হারবাল ঔষধ, ভেষজ ঔষধ, ভেষজ চূর্ণ, ভেষজ গুণ সম্পর্কিত গাছ, প্রাকৃতিক ঔষধ, ভেষজ উদ্ভিদ পরিচিতি, ইউনানি চিকিৎসা, আয়ুর্বেদ চিকিৎসা, আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা, গ্রামীণ চিকিৎসা সেবা, হারবাল চিকিৎসা, অর্গানিক খাদ্য,হারবাল চা,হারবাল রেমিডি,ন্যাচারাল রেমিডি, হার্বস, একক ভেষজ, হারবাল ঔষধ এর পরিচিতি,হারবাল ঔষধ এর রিভিউ, ইউনানি ঔষধ এর রিভিউ, আয়ুর্বেদিক ঔষধ এর রিভিউ,আয়ুর্বেদ চিকিৎসার ইতিহাস, ইউনানি চিকিৎসার ইতিহাস, ঘরোয়া পদ্ধতিতে চিকিৎসা, হারবাল টোটকা,হারবাল শরবত, ফলের গুনাগুন, ফুলের গুনাগুন ইত্যাদি নিয়ে লেখালেখি।

Blogger templates

  • This is default featured slide 1 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

  • This is default featured slide 2 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

  • This is default featured slide 3 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

  • This is default featured slide 4 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

  • This is default featured slide 5 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

শনিবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৭

ব্রণ সমস্যার সমাধান

ব্রণ কী? ব্রণ কেন হয়, ব্রণ হলে কী করবেন, ব্রণ থেকে মুক্তির উপায়, কালো দাগ দূর করার সহজ পদ্ধতিঃঃঃ
ব্রণ বিভিন্ন করনে হতে পারে। বয়ঃসন্ধির সময় হরমোনের ক্ষরণ মাত্রার ভারসাম্যের অভাবে ত্বকের তেলগ্রন্থি ও সেবাম ক্ষরণ বেড়ে যায়। এতে লোমকুপ গুলো বন্ধ হয়ে যায় ও ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ হয়। এভাবে জীবাণুর বিষক্রিয়ায় ত্বকে ব্রণের সৃষ্টি হয়। ব্রণের জীবাণুর নাম ‘প্রোপাইনো ব্যাকটেরিয়াম অ্যাকনে’।
ব্রণ কী? ব্রণ কেন হয়, ব্রণ হলে কী করবেন, ব্রণ থেকে মুক্তির উপায়, কালো দাগ দূর করার সহজ পদ্ধতি
ব্রণ
কখন ও কোথায় ব্রণ হয় বয়ঃসন্ধির সময় প্রথম ব্রণ দেখা যায়। ছেলেদের ক্ষেত্রে ১৬-১৯ বছর বয়সের মাঝে এবং মেয়েদের ১৪-১৬ বছর বয়সে ব্রণ হওয়ার প্রবণতা দেখা যায়। ৮০ শতাংশের ক্ষেত্রে ২০ বছর বয়সের মাঝামাঝি সময় থেকে ব্রণ হওয়ার হার কমে যেতে থাকে।
তবে অনেকের ৩০-৪০ বছর বয়স পর্যন্ত ব্রণ হওয়ার প্রবণতা থেকেই যায়। ব্রণ সাধারণত মুখেই দেখা যায়, তবে পিঠে, ঘাড়ে ও বুকেও হতে পারে।গরমকালে ব্রণ হওয়ার প্রবণতা অনেক বেড়ে যায়।
নিয়ম
ব্রণ হলে কী করবেন:
দিনে দুই-তিনবার হালকা সাবান বা ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধোবেন।
ব্রণে হাত লাগাবেন না।
তেল ছাড়া অর্থাৎ ওয়াটার বেসড মেকআপ ব্যবহার করবেন।
মাথা খুশকিমুক্ত রাখার চেষ্টা করুন।
পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকুন এবং নিজের জন্য আলাদা তোয়ালে রাখুন।
রাতে ঠিকমতো ঘুমানোর চেষ্টা করুন।
মানসিক চাপ পরিহার করুন।
প্রচুর পরিমাণে ফল, সবজি খান ও প্রচুর পানি পান করুন।
ব্রণ হলে কী করবেন না:
রোদে বেরুবেন না, রৌদ্র এড়িয়ে চলুন।
তেলযুক্ত ক্রিম বা ফাউন্ডেশন ব্যবহার করবেন না।
ব্রণে হাত লাগাবেন না। ব্রণ খুঁটবেন না।
চুলে এমনভাবে তেল দেবেন না যাতে মুখটাও তেলতেলে হয়ে যায়।
অতিরিক্ত তেল, ঘি, মশলা খাবেন না।
কেন ব্রণের চিকিৎসা করাবেন:
ব্রণ হলে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিত। কারণ চিকিৎসা না করালে অনেক সময় ব্রণ ত্বকের মারাÍক ক্ষতি করতে পারে। ত্বকে গভীর প্রদাহ সৃষ্টি হতে পারে। আর ব্রণ হলে চেহারা খারাপ দেখানোর কারণে অনেকে হতাশ হয়ে যায়।
রাতে ঘুমানোর সময় ভালো করে মুখ ধুয়ে শুধু ব্রণগুলোর ওপর চিকিৎসকের পরামর্শমতো জেল লাগানো যেতে পারে। দু’একদিন জেল ব্যবহারের পর ঠিক হয়ে যায়। চুলকানি বা লাল ভাব বেশি হলে ব্যবহার বন্ধ করে দিতে হবে।
কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে তা দূর করতে হবে। ঝাল-মশলাযুক্ত ও তৈলাক্ত খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। সুষম সহজপাচ্য হালকা খাবার, শাকসবজি, ফলমূল এবং প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে। পুষ্টিহীনতায় ভুগলে প্রোটিন ও ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে।
মাথায় খুশকি থাকলে অ্যান্টিড্যানড্রাফ শ্যাম্পু ব্যবহার করে খুশকি দূর করতে হবে। ব্রণের তীব্রতা বেশি হলে চিকিৎসকের মতামত নিয়ে প্রয়োজনীয় ওষুধ সেবন করতে হবে। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ব্রণের জন্য অন্যের কথা শুনে বা নিজের পছন্দসই কোনও ওষুধ লাগাবেন না। কতটা বেশি ব্রণ হয়েছে তার ওপর নির্ভর করে খাবার ও লাগানোর জন্য এন্টিবায়োটিক ওষুধ দেয়া হয়। তবে ব্রণের চিকিৎসা সময় সাপেক্ষ। তাই ধৈর্য ধরতে হবে আপনাকে। হঠাৎ চিকিৎসা পদ্ধতি বা ডাক্তার বদলাবেন না।
ব্রণের চিকিৎসা :
সব ধরনের প্রসাধনী বর্জন করতে হবে। নখ দিয়ে ব্রণ খোঁটাখুঁটি করা যাবে না। অধিকাংশ ক্ষেত্রে ব্রণ আপনা-আপনি সেরে যায়।
দিনে দুই থেকে তিনবার ফেসওয়াশ সাবান দিয়ে মুখ ধুতে হবে। অনেকে ব্রণ হলে মুখে সাবান ব্যবহার বন্ধ করে দেন অথচ এ সময়ে সাবান দিয়ে মুখ ধুলে উপকার হয়, কেননা সাবান মুখের তৈলাক্ততা দূর করে এবং লোককূপ পরিষ্কার রাখে।
আমাদের ত্বকের তৈল গ্রন্থি ব্যাটেরিয়া দ্বারা আক্রান্ত হলে এর আকৃতি বৃদ্ধি পায় তখন এর ভিতরে পুঁজ জমা হতে থাকে, যা ধীরে ধীরে বর্ন পরিবর্তন করেব্রণের আকার ধারণ করে। এটা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বংশগত। ব্রণকে অনেকেই pimple, zit বা spot বলে থাকে। সাধারণত টিনেজার মেয়েরাইব্রণের সমস্যায় বেশি ভোগে।বাজারে ব্রণ দূর করার জন্য নানারকম কসমেটিক্স/ঔষধ পাওয়া যায়।সেগুলো ব্যবহার করারআগে নিচের ঘরোয়া পদ্ধতিগুলো অনুসরন করতে পারেন। ঘরোয়া পদ্ধতি্তে ব্রণ এবং ব্রণেরদাগ দুর করার কিছু সহজ উপায়ঃ ১। কাঁচা হলুদ এবং চন্দনকাঠের গুঁড়ো ব্রণের জন্য খুবই কার্যকর দুটো উপাদান। সমপরিমাণ বাটা কাঁচা হলুদ এবংচন্দন কাঠের গুঁড়ো একত্রে নিয়ে এতে পরিমাণ মত পানি মিশিয়ে পেষ্ট তৈরি করতে হবে।মিশ্রণটি এরপর ব্রণ আক্রান্ত জায়গায় লাগিয়ে রেখে কিছুক্ষন পর শুকিয়ে গেলে মুখঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এই মিশ্রণটি শুধুমাত্র ব্রণদূর করার কাজ করে না বরং ব্রণের দাগ দূর করতেও সাহায্য করে। ২।আপেল এবং মুধ এর মিশ্রণহচ্ছে ব্রণের দাগ দূর করার সবচেয়ে জনপ্রিয় ঘরোয়া পদ্ধতি। প্রথমে আপেলের পেষ্ট তৈরিকরে তাতে ৪-৬ ফোঁটা মধু মিশাতে হবে। মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষন অপেক্ষা করেএরপর মুখ ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে। এটি ত্বকের টানটান ভাব বজায় রাখেএবং কমপ্লেকশন হালকা করে।সপ্তাহে ৫-৬ বার এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। আপনিকয়েকদিনের মধ্যে পরিবর্তনটা অনুভব করতে পারবেন। ৩।ব্রণের জন্য তুলসি পাতাররস খুব উপকারী।কারণ তুলসি পাতায় আছে আয়ূরবেদিক গুণ।শুধুমাত্র তুলসি পাতার রস ব্রণআক্রান্ত অংশে লাগিয়ে রেখে শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।এরপর কুসুম গরমপানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে। ৪।প্রথমে চন্দন কাঠের গুড়োঁরসাথে গোলাপ জল মিশিয়ে পেষ্ট তৈরি করুন। এরপর এতে ২-৩ ফোঁটা লেবুর রস মিশাণ। গোলাপজল অনেকের ত্বকের সাথে এডজাষ্ট হয় না।তারা সেইক্ষেত্রে গোলাপ জলের পরিবর্তে মুধব্যবহার করতে পারেন।এই পেষ্ট আপনার ব্রণের দাগ দূর করতে সাহায্য করবে।সপ্তাহে ৩-৪দিন ব্যবহার করতে পারলে ভাল ফল পাওয়া যাবে। ৫।এছাড়া রাতে শোয়ার আগেডিমের সাদা অংশ ব্রণ আক্রান্ত জায়গায় মেসেজ করে সারারাত রাখতে পারেন।এটি আপনারত্বকের খসখসে ভাব দূর করে।সবচেয়ে ভাল হয় যদি এর সাথে লেবুর রস যোগ করা যায়।আপনিএটি সারারাতও রাখতে পারেন আবার আধ ঘন্টা পরও ধুয়ে ফেলতে পারেন। ৬।প্রতিদিন ৯-১০ গ্লাস পানিখান। ৭।প্রতিদিন রাতের খাবারের পরযেকোন ধরনের মৌসুমি ফল খান। এটি আপনার ত্বককে সতেজ রাখবে।যতটা সম্ভব তেলযুক্ত বাফাষ্ট ফুড জাতীয় খাবার পরিহার করুন। ৮।সবসময় বাহির থেকে আসামাত্র মুখ ফেসওয়াস দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এছাড়া হালকা গরম পানির স্টীম নিতে পারেন।এতেকরে ত্বকে জমে থাকা ধুলোবালি পরিষ্কার হয়ে যাবে। যারা বহুদিন যাবত ব্রণসমস্যায় ভুগছেন,কোন কিছুতেই কাজ হচ্ছে না,তারা আর দেরি না করে কোন অভিজ্ঞডাক্তারের শরণাপন্ন হোন।
ব্রণের সমস্যা এত বিচ্ছিরি একটা ব্যাপার যে তা যেন আপনার সমস্ত সৌন্দর্যকে ম্লান করে দেয়। নারী হন বা পুরুষ, মুখে ব্রণ কারো ক্ষেত্রেই ভালো লাগে না দেখতে। নানান রকম চিকিৎসা করিয়ে যারা হতাশ হয়ে পড়েছেন, তাঁদের জন্য রইলো ব্রণের আরেকটি ঘরোয়া চিকিৎসা। নিয়মিত ব্যবহারে ব্রণ ওঠা শূন্যের কোটায় চলে যাবে, আবার চট জলদি ব্রণ কমাতেও এর জুড়ি নেই। ত্বকের জন্য সর্বদা প্রাকৃতিক চিকিৎসাই সবচাইতে উপকারী!

