব পদ্ধতিতে দ্রুত জ্বর ঠোসার ঘা শুকিয়ে যাবে, দাগও দূর হবে।
Share:

রবিবার, ১৯ জানুয়ারী, ২০২০

বাসে উঠলেই বমি বমি ভাব কেন হয় জেনে নিন করণীয়

বাসে উঠলেই বমি বমি ভাব কেন হয় জেনে নিন করণীয়


অনেকের কোথাও ঘুরতে যাওয়ার সময়, দীর্ঘক্ষণ বাসে-ট্রেনে যাতায়াতকালে, বমি বমি ভাব হয়ে থাকে। অনেকের মাথা ব্যথাও হয়
হঠাৎ করে বমি হলে অনেকেই আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়েন। বিভিন্ন কারণে এই সমস্যা হতে পারে।


বমি বমি ভাবের কারণগুলোর মধ্যে আছে, গতির কারণে অসুস্থতা বা মোশন সিকনেস, মাইগ্রেইনের ব্যথা, শারীরিক ব্যথা, অতিরিক্ত ক্লান্তি, অতিরিক্ত ধূমপান, বদ হজমের সমস্যা ইত্যাদি।

বমি বমি ভাব দূর করার কিছু উপায় হলো-

 লেবু: খুব সহজ এবং সস্তা একটি উপায় হল লেবু। এক টুকরো লেবু মুখে নিয়ে কিছুক্ষণ চুষে নিন। এ ছাড়া এক গ্লাস পানিতে এক টুকরো লেবুর রস, এক চিমটি নুন মিশিয়ে পান করুন। এটি দ্রুত বমি বমি ভাব দূর করে দিবে।

 লবঙ্গ: ১ চা চামচ লবঙ্গের গুঁড়ো ১ কাপ পানিতে ৫ মিনিট সিদ্ধ করুন। ঠাণ্ডা হয়ে গেলে আস্তে আস্তে এটি পান করুন। আপনার যদি এর স্বাদ কটু লাগে তবে এর সঙ্গে ১ চা চামচ মধু মিশিয়ে নিন। এ ছাড়া ১-২ টি লবঙ্গ কিছু ক্ষণ চিবিয়ে নিন। এটি সঙ্গে সঙ্গে বমি বমি ভাব দূর করে দেবে।

 জিরা: জিরা আরেকটি উপাদান যা আপনার বমি বমি ভাব নিমিষে দূর করে দিবে। কিছু পরিমাণ জিরা গুঁড়ো করে নিন, তারপর সেটি খেয়ে ফেলুন। মুহূর্তের মধ্যে বমি বমি ভাব দূর হয়ে যাবে।

আদা: দ্রুত বমি বমি ভাব দূর করতে আদা খুবই কার্যকরী একটি উপাদান। এক টুকরা আদা চায়ের সঙ্গে খান, এটি দ্রুত বমি বমি ভাব দূর করে দেবে। আদা হজমের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। ১ টেবিল চামচ আদার রস, ১ টেবিল চামচ লেবুর রস এবং সামান্য বেকিং সোডা মিশিয়ে খেলে বমি ভাব দূর হবে। ৫) লেবু বা লবঙ্গ: মোসন সিকনেসের সমস্যা থাকলে সঙ্গে সব সময় লেবু বা লবঙ্গ সঙ্গে রাখুন। রাস্তায় বমি বমি লাগলে সঙ্গে সঙ্গে মুখে লেবু বা লবঙ্গ দিয়ে দিন। এটি দ্রুত বমি বমি ভাব দূর করে দেবে ।
Share:

শনিবার, ১৮ জানুয়ারী, ২০২০

চুলের খুশকি দূর করতে টিপস

                        চুলের খুশকি দূর করতে টিপস 


শীত এলেই বেড়ে যায় খুশকির সমস্যা। চুল ঝরা, রুক্ষ চুল, বিভিন্ন ধরনের স্ক্যাল্প ইনফেকশন জন্য বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দায়ী এ খুশকি।
খুশকি থেকে রেহাই পেতে বাজারে নানা ধরনের শ্যাম্পু ও লোশন পাওয়া যায়। কিন্তু সেগুলিতে থাকা বিভিন্ন রাসায়নিক উপাদানের প্রভাবে কখনও কখনও উল্টে চুলেরই ক্ষতি হয়।


আসুন জেনে নেওয়া যাক চুলের খুশকি দূর করতে ৬ টিপস।

 নারকেল তেল: নারকেল তেল খুশকির প্রকোপ কমাতে খুবই কার্যকরী। এ ছাড়া চুলে গোড়া ময়েশ্চারাইজ করে খুশকি এবং স্ক্যাল্প ইনফেকশনের সম্ভাবনাও অনেক কমিয়ে দেয়। সপ্তাহে দু’বার চুলের গোড়ায় নারকেল তেলের মালিশ করলে দ্রুত উপকার পাওয়া যায়।