বিশুদ্ধ মধু সংগ্রহ করুন প্রথমেই। মধু একটি প্রাকৃতিক অ্যান্টিসেপটিক। ব্রণের প্রকোপ কমাতে ও দাগ দূর করতে এর জুড়ি নেই।
মুখ ভালো করে পরিষ্কার করে নিন খুব হাল্কা ফেসওয়াশ দিয়ে। তারপর ভালো করে মুখ ধুয়ে আলতো করে মুছে নিন। এবার আঙ্গুলের ডগায় মধু নিয়ে ভেজা ত্বকেই লাগান। অল্প একটু ম্যাসাজ করে ১০ মিনিট রাখুন। তারপর পানি দিয়ে খুব ভালো করে ধুয়ে নিন। অন্তত ২ ঘণ্টা মুখে কোন প্রসাধনলাগাবেন না।
ত্বকের গঠন অত্যন্ত জটিল। এ জটিলতম ত্বকে একাধিক কারণেও বিভিন্ন রকমের সমস্যা দেখা দেয়। এর মধ্যে অন্যতম হলো ব্রণের সমস্যা। ব্রণ মূলত টিনএজারদের সমস্যা। এ বয়সে যখন মুখের সৌন্দর্যের প্রতি সবাই আকর্ষণবোধ ও প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে ঠিক সে বয়সেই মুখে এই বিশ্রী গোটাগুলো দেখা দেয়, যা তাদের অন্যতম দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। অথচ একটু সচেতন থাকলেই এ সমস্যা থেকে নিষ্কৃতি পাওয়া সম্ভব।
ব্রণ হওয়ার কারণ : সাধারণত বয়ঃসন্ধিকালে অথবা হরমোনের প্রভাবে ব্রণ হয়ে থাকে। অনেক ক্ষেত্রে বংশগত প্রভাবেও ব্রণ কমবেশি হয়ে থাকে। সাধারণত ১৩ থেকে ১৯ বছর বয়সে এটি হয়। এ বয়সেই কমবেশি ব্রণ হয়ে থাকে। তবে ২০ বছর বয়সের পর থেকে এগুলো স্বাভাবিকভাবেই ধীরে ধীরে কমতে থাকে। যাদের মুখ অতিরিক্ত তৈলাক্ত, তাদের ব্রণ তুলনামূলকভাবে বেশি হয়।
ব্রণ থেকে মুক্তির উপায় : কিছু নিয়ম অবলম্বন করলেই ব্রণ থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। অনেকের ধারণা, কোনো বিশেষ খাবার খেলেই ব্রণ হয়ে থাকে। আসলে এটি ঠিক নয়। কোনো খাবার খেলে যদি ব্রণের সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকে তবে সে খাবারটি বাদ দিতে হবে। তবে প্রচুর ফলমূল ও পানি খেতে হবে। মুখে বেশি ব্রণ থাকলে রাসায়নিক কোনো উপাদান বা কসমেটিক ব্যবহার করা ঠিক নয়, যথাসম্ভব প্রাকৃতিক বা হারবাল জিনিস ব্যবহার করা ভালো কারণ এতে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। বেশির ভাগ ব্রণ নিজস্ব পরীক্ষার মাধ্যমে সেরে ফেলা সম্ভব।
ব্রণ প্রতিরোধে কিছু উপায় : মূলত ব্রণের জন্য সবচেয়ে বড় ওষুধ হলো অপেক্ষা করা। ব্রণ নিয়ে কখনোই বেশি চিন্তা করবেন না। ব্রণ দু-একটা হবে আবার একাই চলে যাবে। অতিরিক্ত ব্রণ হলে এটি চিন্তার বিষয়। তবে নিচের পরামর্শগুলো অবশ্যই মনে রাখা প্রয়োজন।
ত্বক পরিষ্কার রাখুন। মুখে ভালো সাবান মেখে দু-এক মিনিট রাখুন। পরে আস্তে আস্তে পরিষ্কার করুন। ক্স অ্যাসট্রিনজেন্ট লোশন বা ফেস স্ক্র্যাব ব্যবহার করুন। ক্স প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। দৈনিক ৮ থেকে ১০ গ্লাস। ক্স ত্বকে কোনোরকম অত্যাচার করবেন না এবং হাত লাগাবেন না, ত্বক কুচকাবেন না, খামচাবেন না, গোটা খোঁটাখুঁটি করবেন না। গোটা খুঁটলে হাতের জীবাণু থেকে ইনফেকশন হয়, ফলে দাগ পড়ে যা সহজে সারে না। এ ছাড়া ত্বকে আরো বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে।
শরীরের ঘাম দ্রুত মুছে ফেলুন। ক্স ওয়াটার বেজড মেকআপ ব্যবহার করুন। তৈলাক্ত ক্রিম, লোশন বা মেকআপ ব্যবহার করবেন না ।
কালো দাগ থেকে মুক্তির উপায়
অনেকেরই মুখে দেখা যায় ব্রণ ও কালো ছোপ ছোপ দাগ। এ জাতীয় ব্রণ ও কালো দাগ হলে প্রথম থেকেই সতর্কতা অবলম্বন করা উচিৎ। ত্বকের ক্ষেত্রে অবহেলার ফল মারাত্নক হতে পারে। আর নষ্ট করে দিতে পারে আপনার সুন্দর চেহারার সৌন্দর্য মুখের এসব কালো দাগ ও ব্রণ দূর করার জন্য বাড়তি একটু পরিচর্যা দরকার।প্রচুর পরিমাণে শাক-সবজি আর মওসুমী ফল খেতে হবে রোজ পর্যাপ্ত পরিমানে। আরও কিছু টিপস নীচে দেওয়া হলঃ
*২ চামচ বেসন, ১ চা চামচ কাঁচা হলুদ বাটা, ১ চা চামচ কমলার খোসা বাটা একসাথে মিশিয়ে পেষ্ট তৈরি করুন। এবার এটা মুখে ঘাড়ে মাখিয়ে রেখে ১৫-২০ মিনিট পর মুখ ধুয়ে ফেলুন।
*আপেল এবং কমলার খোসা একসাথে বেটে এর সাথে ১ চামচ দুধ, ডিমের সাদা অংশ এবং কমলার রস মেশান। এবার মিশ্রনটা ত্বকে ২০ মিনিট লাগিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলুন।
*পাকা পেঁপের শাঁস মুখে মেখে নিন। ১ চামচ পাকা পেঁপের শাঁস ও ১ চামচ শশার রস মুখে মেখে নিন। ত্বক উজ্জ্বল হবে।
*ব্রণ থাকাকালীন মুখমন্ডলের ত্বকে কোন তৈলাক্ত পদার্থ ও ক্রিম লাগাবেন না।
*একটি ডিম, ২ টেবিল চামচ অলিভ অয়েল, একটি গোটা লেবুর রস ভালো করে মিশিয়ে নিন, এটি নখ, গলা, হাত ও ঘাড়ের কালো ছোপে ১৫-২০ মিনিট লাগিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এতে ব্রণের দাগ, হাত, ঘাড়ের কালো ছোপ ইত্যাদি সেরে যাবে।
*আধাপাকা চিনির সাথে অলিভ অয়েল মিশিয়ে সারাগায়ে মেখে শুকাতে দিন। শুকিয়ে গেলে এটিকে ঘষে তুলে ফেলুন। এবার সামান্য গরম পানিতে ভালো করে গোসল করে নিন। সপ্তাহে একবার করবেন। এতে শরীরের ত্বক মসৃণ থাকবে।
*নিত্যদিনের খাবারের তালিকায় এ ভিটামিন যুক্ত খাবার অবশ্যই রাখবেন। ভিটামিন এ এর প্রধান উৎস প্রাণীজ প্রোটিন যেমন যকৃত, ডিমের কুসুম, দুধ, মলা-ঢেলা, পুঁটি মাছ, কচুশাক, লাউশাক, পেঁপে, মিষ্টি কুমড়া, কাঁঠাল ইত্যাদি।
*২ চা চামচ চিনা বাদাম বাটা, ২ চা চামচ দুধের সর মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে ১০-২০ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ব্রণের দাগ মিলিয়ে যাবে।
*১ চা চামচ লেবুর রস ও ১ চামচ মধু মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে ১০-২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলবন। মুখে লাবন্য আসবে।
ত্বকের ঔজ্জ্বল্য এবং সৌন্দর্য নষ্ট করে দেয় ব্রণ। মুখে এসব ব্রণের দাগের জন্য চিন্তায় কাটাচ্ছেন? চিন্তার কোনো কারণ নেই। ব্রণ থেকে বাঁচতে কিছু উপায় অবলম্বন করুন। দেখুন আপনি অনেক ভালো থাকবেন।
— ব্রণ হলে একেবারেই আচার খাবেন না। তবে মিষ্টি চাটনি খেতে পারেন।
— বেশি পরিমাণে নিরামিষ খাবার খান। আমিষ খাবার যতটা সম্ভব না খাওয়ার চেষ্টা করুন।
— ডেইরি প্রোডাক্টসের মধ্যে হরমোনাল উপাদান বেশি পরিমাণে থাকে বলে তা খুব সহজে রক্তের সঙ্গে মিশে যায়। এ কারণেই পনির, দুধ এবং দই কম খান।
— কোল ড্রিঙ্কস খাওয়া একেবারেই বন্ধ করে দিন।
— খুব বেশি পরিমাণে পানি খান। দিনে যদি দু লিটার পানি খেতে পারেন তা আপনার স্বাস্থ্য এবং ত্বকের ক্ষেত্রে ফলদায়ক হবে। পানি বেশি খাওয়ার ফলে শরীর থেকে পিত্ত বেরিয়ে যাবে। আপনি ব্রণের সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাবেন।
— আয়ুর্বেদের মতে অতিরিক্ত ক্রোধের ফলে শরীরে পিত্ত সঞ্চিত হয়। তাই ক্রোধ থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখুন।
ব্রণের দাগ দূর করতে ভেষজ পদ্ধতি:
— কমলা লেবুর খোসা শুকিয়ে মিক্সিতে গুঁড়ো করে নিন। মসুরির ডাল আর চাল ভিজিয়ে ভালো করে পিষে নিন। ওই পেস্টের মধ্যে চন্দন পাউডার, মুলতানি মাটি, কমলালেবুর খোসার গুঁড়ো মিশিয়ে ভালো করে মিলিয়ে নিন। এই মিশ্রণের মধ্যে দুই চামচ দুধও মিশিয়ে নিতে পারেন। মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রাখার পর ধুয়ে নিন। এই প্যাকটা নিয়মিত মুখে লাগান। ত্বকের জেল্লা বাড়বে। ব্রণের দাগও দূর হয়ে যাবে।
ব্রণ দূর করবে নিম:
— চার-পাঁচটা নিম পাতা ভালো করে ধুয়ে পিষে নিন। এর মধ্যে এক চামচ মুলতানি মাটি, অল্প গোলাপ জল মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। প্যাকটা যদি গাঢ় হয়ে যায় তাহলে এর মধ্যে গোলাপ জল মিশিয়ে নিন। মুখে লাগিয়ে বেশ কিছুক্ষণ রেখে দিন। প্যাকটা মুখে শুকিয়ে গেলে হালকা পানি দিয়ে মুখটা ধুয়ে ফেলুন।
Share:

কাশি ভালো না হওয়ার ৮ টি কারণ

আপনি কি আপনার কঠিন কাশি নিয়ে চরম ভাবে হতাশ? আপনার কাশি ভাল না হওয়ার অনেক কারণ থাকতে পারে, এবং তা যেমন রোগীর জন্য তেমনি চিকিৎসকের জন্যও হতাশা জনক হতে পারে।
কারণ ১: ফ্লু বা ঠাণ্ডা লাগার পরে শ্বাসনালীতে যন্ত্রণা
তীব্র কাশির সাধারণ কারণগুলি আগে থেকেই ধারনা করা যায়। বেশীর ভাগ ঠাণ্ডা লাগার উপসর্গ এমনিতেই কয়েকদিন পরে সেরে যায়। আপনার কাশি, তার পররেও, কয়েক সপ্তাহ, কখনও মাসের পর মাস দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে কারণ ভাইরাসের জন্য আপনার শ্বাসনালী অতি সংবেদনশীল এবং ফুলে যেতে পারে। ভাইরাস দূর হয়ে যাওয়ার পরেও এটি দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে।
 
কারণ ২: অন্তর্নিহিত স্বাস্থ্য সমস্যাবলী
কাশির সাধারণ কারণ হল অ্যালার্জি এবং অ্যাজমা। ঠাণ্ডার কারণেও অ্যাজমার আক্রমণ ঘটতে পারে। অনেক মানুষ ঠাণ্ডা লাগলে তখন জানেন যে তাদের অ্যাজমা আছে।
 
পেটে এসিড জনিত সমস্যা এবং ঘুমের মধ্যে দম বন্ধ হয়ে যাওয়াও কাশির কারণ হতে পারে। সৌভাগ্যবশত এ অবস্থা নিরাময় যোগ্য। আপনার যদি নিম্নবর্ণিত এসিড জাতীয় সমস্যার উপসর্গ থাকে তবে রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসার জন্য ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুনঃ
         
            ঢেকুর তোলা
            বুক জ্বালা পোড়া
            বিকাশমান কাশি
            পেট মুচড়িয়ে উঠা
 
এছাড়াও যদি আপনার মধ্যে নিম্নবর্ণিত ঘুমের মধ্যে দম বন্ধ হয়ে যাওয়ার মত উপসর্গ দেখা যায় তবে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুনঃ
           
            দীর্ঘমেয়াদী অনিদ্রা
            সশব্দে নাক ডাকা
            নিদ্রাকালিন নিশ্বাস আটকে যাওয়া
            ঘুমের মধ্যে বার বার চমকে জেগে উঠা
            দিনের বেলা নিদ্রালু ভাব
 
কারণ ৩: মানসিক চাপ
মানসিক চাপ, বিশেষত এটি যখন তীব্র হয়, ঠাণ্ডা লাগাকে আরও দীর্ঘস্থায়ী করে তুলতে পারে। আপনি যখন অসুস্থ তখন কাশির দীর্ঘস্থায়িত্ব কমাতে, মানসিক চাপ ক্রমে কমিয়ে দিন। নিজেকে কঠিন অবস্থার দিকে ঠেলে দিলে তা আপনাকে আরও অসুস্থ করে তুলবে। নিরুদ্বেগ হওয়ার একটি উপায় হল আরও বেশী বিশ্রামঃ রাতে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমের টার্গেট করুন।
 