রিঠা: চুলের সৌন্দর্য বাড়াতে রিঠার জুরি মেলা ভার। খুশকির সমস্যার সমাধানেও এটি বেশ কার্যকর। রিঠা পাউডার বা রিঠা সিদ্ধ জল চুলের ত্বকে লাগিয়ে ঘণ্টা খানেক রেখে ভালমতো ধুয়ে ফেলুন। এ ভাবে সপ্তাহে দু’বার রিঠা মাথায় মাখলে খুশকির সমস্যায় দ্রুত উপকার পাবেন।

 টকদই: খুশকি দূর করতে টকদই মাথার ত্বকে ভালোভাবে ম্যাসাজ করুন। ১০ মিনিট রেখে ভাল করে ধুয়ে ফেলুন।

 লেবুর রস: দুই টেবিল-চামচ লেবুর রস অল্প জলের সঙ্গে মিশিয়ে মাথার ত্বকে ভালোভাবে ম্যাসাজ করুন। ২-৫ মিনিট ম্যাসাজ করার পর চুল ধুয়ে নিন। সপ্তাহে দু’বার এইভাবে চুলে লেবু ব্যবহার করুন।

পেঁয়াজের রস: দুটো পেঁয়াজ ভাল করে বেটে এক মগ জলে মিশিয়ে নিয়ে মাথায় এই রস ভাল করে লাগিয়ে মালিশ করুন। কিছুক্ষণ পর ধুয়ে ফেলুন। এ ভাবে সপ্তাহে দু’বার পেঁয়াজের রস মাথায় মাখলে খুশকির সমস্যায় দ্রুত উপকার পাওয়া যাবে।



মেথি: মেথি সারারাত জলে ভিজিয়ে রেখে সকালে ছেঁকে নিয়ে ভাল করে বেটে নিন। ছেঁকে নেয়া জল ফেলে দেবেন না। এবার বেটে নেয়া মেথি চুলের গোঁড়ায় মাথার ত্বকে ভাল করে লাগিয়ে নিন। ঘণ্টা খানেক রেখে চুল ভাল করে ধুয়ে ফেলুন। চুল ধোয়ার পর মেথি ভিজিয়ে রাখা জল দিয়ে আরও একবার চুল ধুয়ে নিন। এ ভাবে সপ্তাহে দু’বার মেথি-মালিশ করুন।
Share:

Sample Text

হারবাল ঔষধ, ভেষজ ঔষধ, ভেষজ চূর্ণ, ভেষজ গুণ সম্পর্কিত গাছ, প্রাকৃতিক ঔষধ, ভেষজ উদ্ভিদ পরিচিতি, ইউনানি চিকিৎসা, আয়ুর্বেদ চিকিৎসা, আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা, গ্রামীণ চিকিৎসা সেবা, হারবাল চিকিৎসা, অর্গানিক খাদ্য,হারবাল চা,হারবাল রেমিডি,ন্যাচারাল রেমিডি, হার্বস, একক ভেষজ, হারবাল ঔষধ এর পরিচিতি,হারবাল ঔষধ এর রিভিউ, ইউনানি ঔষধ এর রিভিউ, আয়ুর্বেদিক ঔষধ এর রিভিউ,আয়ুর্বেদ চিকিৎসার ইতিহাস, ইউনানি চিকিৎসার ইতিহাস, ঘরোয়া পদ্ধতিতে চিকিৎসা, হারবাল টোটকা,হারবাল শরবত, ফলের গুনাগুন, ফুলের গুনাগুন ইত্যাদি নিয়ে লেখালেখি।

Blogger দ্বারা পরিচালিত.

About

test

Wikipedia

সার্চ ফলাফল

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

আমার ব্লগ তালিকা

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

About

আমার ব্লগ তালিকা

Blogroll

Unordered List

Theme Support

Blogroll

BTemplates.com

Blogroll

Natural Health

আমার ফটো
kishoregonj, dhaka, Bangladesh
I am simple Man and Harbs Learner.

Contact form

নাম

ইমেল *

বার্তা *

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

অনুসরণকারী

Followers

Generate More Traffic on your Website.

Generate More Traffic on your Website.
It is a long established fact that a reader will be distracted by the readable content of a page when looking at its layout. The point of using Lorem Ipsum is that it has a more-or-less normal distribution of letters, as opposed to using 'Content here, content here'.

Translate

BTemplates.com

THE LIFESTYLE

Pages - Menu

Random Posts

Pages

Pages - Menu

Pages

Pages

Most Popular

Recent Posts

Unordered List

Pages

Theme Support