কারণ ৪: পর্যাপ্ত পরিমাণে তরল পান না করা
যখন আপনি ফ্লু বা ঠাণ্ডাতে আক্রান্ত হন, তখন আপনার প্রচুর তরল পান করা প্রয়োজন। পানি, জুস, এবং স্যুপ আপনার শ্বাসনালীর মিউকাস কমে না যেতে সাহায্য করতে পারে ফলে আপনি কাশি দিয়ে কফ বের করে দিতে পারেন। অ্যালকোহল এবং ক্যাফিন যুক্ত পানীয় বেছে নেয়াটা ভাল হবে না কারণ এগুলি  আপনাকে পানি শূন্য করে দিবে—অসুস্থ অবস্থায় যা আপনার প্রয়োজন তার থেকে একেবারে বিপরীত। আপনার শ্বাসনালীকে আর্দ্র রাখার আরেকটি উপায় হল নাকের স্যালাইন স্প্রে ব্যবহার করা।
 
কারণ ৫: OTC বন্ধ নাক খুলে দেয়ার স্প্রে র অতি ব্যবহার
প্রেসক্রিপশন ছাড়াই পাওয়া যায় এমন বন্ধ নাক খোলার স্প্রে নাক খুলে দিয়ে নিঃশ্বাস নিতে সাহায্য করতে পারে। এগুলি কখনও ৩ দিনের বেশী ব্যবহার করবেন না, তারপরেও, আপনি যদি তা করেন, যখন শেষ পর্যন্ত এগুলির ব্যবহার একেবারে বন্ধ করে দিবেন তখন এর উপসর্গগুলি আরও বেশী খারাপ ভাবে দেখা দিতে পারে—একটি বিপরীত প্রতিক্রিয়া হিসাবে। ঐ সকল স্প্রের অতি ব্যবহার আপনার নাকের ঝিল্লীকে স্ফীত করে দেবে, যা নাক আরও বেশী বন্ধ করে দিবে, নাক থেকে ফোটা ঝরা বাড়িয়ে দিবে এবং সর্দিকাশি বাড়িয়ে দিবে।
 
কারণ ৬: খুব শুকনা বা আর্দ্রতা যুক্ত বাতাস
শুষ্ক বাতাস—বিশেষত শীতের দিনে যা একটি সাধারণ ব্যাপার—সর্দি কাশিকে যন্ত্রনাময় করে দিতে পারে। অপর দিকে, আর্দ্রতা খুব বেশী বাড়িয়ে দেয়া এ অবস্থা উন্নয়নে সহায়ক হয় না। আর্দ্র বাতাস অ্যাজমা বাড়িয়ে দিতে পারে এবং ধূলি কণার মধ্যে মাইট এবং মোলড অ্যালার্জেন জন্মাতে উৎসাহিত করে যা আপনাকে আক্রমণ করা শুরু করতে পারে।
 
কারণ ৭: ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ
ঠাণ্ডা লাগার পরে, যখন আপনার শ্বাসনালী দুর্বল এবং যন্ত্রণাময় থাকে তখন ব্যাকটেরিয়ার জন্য সেখানে অভিযান চালানো সহজ হয়। ব্যাকটেরিয়ার কারণে সাইনাস ইনফেকশন, ব্রংকাইটিস, এবং নিউমোনিয়া হতে পারে। যদি আপনার দীর্ঘমেয়াদী কাশির সাথে জ্বর বা ব্যাথা থাকে তবে তা ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের কারণে হতে পারে। আপনার ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন, হয়ত আপনার অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ করার প্রয়োজন হতে পারে।
 
কারণ ৮: আপনার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের ঔষধ
আপনি কি উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের জন্য ঔষধ গ্রহণ করেন? যদি তা হয়, আপনার কাশি নিরাময় না হওয়ার সেটি একটি কারণ হতে পারে। প্রতি ৫ জন মানুষের ১ জন যারা ACE ইনহিবিটর গ্রহণ করেন তাদের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হিসাবে তীব্র শুষ্ক কাশি দেখা দিতে পারে। যদি আপনার এমন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়, তবে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন। অন্য কোন ঔষধ হয়ত আপনার জন্য উপযোগী হতে পারে। অনেক ধরণের ACE ইনহিবিটর পাওয়া যায়, এর মধ্যে আছেঃ
       
       Altace (ramipril)
       Capoten (captopril)
       Lotensin (benazepril)
       Prinivil, Zestril (lisinopril)
       Vasotec (enalapril)

যদি আপনার ঔষধের জেনেরিক নাম “pril” দিয়ে শেষ হয় তবে সেটি একটি ACE ইনহিবিটর হওয়ার বেশী সম্ভাবনা আছে। যদি আপনার কাশি এক সপ্তাহ পরে ভাল না হয়, তবে আপনার ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন। একত্রে মিলে আপনার কাশির কি কারণ তা বের করে আপনার সঠিক চিকিৎসা নিশ্চিত  করতে পারেন।
Share:

বৃহস্পতিবার, ৯ নভেম্বর, ২০১৭

সুস্থ জীবনের আনন্দ উপভোগ করুন

সুস্থ জীবনের আনন্দ উপভোগ করুন

আমরা আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে সুস্থ থাকতে চাই । আর সুস্থ জীবনই হল আনন্দময় জীবন । আমরা যারা নিজেদেরকে সুস্থ মনে করি তারা কি কখনো ক্ষুধামন্দা, পুষ্টিহীনতা, মানসিক অবসাদ, বা রক্তস্বল্পতায় আক্রান্ত হই না ? মাঝে মাঝে কি দেহ ও মনে দুর্বলতা অনুভব করি না ? কাজকর্মে উদ্যম হারিয়ে ফেলি না ? যদি তাই হয় তবে কিভাবে এর থেকে মুক্তি পেতে পারি ?
এই ছোটখাটো সমস্যাগুলি থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় আমাদের হাতের কাছেই রয়েছে। পেয়ারা এবং মনাক্কা খেয়ে দেখুন। পেয়ারা এবং মনাক্কা আপনার কোষ্ঠকাঠিন্যকে বিদায় করবে, পরিপাক শক্তি বৃদ্ধি করবে, ফলে ক্ষুধামন্দা দূর হবে । পেয়ারার ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস আপনার হাড়ের ক্ষয়পূরণ ও বৃদ্ধি সাধন করবে। এতে প্রচুর পরিমান আয়রন রয়েছে যা ঋতুমতী মহিলাদের জন্য খুবই দরকারী। রক্তের হিমোগ্লোবিন সারা দেহে অক্সিজেন সরবরাহ করে। আয়রন গ্রহনের ফলে হিমোগ্লোবিন তৈরি হয় এবং সমস্ত শরীরে অক্সিজেনের পর্যাপ্ত পরিমাণ সরবরাহ নিশ্চিত হয় এবং মানসিক অবসাদ দূর হয় । কাজেই একটি পেয়ারা খেয়ে আপনি হয়ে উঠতে পারেন প্রফুল্ল ও প্রাণ-চঞ্চল।
মেয়েলী রোগ গুলি মহিলারা সাধারণত প্রকাশ করতে চান না। তারা দীর্ঘ দিন এ রোগ গুলি চেপে রাখেন এবং নিরবে যন্ত্রণা ভোগ করেন। যেমন প্রস্রাবে জ্বালা পোড়া এবং ঋতুস্রাব নিয়মিত ও ক্লিয়ার না হওয়া অধিকাংশ মহিলাদের একটি সাধারণ সমস্যা। কুসুম ফুল এবং মঞ্জিষ্ঠা মহিলাদেরকে এই যন্ত্রণা থেকে সহজেই মুক্তি দিতে পারে।এছাড়া যকৃত ও প্লীহার কোন সমস্যা বা জন্ডিস থাকলেও এ দুটি ভেষজ অত্যন্ত কার্যকরী।
আমরা কি কখনো ভেবে দেখেছি যে কেন আমাদের রিচ ফুড গুলিতে দারচিনি,লবঙ্গ বা তেজপাতা ব্যবহার করা হয়? এগুলি কি শুধুমাত্র মশলা? শুধুই কি খাদ্যের স্বাদ ও সুগন্ধের জন্য ব্যবহৃত হয়? বিষয়টি ভেবে দেখুন। বিরিয়ানি,পোলাও, মাংস বা তৈলাক্ত খাবার আমাদের পাকস্থলীকে বিশৃংখল করে তোলে, যার ফলে শুরু হতে পারে বদহজম, পেট-ফাঁপা, পেটের বেদনা, এসিডিটি, বুক ও গলার জ্বালা-পোড়া, বমি পাতলা পায়খানা ইত্যাদি। দুর্বল হজম শক্তির দরুন নিদারুণ বিরক্তিকর উপসর্গ হল মুখে দুর্গন্ধ, যার দরুন আক্রান্ত ব্যক্তি ভদ্র সমাজে কথাই বলতে পারে না। অথচ এই সবগুলি সমস্যার সহজ সমাধান করতে পারে দারচিনি, লবঙ্গ এবং তেজপাতা। এছাড়া এ মসলা তিনটি স্নায়ুকে উদ্দিপ্ত করে, কফ নিঃসরণ করে এবং রুচি বৃদ্ধি করে।
প্রথমে যে কথাটি বলেছিলাম যে আমরা আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে সুস্থ থাকতে চাই । এখন দেখতে পাচ্ছি আমাদের সুস্থতার জন্য প্রয়োজনীয় উপাদানগুলি রয়েছে আমাদের আশেপাশেই এমনকি আমাদের রান্নাঘরে। এই উপাদানগুলি সংগ্রহ করে একসাথে সেবন করুন। আর যদি ঝামেলা মনে হয় তবে আপনার পাশের ফার্মেসি থেকে সংগ্রহ করুন জেবিএল ড্রাগ ল্যাবরেটরীজ এর “মোভিলেক্স”। উপরে উল্লেখিত উপাদানগুলির সুষম সমন্বয়ে ইউনানী ফর্মুলা অনুসরণে তৈরি “মোভিলেক্স” হতে পারে আপনার সুস্থতার চাবিকাঠি।
সুতরাং “মোভিলেক্স” সেবন করুণ সুস্থ জীবনের আনন্দ উপভোগ করুন।
উপাদানঃ
প্রতি ৫ মিলি সিরাপে আছেঃ
পাকা পেয়ারা (Psidiun guajava) ১.০০০ গ্রাম
মনাক্কা (Vitis vinifera) ০.২৫০ গ্রাম
কুসুম ফুল (Carthamus tinctorius) ০.০১০ গ্রাম
ছোট এলাচ (Elettaria cardamomum) ০.০০৫ গ্রাম
মনজিষ্ঠা (Rubia cordifolia) ০.০০৫ গ্রাম
তেজপাতা (Cinnamomum tamala) ০.০০৫ গ্রাম
দারচিনি (Cinnamomum zeylanicum) ০.০০৫ গ্রাম
লবঙ্গ (Syzygium aromaticum) ০.০০৫ গ্রাম
এবংঅন্যান্য উপাদান পরিমাণমত।
কার্যকারিতাঃ
ইহা পুষ্টিহীনতা, সাধারন দুর্বলতা, পাকস্থলীর দুর্বলতা, রক্তস্বল্পতা, কোষ্ঠকাঠিন্য, ভিটামিন এ ও সি এর অভাব পূরণে কার্যকর।
সেবনবিধিঃ
প্রাপ্ত বয়স্কঃ ২-৪ চা চামচ ঔষধ দিনে ২-৩ বার অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।
পরিবেশনাঃ
১০০ মিলি, ২০০ মিলি ও ৪৫০ মিলি পিভিসি বোতলে।









Collected From Tonmoy Saha

Share:

মঙ্গলবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৭

ইউনানী চিকিৎসা কী? কোথায় এই চিকিত্সা করা হয়ে থাকে ? কারা ইউনানী চিকিৎসা দিয়ে থাকে ?

ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা বিজ্ঞান হল Traditional Medicine হিসেবে ব্যবহৃত বিশ্বের প্রাচীন ও বহুল ব্যবহৃত দুটি চিকিৎসা বিজ্ঞানের নাম। World Health Organization(WHO) এর মতে, Traditional Medicine হচ্ছে - "The health practices, approaches, knowledge and beliefs incorporating plant, animal and mineral-based medicines, spiritual therapies, manual techniques and exercises, applied singularly or in combination to treat, diagnose and prevent illnesses or maintain well-being." অর্থাৎ উদ্ভিজ্জ, প্রাণিজ ও খনিজ উপাদানের একক অথবা যৌগিক প্রয়োগ বা ব্যায়াম অথবা খাদ্যভ্যাস পরিবর্তনের মাধ্যমে রোগ নির্ণয়, রোগ নিরাময়, রোগ প্রতিরোধ অথবা সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার চিকিৎসা ব্যবস্থা, পদ্ধতি, জ্ঞান এবং ধ্যান ধারণা ও বিশ্বাসের সমন্বয়কে Traditional Medicine বলা হয়। সহজ কথায়, বিশ্বের বিভিন্ন জাতি বা গোষ্টী কর্তৃক ব্যবহৃত তাদের নিজস্ব জ্ঞান প্রয়োগের মাধ্যমে প্রাপ্ত চিকিৎসা পদ্ধতিকে Traditional Medicine বলা হয়ে থাকে। ইউনানী চিকিৎসার উৎপত্তি ঘটেছিল গ্রীস শহরে, আর আয়ুর্বেদের উৎপত্তি পাক-ভারত উপমহাদেশে। ইতিহাস থেকে যা জানা যায়, সর্ব প্রথম চিকিৎসা বিজ্ঞানের সূচনা ঘটে বাবেল তথা ব্যাবিলনে (ইরাক)। পরবর্তীতে মিশর এবং তারপর পাক-ভারত উপমহাদেশ ও চীনে চিকিৎসা বিজ্ঞানের চর্চা আরম্ভ হয়। কালের পরিক্রমায় বাবেল ও মিশর ধ্বংসের পর বাবেলীয় ও মিশরীয় চিকিৎসা সভ্যতা স্থানান্তরিত হয়ে গ্রীসের ইউনান নামক প্রদেশে ইউনানী চিকিৎসা নামে আত্নপ্রকাশ করে। সময়ের সাথে সাথে ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা বিজ্ঞান দুটি আলাদা কেন্দ্র থেকে তাদের আবিষ্কার, মানব কল্যাণে প্রয়োগ অব্যাহত রাখে এবং মুসলমানদের মাধ্যমে ইউনানী চিকিৎসা বিজ্ঞান উপমহাদেশে প্রবেশ করে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করে। বাংলাদেশে বর্তমানে এই দুটি চিকিৎসা পদ্ধতির অনেক ডিপ্লোমা কলেজ থাকলেও স্নাতক পর্যায়ে মাত্র একটি মেডিকেল কলেজ রয়েছে


Share:

সোমবার, ২৮ আগস্ট, ২০১৭

কলার সাথে দই খেলে যা ফলাফল ঘটবে শরীরে

পালংও উপকারী, আবার পাতিলেবু। জানেন কি এই দুইয়ের যুগলবন্দিতে কী হবে? কেন দইয়ের সঙ্গে কলা খাবেন? বা ডিমের সঙ্গে চিজ?
পালং শাকের সঙ্গে লেবু:- পালং শাকের মধ্যে রয়েছে পর্যাপ্ত আয়রন। ফলে যারা রক্তাল্পতায় ভুগছেন,
তাদের খাদ্যতালিকায় পালং শাক থাকাটা বাঞ্ছনীয়। এর সঙ্গে যদি পাতিলেবু মিশিয়ে নিতে পারেন,
তো কথাই নেই। তাতে পালং শাকের আয়রন আরও সহজে শরীর শোষণ করতে পারে।
স্ট্রবেরির সঙ্গে পালংশাক:- স্ট্রবেরিতে রয়েছে ভিটামিন-সি আর পালংশাকে আয়রন। আয়রনের অভাবে ক্লান্তি, পেশিদুর্বলতা দেখা দেয়। গোছা গোছা চুল পড়ে।
তাই বিশেষত মেয়েদের ভিটামিন সি-র সঙ্গে আয়রনসমৃদ্ধ খাবার বেশি করে খাওয়া উচিত। স্ট্রবেরির সঙ্গে পালংশাক যথাযথ কম্বিনেশন।
টোম্যাটোর সঙ্গে অলিভ অয়েল:- টোম্যাটোর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট লাইকোপেন ও ক্যারোটিনয়েড। টোম্যাটোর পুরো গুণ পেতে হলে এর সঙ্গে অলিভ অয়েল মেশালে ভালো।
এতে কোলেস্টেরল ও ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ হবে। ক্যানসার প্রতিরোধেও এর তুলনা নেই।
মাছের সঙ্গে কারি মশলা:- মাছ খেতে হলে একসঙ্গে হলুদ, জিরে ও ধনে পাতা বেটে রান্না করুন।
তাতে হার্টের পক্ষে উপকারী ওমেগা থ্রি-র উপকার পাবেন। মাছে রয়েছে ডিএইচএ ও ইপিএ ফ্যাট, যা ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়।
বেরি খেলে মিক্সড বেরি খান:- মানে ব্ল্যাকবেরি, স্ট্রবেরি সব একসঙ্গে খান। কারণ অনেক বেশি পুষ্টিদায়ক।
কলার সঙ্গে দই খান:- এটা আপনার ঠিকঠাক ব্রেকফাস্ট হতে পারে। কলার মধ্যে রয়েছে পটাসিয়াম।
দইয়ে আছে হাইপ্রোটিন। তাই কলা ও দই একসঙ্গে খেলে পেশি সুগঠিত হয়। অ্যামাইনো অ্যাসিডের ঘাটতি পূরণ করে।
ডিমের সঙ্গে চিজ:- হাড়ের গঠন মজবুত করতে ক্যালসিয়াম জরুরি। এ ক্যালসিয়াম অ্যাবজর্ভ করার জন্য লাগে ভিটামিন ডি।
খুব কম খাবারেই ভিটামিন ডি রয়েছে। তার মধ্যে একটি ডিমের কুসুম। ডিমের ওমলেট খেলে পরিমাণ মতো চিজ মিশিয়ে নিন। তাতে ভালো ফল পাবেন
Share:

পাইলসে ভুগছেন তবে সারিয়ে তুলুন এক নিমিষেই

পাইলস বা হেমোরয়েড খুব পরিচিত একটি রোগ। প্রায় ঘরে এই রোগ হতে দেখা দেয়। আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রে ৭৫% মানুষ এই রোগে ভুগে থাকেন।
বিশেষত ৪৫ থেকে ৬৫ বয়সী মানুষেরা এই রোগে বেশি ভুগে থাকেন। বর্তমান সময়ে সব বয়সী মানুষের এই রোগ হতে দেখা দেয়। মলদ্বারে যন্ত্রণা, রক্ত পড়া, মলদ্বার ফুলে যাওয়া, জ্বালাপোড়া ইত্যাদি পাইলসের সাধারণ সমস্যা।
পারিবারিক ইতিহাস, কোষ্ঠকাঠিন্য, কম ফাইবারযুক্ত খাবার, স্থূলতা, শারীরিক কার্যকলাপ, গর্ভাবস্থায়, এবং দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে অথবা বসে থাকা ইত্যাদি কারণে পাইলস দেখা দেয়।
সাধারণত ওষুধ, অপারেশন পাইলসের চিকিৎসা হয়ে থাকে। এর সাথে কিছু ঘরোয়া উপায় এই সমস্যা সমাধান করা যায়।
১। বরফ ঘরোয়া উপায়ে পাইলস নিরাময় করার অন্যতম উপায় হল বরফ। এটি রক্তনালী রক্ত চলাচল সচল রাখে এবং ব্যথা দূর করে দেয়। একটি কাপড়ে কয়েক টুকরো বরফ পেঁচিয়ে ব্যথার স্থানে ১০ মিনিট রাখুন। এটি দিনে কয়েকবার করুন।
২। অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার একটি তুলোর বলে অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার লাগিয়ে ব্যথার স্থানে লাগান। শুরুতে এটি জ্বালাপোড়া সৃষ্টি করবে, কিছুক্ষণ পর এই জ্বালাপোড়া কমে যাবে।
এটি দিনে কয়েকবার করুন। অভ্যন্তরীণ হেমোরয়েডের জন্য এক চা চামচ অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার এক গ্লাস পানিতে মিশিয়ে নিন। এটি দিনে দুইবার পান করুন। এরসাথে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে নিতে পারেন।
৩। অ্যালোভেরা বাহ্যিক হেমোরয়েডের জন্য অ্যালোভেরা জেল আক্রান্ত স্থানে ম্যাসাজ করে লাগান। এটি জ্বালাপোড়া দূর করে ব্যথা কমিয়ে দেবে।
আভ্যন্তরীণ হেমোরয়েডের ক্ষেত্রে অ্যালোভেরা পাতার কাঁটার অংশ কেটে জেল অংশটুকু একটি প্ল্যাস্টিকের প্যাকেটে ভরে ফ্রিজে রেখে দিন। এবার এই ঠান্ডা অ্যালোভেরা জেলের টুকরো ক্ষত স্থানে লাগিয়ে রাখুন। এটি জ্বালাপোড়া, ব্যথা, চুলকানি দূর করে দেবে।
৪। অলিভ অয়েল প্রতিদিন এক চা চামচ অলিভ অয়েল খান। এটি দেহের প্রদাহ হ্রাস করে এবং মোনোস্যাচুরেটেড চর্বি উন্নত করে থাকে। এছাড়া কিছু বরই পাতা গুঁড়ো করে অলিভ অয়েলের সাথে মিশিয়ে নিন। এটি আক্রান্ত স্থানে ম্যাসাজ করে লাগান। এটি ব্যথা কমাতে সাহায্য করবে।
৫। আদা এবং লেবুর রস ডিহাইড্রেশন হেমোরয়েডের অন্যতম আরেকটি কারণ। আদাকুচি, লেবু এবং মধু মিশ্রিত জুস দিনে দুইবার পান করুন। এটি নিয়মিত পান করুন। এটি শরীর হাইড্রেটেড করে পাইলস দূর করে দেয়। এছাড়া দিনে ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি পান করুন।
তবে পাইলসের সবচেয়ে ভালো ট্রিটমেন্ট রয়েছে হোমিওতে। তাই এই রোগ থেকে আরোগ্য লাভ করতে রেজিস্টার্ড একজন হাকীম অথবা হোমিও  ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।
Share:

শনিবার, ২৪ জুন, ২০১৭

Truffle

Truffle

Botanical name
Terfezia, Tirmania or Tuber

Description
The truffle is a fleshy edible fungus that grows underground, on or near the roots of trees. Its colour varies from shades of white, gray to black and it is recognised by its distinct strong aroma. There are many different types of truffle, the white variety has a creamy texture and a clean taste unlike the black one which has an earthy flavour similar to that of mushrooms and nuts but with a stronger aroma.

In Europe truffles are originally sniffed out by pigs due to the aroma they give off which is similar to that of the sex hormone found in boar saliva. Dogs are also trained to sniff them out as they do not eat the truffle upon finding them.

As for the desert truffles which the Prophet (sallallaahu alayhi wa sallam) was referring to (the Terfezia or Tirmania genus) then they do not require trained dogs or pigs to sniff them out. They grow close to the surface forming a distinct cracked mound noticeable to the trained eye. The Arabs call the truffle the ‘daughter of the thunder’ due to their growing after thunderstorms and scientists say that the yield of desert truffles is definitely related to the total rainfall and its distribution.

Among the other names used for the Truffle is Faga’ used in Saudi Arabia and the Gulf, Terfez used in Morocco and kam`a used in southern Iraq.


Evidence from the Sunnah
The Messenger of Allah (sallallaahu alayhi wa sallam) said: “The kam’ah (truffle) is from al-Manna (which is a food mentioned in the Quran, Surah al-Baqarah) and its water is a cure for the eye.” [Agreed Upon by al-Bukhari and Muslim]


Parts used
The complete truffle is used after removing its outer skin.


Medical uses

Truffles have been a delicacy since ancient times. It is used in soups and gravies amongst the Arabs as well as being boiled in milk or water. The desert Arabs used it as a meat substitute and recipes for them can also be found in the books of the Romans and Greeks.

According to Ibnu Qayyim its juice is used to strengthen eyesight or it can be used as a kohl in cases of bad eyesight or conjunctivitis.

In a recent study carried out by the Department of Nutrition and Food Technology of Jordon University (2010) it was concluded that the antioxidant properties of the desert Truffle can prevent liver damage.

Truffles have a high nutritional value such that a sample of desert truffles (Tirmania nivea) from Saudi Arabia was found to contain 27.2% protein, 7.4% fat, 28% carbohydrates, 13.2% crude fibre, and 5.1% ascorbic acid. High amounts of K and P, and all essential amino acids were present in fair amounts, (Journal of Food science 2006) thus making it a great source for energy as suggested by Ibn Sinaa.


Application

The water from the Truffle is extracted and the eye is anointed with it. As you can see from the video below the method of extracting water from a truffle is as follows:
  • Carve a hole into the top of the truffle as you would when coring an apple (making sure not to pierce the bottom so that the water can be collected).
  • Place the truffle onto a safe heat source with no flames such as hot coal or embers.
  • Leave it to heat for about 5 to 10 mins or until you see the water collecting at the bottom.
  • Extract the water using a sterilised syringe and preserve it in an air tight container.
Share:

Sample Text

হারবাল ঔষধ, ভেষজ ঔষধ, ভেষজ চূর্ণ, ভেষজ গুণ সম্পর্কিত গাছ, প্রাকৃতিক ঔষধ, ভেষজ উদ্ভিদ পরিচিতি, ইউনানি চিকিৎসা, আয়ুর্বেদ চিকিৎসা, আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা, গ্রামীণ চিকিৎসা সেবা, হারবাল চিকিৎসা, অর্গানিক খাদ্য,হারবাল চা,হারবাল রেমিডি,ন্যাচারাল রেমিডি, হার্বস, একক ভেষজ, হারবাল ঔষধ এর পরিচিতি,হারবাল ঔষধ এর রিভিউ, ইউনানি ঔষধ এর রিভিউ, আয়ুর্বেদিক ঔষধ এর রিভিউ,আয়ুর্বেদ চিকিৎসার ইতিহাস, ইউনানি চিকিৎসার ইতিহাস, ঘরোয়া পদ্ধতিতে চিকিৎসা, হারবাল টোটকা,হারবাল শরবত, ফলের গুনাগুন, ফুলের গুনাগুন ইত্যাদি নিয়ে লেখালেখি।

Blogger দ্বারা পরিচালিত.

About

test

Wikipedia

সার্চ ফলাফল

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

আমার ব্লগ তালিকা

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

About

আমার ব্লগ তালিকা

Blogroll

Unordered List

Theme Support

Blogroll

BTemplates.com

Blogroll

Natural Health

আমার ফটো
kishoregonj, dhaka, Bangladesh
I am simple Man and Harbs Learner.

Contact form

নাম

ইমেল *

বার্তা *

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

অনুসরণকারী

Followers

Generate More Traffic on your Website.

Generate More Traffic on your Website.
It is a long established fact that a reader will be distracted by the readable content of a page when looking at its layout. The point of using Lorem Ipsum is that it has a more-or-less normal distribution of letters, as opposed to using 'Content here, content here'.

Translate

BTemplates.com

THE LIFESTYLE

Pages - Menu

Random Posts

Pages

Pages - Menu

Pages

Pages

Most Popular

Recent Posts

Unordered List

Pages

Theme Support